এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলা। পর্যটকদের কাছে এই জায়গা অত্যন্ত জনপ্রিয়, কারণ এখানেই রয়েছে লোকটাক হ্রদ। কিন্তু শুধুমাত্র লোকটাক হ্রদই নয়, মণিপুরের এই শান্ত ভূমিতে রয়েছে পৃথিবীর একমাত্র ভাসমান জাতীয় উদ্যান।
কেইবুল লামজাও জাতীয় উদ্যানটি তৈরি করা হয়েছিল বেশ কয়েকটি বিপন্ন প্রজাতির পশু, পাখি এবং গাছপালা বাঁচানোর উদ্দেশ্যে। তার মধ্যে রয়েছে মণিপুরের সাংঘাই হরিণ, ২৩৩ প্রজাতির জলজ উদ্ভিদ, ১০০ প্রজাতির পাখি এবং ৪২৫ প্রজাতির পশু যে তালিকায় রয়েছে ইন্ডিয়ান পাইথন এবং সাম্ভর।
৪০ স্ক্যোয়ার কিলোমিটার বিস্তৃত এই জাতীয় উদ্যানটিকে ১৯৭৭ সালে জাতীয় উদ্যান বলে ঘোষণা করা হয়। যাঁরা মণিপুর বেড়াতে গিয়ে এই জায়গাটি মিস করে গেছেন, অথবা যাঁদের জঙ্গল ভালোলাগে তাঁরা অবশ্যই ঘুরে দেখে আসুন এই অনন্য অভয়ারণ্যটি।
কেইবুল লামজাও জাতীয় উদ্যানটি তৈরি করা হয়েছিল বেশ কয়েকটি বিপন্ন প্রজাতির পশু, পাখি এবং গাছপালা বাঁচানোর উদ্দেশ্যে। তার মধ্যে রয়েছে মণিপুরের সাংঘাই হরিণ, ২৩৩ প্রজাতির জলজ উদ্ভিদ, ১০০ প্রজাতির পাখি এবং ৪২৫ প্রজাতির পশু যে তালিকায় রয়েছে ইন্ডিয়ান পাইথন এবং সাম্ভর।
৪০ স্ক্যোয়ার কিলোমিটার বিস্তৃত এই জাতীয় উদ্যানটিকে ১৯৭৭ সালে জাতীয় উদ্যান বলে ঘোষণা করা হয়। যাঁরা মণিপুর বেড়াতে গিয়ে এই জায়গাটি মিস করে গেছেন, অথবা যাঁদের জঙ্গল ভালোলাগে তাঁরা অবশ্যই ঘুরে দেখে আসুন এই অনন্য অভয়ারণ্যটি।