এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক:একবিংশ শতাব্দীতে ইন্টারনেট পরিসেবা ছাড়া অচল জীবন। ইন্টারনেট যেমন একদিকে মানবজাতীকে সভ্যতার নিরিখে কয়েকগুণ এগিয়ে নিয়ে গেছে, তেমনই অন্যদিকে অন্যদিকে কিছু অসাধু ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ঘুম উড়িয়েছে সাইবার বিশেষজ্ঞদের। ইন্টারনেটের মাধ্যমে সাইবার অ্যাটাক রুখতে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন তাঁরা। সাম্প্রতিককালে পেগাসাসের মতো স্পাইওয়্যারের বা র্যানসামওয়্যারের মতো অ্যাটাক মানুষকে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আরও বেশি মাত্রায় সচেতন হতে শিখিয়েছে। আর তাই, কম্পিউটারে সাইবার অ্যাটাক রুখতে চাহিদা বাড়ছে সাইবার সিকিওরিটি বিশেষজ্ঞদের।
তাই আপনার মধ্যে যদি প্রযুক্তি নিয়ে জানার বা শেখার ইচ্ছে থাকে, তাহলে আপনার জন্য সাইবার সিকিওরিটি একটি লোভনীয় কেরিয়ার অপশন হতে পারে। সাইবার সিকিওরিটিতে সিদ্ধহস্ত হতে গেলে তাঁর জন্য অবশ্যই কিছু কোর্স করতে হবে আপনাকে। সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে পড়াশোনা করতে গেলে প্রথমেই আপনাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ইনফরমেশন থিয়োরি, কমিউনিকেশন মিডিয়া, অ্যালজেব্রা, লিনিয়ার অ্যালজেব্রা সহ অঙ্কের বেশ কিছু বিষয় খুঁটিয়ে জানতে হবে। যে সকল ছাত্রছাত্রীরা কম্পিউটার সায়েন্স বা ইলেক্ট্রনিক্স, ইলেক্রিক্যাল, অঙ্ক ও ভৌত বিজ্ঞানের মতো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছেন, তাঁদের জন্য এই রাস্তাটা আরও কিছুটা সহজ হতে বাধ্য। এছাড়াও স্নাতকোত্তর পর্যায়েও বেশ কিছু স্পেশালাইজেশন কোর্স রয়েছে। যেমন ‘স্পেশালাইজেশন ইন ইনফরমেশন সিকিওরিটি অথবা সাইবার সিকিওরিটির মতো বিষয় নিয়েও পড়াশোনা করতে পারেন ছাত্রছাত্রীরা। দেশের বেশ কিছু শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়গুলি পড়ানো হয়ে থাকে।
এছাড়াও যে সকল ছাত্রছাত্রী এই বিষয়ে শিক্ষকতা বা গবেষণা করতে ইচ্ছুক, তাঁরা Ph.D অথবা পোষ্ট ডক্টরেটও করতে পারেন এই বিষয়ে। এছাড়া যারা সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে পড়াশোনা করে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য রয়েছে স্নাতক স্তরের বেশ কিছু কোর্স। এই কোর্স করার পর, সাইবার সিকিওরিটির সঙ্গে যুক্ত এমন সংস্থায় চাকরি করতে পারেন তাঁরা। এছাড়াও অনলাইনেও বেশ কিছু কোর্স করার সুযোগ রয়েছে ছাত্রছাত্রীদের কাছে। কোর্স করার পর তাঁরা সাইবার সিকিওরিটি ইঞ্জিনিয়ার, ইনফরমেশন সিকিওরিটি অ্যানালিস্ট, চিফ ইনফরমেশন সিকিওরিটি অ্যানালিস্ট, সিকিওরিটি আর্কিটেক্ট, পেনিট্রেশন টেস্টর, ইনফরমেশন সিকিওরিটি ক্রাইম ইনভেস্টিগেটর/ফরেনসিক এক্সপার্ট, এথিক্যাল হ্যাকার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
সাইবার অপরাধ প্রতি নিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর তাই, সেই সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার সিকিওরিটি বিশেষজ্ঞদের। কাজেই আগামী দিনে ইন্টারনেট নির্ভরশীল শতাব্দীতে সাইবার সিকিওরিটি এক্সপার্টদের চাহিদা যে প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে চলেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
তাই আপনার মধ্যে যদি প্রযুক্তি নিয়ে জানার বা শেখার ইচ্ছে থাকে, তাহলে আপনার জন্য সাইবার সিকিওরিটি একটি লোভনীয় কেরিয়ার অপশন হতে পারে। সাইবার সিকিওরিটিতে সিদ্ধহস্ত হতে গেলে তাঁর জন্য অবশ্যই কিছু কোর্স করতে হবে আপনাকে। সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে পড়াশোনা করতে গেলে প্রথমেই আপনাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ইনফরমেশন থিয়োরি, কমিউনিকেশন মিডিয়া, অ্যালজেব্রা, লিনিয়ার অ্যালজেব্রা সহ অঙ্কের বেশ কিছু বিষয় খুঁটিয়ে জানতে হবে। যে সকল ছাত্রছাত্রীরা কম্পিউটার সায়েন্স বা ইলেক্ট্রনিক্স, ইলেক্রিক্যাল, অঙ্ক ও ভৌত বিজ্ঞানের মতো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছেন, তাঁদের জন্য এই রাস্তাটা আরও কিছুটা সহজ হতে বাধ্য। এছাড়াও স্নাতকোত্তর পর্যায়েও বেশ কিছু স্পেশালাইজেশন কোর্স রয়েছে। যেমন ‘স্পেশালাইজেশন ইন ইনফরমেশন সিকিওরিটি অথবা সাইবার সিকিওরিটির মতো বিষয় নিয়েও পড়াশোনা করতে পারেন ছাত্রছাত্রীরা। দেশের বেশ কিছু শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়গুলি পড়ানো হয়ে থাকে।
এছাড়াও যে সকল ছাত্রছাত্রী এই বিষয়ে শিক্ষকতা বা গবেষণা করতে ইচ্ছুক, তাঁরা Ph.D অথবা পোষ্ট ডক্টরেটও করতে পারেন এই বিষয়ে। এছাড়া যারা সাইবার সিকিওরিটি নিয়ে পড়াশোনা করে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য রয়েছে স্নাতক স্তরের বেশ কিছু কোর্স। এই কোর্স করার পর, সাইবার সিকিওরিটির সঙ্গে যুক্ত এমন সংস্থায় চাকরি করতে পারেন তাঁরা। এছাড়াও অনলাইনেও বেশ কিছু কোর্স করার সুযোগ রয়েছে ছাত্রছাত্রীদের কাছে। কোর্স করার পর তাঁরা সাইবার সিকিওরিটি ইঞ্জিনিয়ার, ইনফরমেশন সিকিওরিটি অ্যানালিস্ট, চিফ ইনফরমেশন সিকিওরিটি অ্যানালিস্ট, সিকিওরিটি আর্কিটেক্ট, পেনিট্রেশন টেস্টর, ইনফরমেশন সিকিওরিটি ক্রাইম ইনভেস্টিগেটর/ফরেনসিক এক্সপার্ট, এথিক্যাল হ্যাকার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
সাইবার অপরাধ প্রতি নিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর তাই, সেই সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার সিকিওরিটি বিশেষজ্ঞদের। কাজেই আগামী দিনে ইন্টারনেট নির্ভরশীল শতাব্দীতে সাইবার সিকিওরিটি এক্সপার্টদের চাহিদা যে প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে চলেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।