Home Remedies For Minor Scratches In Babies
বাচ্চারা হাঁটতে শিখলে প্রথম প্রথম পড়ে যেতে পারে। আর একটু বড় বয়ে খেলতে খেলতেও পড়ে গিয়ে বা আঘাত পেয়ে হাত অথবা পা কেটে-ছড়ে যেতে পারে। কিছু কিছু ক্ষত নিজে থেকে ঠিক হয়ে যায়। আবার কোনও কোনও ক্ষেত্রে কোনও মলম লাগিয়েই ক্ষত নিরাময় করে নেন সকলে। কিছু ঘরোয়া উপায় আছে, যার মাধ্যমে শিশুদের এই ছোটখাটো ক্ষত সারিয়ে তোলা যায়।
গোটা মেথি
অ্যানেসজেসিক ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণের কারণে ব্যথা ও ফোলাভাব থেকে মুক্তি পেতে গোটা মেথি ব্যবহার করতে পারেন। এক কাপ জলে মেথি দানা দিয়ে, তা ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা হওয়ার পর তুলোর সাহায্যে বাচ্চাদের কেটে যাওয়া অংশ মুছতে থাকুন। তার পর সেই স্থানটি শুকিয়ে যেতে দিন। দিনে দুবার এমন করবেন।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার
এতে উপস্থিত অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ বাচ্চাদের ত্বকের ফোলাভাব ও ব্যথা প্রশমনে সাহায্য করে। বাচ্চারা ব্যথা পেলে, জলের মধ্যে সমপরিমাণে এই ভিনিগার মিশিয়ে নিন। তাতে একটি তোয়ালে ডুবিয়ে সেই ব্যথার স্থানে রাখুন। যতক্ষণ না ফোলভাব কমছে, ততক্ষণ প্রতি ২০ মিনিটে এমনই করতে থাকুন। তবে ত্বকে ছড়ে গেলে বা গভীর ক্ষত হলে এই উপায়টি অবলম্বন করবেন না।
এপসম সল্ট
এটি পেশীর কলাকে স্বস্তি দিয়ে থাকে। কোথাও পড়ে গিয়ে বাচ্চারা আঘাত পেলে এক মগ গরম জলে আধ কাপ এপসম নুন দিন। ভালো ভাবে মিশিয়ে তাতে তুলো বা কাপড় ডুবিয়ে নিন। নিংড়ে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে সেই কাপড়টি রাখুন। কিছু ক্ষণ ছেড়ে দিন। ব্যথা কমা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় এই উপায় করুন।
পার্সলে
ব্যথা ও ফোলাভাব কম করে পার্সলে। পাশাপাশি ক্ষত সারাতেও সহায়ক। পার্সলে পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগিয়ে কাপড় দিয়ে বেঁধে দিন। ১০ মিনিট ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর এই প্রক্রিয়া করে যান।
পেঁপে
এতে উপস্থিত ব্রোমেলিন ক্ষতিগ্রস্ত রক্তবাহিকাকে সারিয়ে তোলে। পেঁপের একটি পাতলা স্লাইস কেটে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা পর ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে নিতে হবে। দিনে একাধিক বার এই উপায়টি করতে পারেন।
বাচ্চারা হাঁটতে শিখলে প্রথম প্রথম পড়ে যেতে পারে। আর একটু বড় বয়ে খেলতে খেলতেও পড়ে গিয়ে বা আঘাত পেয়ে হাত অথবা পা কেটে-ছড়ে যেতে পারে। কিছু কিছু ক্ষত নিজে থেকে ঠিক হয়ে যায়। আবার কোনও কোনও ক্ষেত্রে কোনও মলম লাগিয়েই ক্ষত নিরাময় করে নেন সকলে। কিছু ঘরোয়া উপায় আছে, যার মাধ্যমে শিশুদের এই ছোটখাটো ক্ষত সারিয়ে তোলা যায়।
গোটা মেথি
অ্যানেসজেসিক ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণের কারণে ব্যথা ও ফোলাভাব থেকে মুক্তি পেতে গোটা মেথি ব্যবহার করতে পারেন। এক কাপ জলে মেথি দানা দিয়ে, তা ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা হওয়ার পর তুলোর সাহায্যে বাচ্চাদের কেটে যাওয়া অংশ মুছতে থাকুন। তার পর সেই স্থানটি শুকিয়ে যেতে দিন। দিনে দুবার এমন করবেন।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার
এতে উপস্থিত অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ বাচ্চাদের ত্বকের ফোলাভাব ও ব্যথা প্রশমনে সাহায্য করে। বাচ্চারা ব্যথা পেলে, জলের মধ্যে সমপরিমাণে এই ভিনিগার মিশিয়ে নিন। তাতে একটি তোয়ালে ডুবিয়ে সেই ব্যথার স্থানে রাখুন। যতক্ষণ না ফোলভাব কমছে, ততক্ষণ প্রতি ২০ মিনিটে এমনই করতে থাকুন। তবে ত্বকে ছড়ে গেলে বা গভীর ক্ষত হলে এই উপায়টি অবলম্বন করবেন না।
এপসম সল্ট
এটি পেশীর কলাকে স্বস্তি দিয়ে থাকে। কোথাও পড়ে গিয়ে বাচ্চারা আঘাত পেলে এক মগ গরম জলে আধ কাপ এপসম নুন দিন। ভালো ভাবে মিশিয়ে তাতে তুলো বা কাপড় ডুবিয়ে নিন। নিংড়ে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে সেই কাপড়টি রাখুন। কিছু ক্ষণ ছেড়ে দিন। ব্যথা কমা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় এই উপায় করুন।
পার্সলে
ব্যথা ও ফোলাভাব কম করে পার্সলে। পাশাপাশি ক্ষত সারাতেও সহায়ক। পার্সলে পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগিয়ে কাপড় দিয়ে বেঁধে দিন। ১০ মিনিট ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর এই প্রক্রিয়া করে যান।
পেঁপে
এতে উপস্থিত ব্রোমেলিন ক্ষতিগ্রস্ত রক্তবাহিকাকে সারিয়ে তোলে। পেঁপের একটি পাতলা স্লাইস কেটে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা পর ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে নিতে হবে। দিনে একাধিক বার এই উপায়টি করতে পারেন।