এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: ছোট থেকেই সকলের নানা রকম স্বপ্ন থাকে। কেউ চিকিৎসক, কেউ ইঞ্জিনিয়র, কেউ শিক্ষক, কেউ ফ্যাশন ডিজাইনার- পছন্দের পেশায় সকলেই প্রতিষ্ঠিত হতে চান। আবার কারোর প্যাশন থাকে নিজের কিছু শুরু করার। সব সময় পড়াশোনা করলেই যে সাফল্য আসে, খুব ভালো রেজাল্ট মানেই তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ এমনটা কিন্তু নয়। আসলে সবাইকেই স্বপ্নটা দেখতে জানতে হয়। আর তারপর সেই স্বপ্নের ডানায় ভর করে এগিয়ে যাওয়া। কখনও আর্থিক কারণে পিছিয়ে যাওয়া কখনও বা অন্য কোনও কারণ। এমন অনেকে আছে যারা কম বয়সে বাড়ির চাপে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছেন বলে কেরিয়ার নিয়ে ঠিকমতে এগোতে পারেননি। আবার এমন মানুষও আছেন যাঁরা পছন্দ না হলেও শুধুমাত্র প্রিয়জনদের মুখের দিকে চেয়ে দিনের পর দিন কাজ করে যাচ্ছেন। কারোর আবার শ্বশুরবাড়ির আপত্তিতে পড়াশোনাই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। নিজের মতো করে জীবন কাটানোর অধিকার সকলের রয়েছে। শুধু দরকার সমর্থন আর পাশে থাকার আশ্বাস। সেই সঙ্গে মানসিকতাতেও বদল আনা জরুরি। তাই সঙ্গী যদি প্রথাগত চাকরির বাইরে গিয়ে নিজের মতো করে কিছু করতে চান সেখানেও যেমন সমর্থন করবেন তেমনই নতুন করে কিছু শুরু করতে চাইলে তাতেও পাশে দাঁড়ান। আর তাই হয়তো আপনার মনে হতে পারে বন্ধু হিসেব স্বামী হিসেবে বা স্ত্রী হিসেবে আপনি যা কিছু করতে পারেন-
একে অন্যের সঙ্গে খুব ভালো বোঝাপড়া রাখুন- সম্পর্কের প্রাথমিক শর্ত হল একে অপরকে ভালো করে বুঝতে হবে। নিজের ইচ্ছে, নিজের ভাবনা এগুলোতে যেমন জোর দেবেন তেমনই সঙ্গীর মনের খোঁজ রাখুন। তাঁর ইচ্ছের কথা জানুন। কোন বিষয়ে তিনি উৎসুক, ভবিষ্যতে কী করতে চান এসব অবশ্যই জানুন।
সঙ্গীর পছন্দের কেরিয়ার সম্পর্কে জানুন- একটা ডিগ্রি পর্যন্ত পড়াশোনা করে অনেকেই চাকরি নিতে বাধ্য হত। উচ্চশিক্ষার ইচ্ছে থাকলেও সুযোগ হয়ে ওঠে না। আবার অনেক সময় কিছু কোর্সের ফি এত বেশি থাকে যে অনেকেই সেখান থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। তবে সব সমস্যারই সমাধান থাকে। আর তাই পছন্দের কেরিয়ারে যাওয়ার সুযোগ আজ না হলেও পাঁচ বছর পর সেই সুযোগ পেতেই পারেন।
বাড়ির কাজে সাহায্য করুন- বাড়ির কাজ দুজনে ভাগ করে নিতে পারলে খুবই ভালো। নইলে একজনের উপর অযথা অনেকটাই চাপ পড়ে যায়। কিছু কাজ ভাগ করলে সময়ও পাওয়া যায়। আবার যারা সংসার করে পড়াশোনা সামলাচ্ছেন তাঁদেরও কিন্তু অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন। এতে সঙ্গীও খুশি হবেন আর নিজের কেরিয়ারে এগিয়ে যেতে পারবেন।
পরিবার পরিকল্পনা- পরিবার পরিকল্পনার আগে অবশ্যই দুজনে মিলে আলোচনা করে নিন। যদি দেখেন যে কেউ একজন নিজের চাকরিতেই মনযোগ দিতে চান, নতুন করে পড়াশোনা করতে চান বলা যায় কেরিয়ার নিয়ে যদি কোনও পরিকল্পনা থাকে তবে পরিবার পরিকল্পনা আপাতত মুলতুবি রাখুন। নিজের জীবন আগে গুছিয়ে নিন। নিজের শখ, আহ্লাদ পূরণ করুন। তারপর পরিবার পরিকল্পনা এসব করুন।
একে অন্যের সঙ্গে খুব ভালো বোঝাপড়া রাখুন- সম্পর্কের প্রাথমিক শর্ত হল একে অপরকে ভালো করে বুঝতে হবে। নিজের ইচ্ছে, নিজের ভাবনা এগুলোতে যেমন জোর দেবেন তেমনই সঙ্গীর মনের খোঁজ রাখুন। তাঁর ইচ্ছের কথা জানুন। কোন বিষয়ে তিনি উৎসুক, ভবিষ্যতে কী করতে চান এসব অবশ্যই জানুন।
সঙ্গীর পছন্দের কেরিয়ার সম্পর্কে জানুন- একটা ডিগ্রি পর্যন্ত পড়াশোনা করে অনেকেই চাকরি নিতে বাধ্য হত। উচ্চশিক্ষার ইচ্ছে থাকলেও সুযোগ হয়ে ওঠে না। আবার অনেক সময় কিছু কোর্সের ফি এত বেশি থাকে যে অনেকেই সেখান থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। তবে সব সমস্যারই সমাধান থাকে। আর তাই পছন্দের কেরিয়ারে যাওয়ার সুযোগ আজ না হলেও পাঁচ বছর পর সেই সুযোগ পেতেই পারেন।
বাড়ির কাজে সাহায্য করুন- বাড়ির কাজ দুজনে ভাগ করে নিতে পারলে খুবই ভালো। নইলে একজনের উপর অযথা অনেকটাই চাপ পড়ে যায়। কিছু কাজ ভাগ করলে সময়ও পাওয়া যায়। আবার যারা সংসার করে পড়াশোনা সামলাচ্ছেন তাঁদেরও কিন্তু অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন। এতে সঙ্গীও খুশি হবেন আর নিজের কেরিয়ারে এগিয়ে যেতে পারবেন।
পরিবার পরিকল্পনা- পরিবার পরিকল্পনার আগে অবশ্যই দুজনে মিলে আলোচনা করে নিন। যদি দেখেন যে কেউ একজন নিজের চাকরিতেই মনযোগ দিতে চান, নতুন করে পড়াশোনা করতে চান বলা যায় কেরিয়ার নিয়ে যদি কোনও পরিকল্পনা থাকে তবে পরিবার পরিকল্পনা আপাতত মুলতুবি রাখুন। নিজের জীবন আগে গুছিয়ে নিন। নিজের শখ, আহ্লাদ পূরণ করুন। তারপর পরিবার পরিকল্পনা এসব করুন।