এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার মাঝেই কাজের অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করার জন্য একটি 3-tier মডেল গ্রহণ করল রাজ্য সরকার। এই কাজের জন্য পঞ্চায়েত স্তরে বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও ব্লক স্তরে ITI ইনস্টিটিউট খোলার কথা জানিয়েছেন টেকনিক্যাল এডুকেশন ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট দপ্তরের মন্ত্রী হুমায়ুন কবির। রাজ্যের প্রতিটি মহকুমায় একটি করে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট গড়ে তোলা হবে বলে জানান তিনি। ইতিমধ্যেই, ৪৯৫টি বৃত্তিমূলক শিক্ষাকেন্দ্র চিহ্নিত করেছে রাজ্য সরকার। এই শিক্ষাকেন্দ্রগুলিকে আপগ্রেড করা হবে।
ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্সের চতুর্থ গ্লবালাইজড এডুকেশন ফোরামে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবর্ষে টেকনিক্যাল এডুকেশন ও প্রশিক্ষণের জন্য ১২৮৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে রাজ্য সরকার। উৎকর্ষ বাংলা স্কিমের অধীনে ১৮৫টি পলিটেকনিক কলেজ ও ২৮৩টি ITI ইতিমধ্যেই চালু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিক্ষা এবং হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব বুঝে, টেকনিক্যাল এডুকেশন ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পঞ্চায়েত পর্যায়ে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, একটি ব্লক স্তরে একটি আইটিআই এবং মহকুমায় একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সহ দক্ষতার তিনটি স্তরের মডেল গ্রহণ করেছে বলে জানান তিনি।
এই ৪৯৫টি বৃত্তিমূলক শিক্ষা কেন্দ্রের মানুন্নয়ন করা হবে বলে জানান হুমায়ূন কবির। এই কেন্দ্রগুলিতে কেরিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার গড়ে তোলা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। শ্রম দপ্তরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রতিটি জেলা ভিত্তিক স্কিল গ্যাপগুলি চিহ্নিত করা হবে। এছাড়াও রাজ্যের প্রতিটি জেলায় চাহিদা অনুযায়ী কোর্স চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।
রাজ্যে এই মুহূর্তে ৬২৮টি বৃত্তিমূলক শিক্ষাকেন্দ্র রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে উদ্ভাবনী চিন্তা ভাবনা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে এই সংস্থাগুলি। কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষার মধ্যে একটি পার্টনারশিপ গড়ে তোলা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। যে সকল ক্ষেত্রে বেশি সংখ্যক কাজের সুযোগ রয়েছে, রাজ্য সরকার সেই ধরণের সেন্টার অফ এক্সেলেন্স গড়ে তুলতে আগ্রহী বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রতি বছর রাজ্যের ৬ লাখ ছাত্রছাত্রীকে স্কিল ট্রেনিং প্রদান করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে রাজ্য সরকারের।
ইন্ডিয়ান চেম্বার অফ কমার্সের চতুর্থ গ্লবালাইজড এডুকেশন ফোরামে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবর্ষে টেকনিক্যাল এডুকেশন ও প্রশিক্ষণের জন্য ১২৮৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে রাজ্য সরকার। উৎকর্ষ বাংলা স্কিমের অধীনে ১৮৫টি পলিটেকনিক কলেজ ও ২৮৩টি ITI ইতিমধ্যেই চালু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিক্ষা এবং হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব বুঝে, টেকনিক্যাল এডুকেশন ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পঞ্চায়েত পর্যায়ে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, একটি ব্লক স্তরে একটি আইটিআই এবং মহকুমায় একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সহ দক্ষতার তিনটি স্তরের মডেল গ্রহণ করেছে বলে জানান তিনি।
এই ৪৯৫টি বৃত্তিমূলক শিক্ষা কেন্দ্রের মানুন্নয়ন করা হবে বলে জানান হুমায়ূন কবির। এই কেন্দ্রগুলিতে কেরিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার গড়ে তোলা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। শ্রম দপ্তরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রতিটি জেলা ভিত্তিক স্কিল গ্যাপগুলি চিহ্নিত করা হবে। এছাড়াও রাজ্যের প্রতিটি জেলায় চাহিদা অনুযায়ী কোর্স চালু করা হবে বলেও জানান তিনি।
রাজ্যে এই মুহূর্তে ৬২৮টি বৃত্তিমূলক শিক্ষাকেন্দ্র রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে উদ্ভাবনী চিন্তা ভাবনা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে এই সংস্থাগুলি। কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষার মধ্যে একটি পার্টনারশিপ গড়ে তোলা হবে বলেও জানান মন্ত্রী। যে সকল ক্ষেত্রে বেশি সংখ্যক কাজের সুযোগ রয়েছে, রাজ্য সরকার সেই ধরণের সেন্টার অফ এক্সেলেন্স গড়ে তুলতে আগ্রহী বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রতি বছর রাজ্যের ৬ লাখ ছাত্রছাত্রীকে স্কিল ট্রেনিং প্রদান করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে রাজ্য সরকারের।