এই সময় জীবনাপন ডেস্কঃ ছোটবেলা থেকে ডাক্তারের কাছে বহুবার যেতে হয়েছে নিশ্চয়ই। আর বেশিরভাগ সময়ই তিনি আপনার জিভ (Tongue) দেখতে চেয়েছেন। কোনও দিনও কি ভেবে দেখেছেন, চিকিৎসক সব সমস্যার কথা শুনে আপনার জিভ দেখেন কেন? না ভেবে দেখলেও কোনও চাপ নেই। আজ সেই উত্তরই আপনি পেয়ে যাবেন এই লেখায়। কেন জিভ দেখা হয়?
আসলে বেশিরভাগ সময়ই চিকিৎসকরা আপনার জিভের রংটা দেখেন। কারণ আপনার শরীরে থাকা অসুখের কারণে জিভের রং বদলে যায়। তখনই আসল সমস্যা দেখা যায়। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক, জিভের ঠিক কোন রং কোন কথা বলে-
১. সাদা রং (White Tongue)- অনেক কারণে জিভের রং সাদা হতে পারে। প্রাথমিকভাবে জিভের রং সাদা বা ফ্যাকাসে দেখলে বুঝতে হবে আপনার মুখ অপরিষ্কার রয়েছে। বিজ্ঞানের ভাষায়, ওরাল হাইজিন খুবই খারাপ। আবার আপনার জিভের উপর সাদা রঙের আস্তরণ থাকলে বুঝতে হবে আপনি লিউকোপ্লাকিয়া-তে (Leukoplakia) আক্রান্ত। অন্যদিকে flu হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়।
2. হলুদ জিভ (Yellow Tongue)- জিভের রং হলুদ দেখালে বুঝবেন আপনার পুষ্টির কোনও ঘাটতি রয়েছে। এক্ষেত্রে লিভার (Liver), পরিপাক তন্ত্র (Digestive system) বা পাকস্থলীতে (Stomach) কোনও সমস্যা রয়েছে বুঝতে হবে।
৩. বাদামি রং (Brown Tongue)- বেশি কফি খান, তবে আপনার জিভের রং হতে পারে বাদামি। আবার ধূমপানের কারণেও জিভ এই রঙের হয়ে যেতে পারে।
৩. কালো রং (Black Tongue)- অনবরত ধূমপান (Chain Smoking) করে চললে জিভের রং কালো হয়ে যায়। এছাড়াও ক্যানসার, আলসার, ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকেও এই রং আসতে পারে। আবার মুখ খুব অপরিষ্কার রাখলেও জিভের রং হতে পারে কালো।
৪. লাল রং (Red Tongue)- আগেই বলেছি জিভের স্বাভাবিক রং গোলাপি, লাল নয়। তাই জিভের রং লাল দেখলে অবশ্যই সাবধান হন। শরীরে ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতি থাকলে জিভ ধীরে ধীরে লাল হয়ে যেতে পারে। আর জিভের কোনও একটি অংশে লাল স্পট দেখা গেলে বলা হয় জিওগ্রাফিক টাঙ্গ (Geographic Tongue)।
৫. নীলাভ জিভ (Blue Tongue)- জিভ এই রং ধারন করলে বুঝতে হবে আপনার হৃৎপিণ্ডজনিত সমস্যা দেখা দিয়েছে। হার্ট যখন স্বাভাবিকভাবে রক্ত পাম্প করতে পারে না তখন রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। এই কারণেই জিভের রং নীল হয়ে যায়।
আসলে বেশিরভাগ সময়ই চিকিৎসকরা আপনার জিভের রংটা দেখেন। কারণ আপনার শরীরে থাকা অসুখের কারণে জিভের রং বদলে যায়। তখনই আসল সমস্যা দেখা যায়। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক, জিভের ঠিক কোন রং কোন কথা বলে-
১. সাদা রং (White Tongue)- অনেক কারণে জিভের রং সাদা হতে পারে। প্রাথমিকভাবে জিভের রং সাদা বা ফ্যাকাসে দেখলে বুঝতে হবে আপনার মুখ অপরিষ্কার রয়েছে। বিজ্ঞানের ভাষায়, ওরাল হাইজিন খুবই খারাপ। আবার আপনার জিভের উপর সাদা রঙের আস্তরণ থাকলে বুঝতে হবে আপনি লিউকোপ্লাকিয়া-তে (Leukoplakia) আক্রান্ত। অন্যদিকে flu হলেও জিভ সাদা হয়ে যায়।
2. হলুদ জিভ (Yellow Tongue)- জিভের রং হলুদ দেখালে বুঝবেন আপনার পুষ্টির কোনও ঘাটতি রয়েছে। এক্ষেত্রে লিভার (Liver), পরিপাক তন্ত্র (Digestive system) বা পাকস্থলীতে (Stomach) কোনও সমস্যা রয়েছে বুঝতে হবে।
৩. বাদামি রং (Brown Tongue)- বেশি কফি খান, তবে আপনার জিভের রং হতে পারে বাদামি। আবার ধূমপানের কারণেও জিভ এই রঙের হয়ে যেতে পারে।
৩. কালো রং (Black Tongue)- অনবরত ধূমপান (Chain Smoking) করে চললে জিভের রং কালো হয়ে যায়। এছাড়াও ক্যানসার, আলসার, ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকেও এই রং আসতে পারে। আবার মুখ খুব অপরিষ্কার রাখলেও জিভের রং হতে পারে কালো।
৪. লাল রং (Red Tongue)- আগেই বলেছি জিভের স্বাভাবিক রং গোলাপি, লাল নয়। তাই জিভের রং লাল দেখলে অবশ্যই সাবধান হন। শরীরে ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতি থাকলে জিভ ধীরে ধীরে লাল হয়ে যেতে পারে। আর জিভের কোনও একটি অংশে লাল স্পট দেখা গেলে বলা হয় জিওগ্রাফিক টাঙ্গ (Geographic Tongue)।
৫. নীলাভ জিভ (Blue Tongue)- জিভ এই রং ধারন করলে বুঝতে হবে আপনার হৃৎপিণ্ডজনিত সমস্যা দেখা দিয়েছে। হার্ট যখন স্বাভাবিকভাবে রক্ত পাম্প করতে পারে না তখন রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। এই কারণেই জিভের রং নীল হয়ে যায়।