কোভিডের কারণে ইতিমধ্যেই পড়াশোনার অনেকটাই চলে এসেছে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে। এখনও পর্যন্ত সমস্ত প্রতিষ্ঠান বা সমস্ত শ্রেণির সকলে অনলাইনে পড়াশোনাটা হয়তো সে ভাবে গ্রহণ করতে পারেননি। অনেকেই এখনও মনে করছেন, অনলাইন ক্লাস কখনও ক্লাসরুমের বিকল্প হতে পারে না। কিন্তু এর মধ্যে থেকেই নতুন কিছু ভাবার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। যেহেতু আগামী দিনে অনলাইন ক্লাসের গুরুত্ব বাড়তে চলেছে, তাই তাঁদের মত, এর ভালো দিকগুলো খুঁজে বের করতে হবে, যার মধ্যে অন্যতম হল 'ইন্টার্যাক্টিভ কনটেন্ট'-এর সহজলভ্যতা।
এর আগে বহু ক্ষেত্রেই ক্লাস নেওয়ার সময় শিক্ষকশিক্ষিকারা শিক্ষার্থীদের নানা ভিডিয়ো বা পাওয়ার পয়েন্ট দেখাতেন। তবে সব ক্লাসরুমে সেই সুবিধা ছিল না। ফলে বহু ক্ষেত্রেই ছাত্রছাত্রীদের কল্পনার উপর এবং শিক্ষকশিক্ষিকাদের বোঝানোর ক্ষমতার উপর ছেড়ে দিতে হত বিষয়টা। কিন্তু ডিজিটাল বা অনলাইন ক্লাসের সুবিধাই হল, এখানে ক্লাস চলতে চলতেই মাস্টারমশাই বা দিদিমণি দেখিয়ে দিতে পারবেন কোনও ভিডিয়ো, যা ছাত্রছাত্রীদের পড়ানোর বিষয়টা বোঝার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী হবে।
এমনকী কুইজ বা বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নোত্তরের জন্যও অনলাইন ক্লাস খুব কার্যকরী। ক্লাস চলতে চলতেই বিষয়টি শিক্ষার্থীর বোধগম্য হল কিনা, তা বোঝার জন্য শিক্ষকশিক্ষিকা নানা ধরনের প্রশ্নের মডেল আগে থেকে ঠিক করে রাখতে পারেন। সব মিলিয়ে একসঙ্গে অনেকগুলো মাধ্যমকে ব্যবহার করা সম্ভব ডিজিটাল ক্লাসে, যেটা এই ধরনের ক্লাসের প্রধান সুবিধা।
তবে এর খারাপ দিক সম্পর্কেও সাবধান করছেন বিশেষজ্ঞরা। বলছেন, এতে শিক্ষার্থীদের কল্পনাশক্তির পরিমাণ আগের চেয়ে কমবে। সেটাও মাথায় রাখতে হবে।
এর আগে বহু ক্ষেত্রেই ক্লাস নেওয়ার সময় শিক্ষকশিক্ষিকারা শিক্ষার্থীদের নানা ভিডিয়ো বা পাওয়ার পয়েন্ট দেখাতেন। তবে সব ক্লাসরুমে সেই সুবিধা ছিল না। ফলে বহু ক্ষেত্রেই ছাত্রছাত্রীদের কল্পনার উপর এবং শিক্ষকশিক্ষিকাদের বোঝানোর ক্ষমতার উপর ছেড়ে দিতে হত বিষয়টা। কিন্তু ডিজিটাল বা অনলাইন ক্লাসের সুবিধাই হল, এখানে ক্লাস চলতে চলতেই মাস্টারমশাই বা দিদিমণি দেখিয়ে দিতে পারবেন কোনও ভিডিয়ো, যা ছাত্রছাত্রীদের পড়ানোর বিষয়টা বোঝার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী হবে।
এমনকী কুইজ বা বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নোত্তরের জন্যও অনলাইন ক্লাস খুব কার্যকরী। ক্লাস চলতে চলতেই বিষয়টি শিক্ষার্থীর বোধগম্য হল কিনা, তা বোঝার জন্য শিক্ষকশিক্ষিকা নানা ধরনের প্রশ্নের মডেল আগে থেকে ঠিক করে রাখতে পারেন। সব মিলিয়ে একসঙ্গে অনেকগুলো মাধ্যমকে ব্যবহার করা সম্ভব ডিজিটাল ক্লাসে, যেটা এই ধরনের ক্লাসের প্রধান সুবিধা।
তবে এর খারাপ দিক সম্পর্কেও সাবধান করছেন বিশেষজ্ঞরা। বলছেন, এতে শিক্ষার্থীদের কল্পনাশক্তির পরিমাণ আগের চেয়ে কমবে। সেটাও মাথায় রাখতে হবে।