Pune Engineering College: ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই শুরু হয়েছে দেশের ইঞ্জিন্যারিং কলেজগুলিতে প্লেসমেন্টের পর্ব। গত কয়েক বছরের তুলনায় এই বছর বেশ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে প্লেসমেন্টের পরিমাণ। কর্মীদের বেতনও বৃদ্ধি পেয়েছে বেশ কিছুটা। দেশের ইঞ্জিন্যারিং পড়ুয়াদের অন্যতম পছন্দের পছন্দের শহর, মহারাষ্ট্রের পুনে।
দেশের IIT-গুলির পাশাপাশি, নজরকাড়া প্লেসমেন্টের অফার পেল পুনের প্রথমসারির ইঞ্জিন্যারিং কলেজের পড়ুয়ারা। এই বছরের প্লেসমেন্টকে গত কয়েক বছরের মধ্যে সেরা বলে আখ্যা দিচ্ছে পুনের নাম করা কলেজগুলি। পুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলোজির ট্রেনিং ও প্লেসমেন্ট অফিসার মুদিত সচদেব বলেন, দুই মাসের মধ্যে IIIT, পুনের ১০০ শতাংশ যোগ্য পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট পর্ব সম্পন্ন হয়েছে।
মূলত, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে থেকে এসেছে এই চাকরির অফারগুলি। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এই দুই বিষয়ের পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট পর্ব এখনও সেই ভাবে শুরু না হলেও, এই বিষয়ে আশাবাদী কলেজ কর্তিপক্ষ। নতুন সেমিস্টারে এই বিষয়গুলির পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, আরেক প্রথমসারির কলেজ, ভারতি বিদ্যাপীঠ কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অধ্যক্ষ ও ডিন আনন্দ ভালেরাও জানান, এই বছর ১০০ শতাংশ পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এবছর মোট ৯২টি সংস্থা প্রথম তিন মাসে কলেজে প্লেসমেন্টের জন্য এসেছে বলে জানান ভালেরাও। তাঁর দাবি, প্রথম তিন মাসের মধ্যে ৮২ শতাংশ পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট পর্ব সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৬৫০ জন পড়ুয়ার মধ্যে, ৫৩৩ জন পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। গত বছর এই কলেজের মোট ৮৬ শতাংশ পড়ুয়াই প্লেসমেন্ট পায়। এই বছর এই সংখ্যাটি ১০০ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশাবাদী তিনি।
এছাড়াও, আরেক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, আর্মি ইনস্টিটিইউট অফ টেকনোলজির আধিকারিক মনোজ খালাদকার জানান, গত বছর ৯১ শতাংশ পড়ুয়াকে প্লেসমেন্ট প্রদান করা সম্ভব হয়েছিল, কিন্তু, এবছর, ইতিমধ্যেই ৯৩ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে প্লেসমেন্টের সংখ্যা।
তবে, শুধুমাত্র, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রই নয়, ফিন-টেক, ব্যাঙ্ক, কনসাল্ট্যান্সি, হেলথকেয়ার সহ আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রাজুয়েটদের নিয়োগ করা হচ্ছে। করোনা অতিমারীর পরবর্তী সময়ে এক সংস্থা ছেড়ে অন্য সংস্থায় চলে গিয়েছেন বহু পড়ুয়া। সেই কারনেই এবছরের প্লেসমেন্টে চাহিদা বেড়েছে নতুন কর্মীর।
এছাড়াও রয়েছে বিশ্বকর্মা ইনস্টিটিউটস। এখানকার এক আধিকারিক জানান, এই বছর বার্ষিক ৩৩ লাখ টাকার সব চেয়ে বড় বেতন অফার করা হয়েছে। রয়েছে পিম্প্রি চিঞ্চওয়াড কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, পুনে ইনস্টিটিউট অফ কম্পিউটার টেকনোলোজি সহ আরও বেশ কিছু কলেজ। সব কলেজেই গত বছরের তুলনায় এই বছর বেড়েছে প্লেসমেন্টের সংখ্যা।
দেশের IIT-গুলির পাশাপাশি, নজরকাড়া প্লেসমেন্টের অফার পেল পুনের প্রথমসারির ইঞ্জিন্যারিং কলেজের পড়ুয়ারা। এই বছরের প্লেসমেন্টকে গত কয়েক বছরের মধ্যে সেরা বলে আখ্যা দিচ্ছে পুনের নাম করা কলেজগুলি। পুনের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলোজির ট্রেনিং ও প্লেসমেন্ট অফিসার মুদিত সচদেব বলেন, দুই মাসের মধ্যে IIIT, পুনের ১০০ শতাংশ যোগ্য পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট পর্ব সম্পন্ন হয়েছে।
মূলত, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে থেকে এসেছে এই চাকরির অফারগুলি। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এই দুই বিষয়ের পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট পর্ব এখনও সেই ভাবে শুরু না হলেও, এই বিষয়ে আশাবাদী কলেজ কর্তিপক্ষ। নতুন সেমিস্টারে এই বিষয়গুলির পড়ুয়াদের প্লেসমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
অন্যদিকে, আরেক প্রথমসারির কলেজ, ভারতি বিদ্যাপীঠ কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অধ্যক্ষ ও ডিন আনন্দ ভালেরাও জানান, এই বছর ১০০ শতাংশ পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এবছর মোট ৯২টি সংস্থা প্রথম তিন মাসে কলেজে প্লেসমেন্টের জন্য এসেছে বলে জানান ভালেরাও। তাঁর দাবি, প্রথম তিন মাসের মধ্যে ৮২ শতাংশ পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট পর্ব সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৬৫০ জন পড়ুয়ার মধ্যে, ৫৩৩ জন পড়ুয়ার প্লেসমেন্ট ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। গত বছর এই কলেজের মোট ৮৬ শতাংশ পড়ুয়াই প্লেসমেন্ট পায়। এই বছর এই সংখ্যাটি ১০০ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশাবাদী তিনি।
এছাড়াও, আরেক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, আর্মি ইনস্টিটিইউট অফ টেকনোলজির আধিকারিক মনোজ খালাদকার জানান, গত বছর ৯১ শতাংশ পড়ুয়াকে প্লেসমেন্ট প্রদান করা সম্ভব হয়েছিল, কিন্তু, এবছর, ইতিমধ্যেই ৯৩ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে প্লেসমেন্টের সংখ্যা।
তবে, শুধুমাত্র, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রই নয়, ফিন-টেক, ব্যাঙ্ক, কনসাল্ট্যান্সি, হেলথকেয়ার সহ আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রাজুয়েটদের নিয়োগ করা হচ্ছে। করোনা অতিমারীর পরবর্তী সময়ে এক সংস্থা ছেড়ে অন্য সংস্থায় চলে গিয়েছেন বহু পড়ুয়া। সেই কারনেই এবছরের প্লেসমেন্টে চাহিদা বেড়েছে নতুন কর্মীর।
এছাড়াও রয়েছে বিশ্বকর্মা ইনস্টিটিউটস। এখানকার এক আধিকারিক জানান, এই বছর বার্ষিক ৩৩ লাখ টাকার সব চেয়ে বড় বেতন অফার করা হয়েছে। রয়েছে পিম্প্রি চিঞ্চওয়াড কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, পুনে ইনস্টিটিউট অফ কম্পিউটার টেকনোলোজি সহ আরও বেশ কিছু কলেজ। সব কলেজেই গত বছরের তুলনায় এই বছর বেড়েছে প্লেসমেন্টের সংখ্যা।