রোজ পাতে বা হাতে শসা মাস্ট! কেন জানেন?
যৌবন ধরে রাখতে টকদই আর শসা খেয়েই দিন কাটান এরকম মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। স্রেফ ফিট থাকতে আর তাজা থাকতেও অনেকেই প্রতিদিন একটি করে শসা খান।
EiSamay.Com 21 May 2019, 9:03 pm
হাইলাইটস
- যে কোনও রকম ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে শসা।
- গরমে আমাদের ত্বকে নানা অ্যালার্জির সমস্যা দেখা যায়।
- গরম থেকেও রোগজ্বালা হয়।
- এই সময় শসা খেলে খুবই উপকার পাওয়া যায়।
এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: যৌবন ধরে রাখতে টকদই আর শসা খেয়েই দিন কাটান এরকম মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। স্রেফ ফিট থাকতে আর তাজা থাকতেও অনেকেই প্রতিদিন একটি করে শসা খান। এছাড়াও শসার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর। আছে ভিটামিন কে, কপার, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি। যে কারণে প্রতিদিন একটা করে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। এছাড়াও এই গরমে শসা বেশি করে খাওয়া উচিত। কারণ শসার মধ্যে থাকা জল আমাদের হাইড্রেট থাকতে সাহায্য করে।
এছাড়াও আরও যা যা করে সংক্রমণে বাধা
যে কোনও রকম ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে শসা। গরমে আমাদের ত্বকে নানা অ্যালার্জির সমস্যা দেখা যায়। গরম থেকেও রোগজ্বালা হয়। এই সময় শসা খেলে খুবই উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে থাক বিশেষ উৎসেচক সংক্রমণে বাধা দেয়।
ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমায়
প্রোস্টেট ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার ঠেকাতে শসা খুবই ভালো কাজে আসে। শসার মধ্যে যে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
হজমে সাহায্য করে
শসার মধ্যে হজম উপযোগী ফাইবার থাকে। ফলে যে কোনও কিছুখাবার পর শসা খেলে তাড়াতাড়ি হজম হয়। আর খুব মশলাদারকোনও খাবার হলে তার সঙ্গে স্যালাডে শসা রাখা হয়।
হার্টের সমস্যা থেকে রেহাই
শসার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। এবং শরীরের পটাসিয়াম ব্যালেন্সও ঠিক রাখে। তাই শসা অবশ্যই খান।
এছাড়াও আরও যা যা করে
যে কোনও রকম ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে শসা। গরমে আমাদের ত্বকে নানা অ্যালার্জির সমস্যা দেখা যায়। গরম থেকেও রোগজ্বালা হয়। এই সময় শসা খেলে খুবই উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে থাক বিশেষ উৎসেচক সংক্রমণে বাধা দেয়।
ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমায়
প্রোস্টেট ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার ঠেকাতে শসা খুবই ভালো কাজে আসে। শসার মধ্যে যে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
হজমে সাহায্য করে
শসার মধ্যে হজম উপযোগী ফাইবার থাকে। ফলে যে কোনও কিছুখাবার পর শসা খেলে তাড়াতাড়ি হজম হয়। আর খুব মশলাদারকোনও খাবার হলে তার সঙ্গে স্যালাডে শসা রাখা হয়।
হার্টের সমস্যা থেকে রেহাই
শসার মধ্যে থাকা পটাসিয়াম ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। এবং শরীরের পটাসিয়াম ব্যালেন্সও ঠিক রাখে। তাই শসা অবশ্যই খান।