এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: জানলে অবাক হবেন, আপনার পেট নয়, আপনার মস্তিষ্কই বমির (Vomiting) নেপথ্যে দায়ী। মস্তিষ্কের (Brain) অঙ্গুলিহেলনেই বমি হয়। এক্ষেত্রে বমির মাধ্যমে শরীর পেটের অন্দর থেকে খারাপ সব উপাদান বাইরে বের করে দিতে চায়। তবে অনেক সময় বমি হতে গিয়ে হয় না। এই বমিবমিভাব (Nausea) মানুষকে আরও সমস্যায় ফেলে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বমি হয়ে যাওয়ার পর বমিবমিভাব উধাও হয়ে যায়। বমির পিছনে থাকতে অসংখ্য কারণ যেমন- পেট খারাপ, মদ্যপান, মোশান সিকনেস, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি। তবে কারণ যাই হোক না কেন, এই সমস্যা থেকে পিছু ছাড়াতে চাইলে মেনে চলুন এই ঘরোয়া পন্থা (Home Remedies)।
ডিপ ব্রিদিং
নাক দিয়ে বুক ভর্তি করে শ্বাস নিন। দেখবেন যেন ফুসফুস একদম ভর্তি থাকে। শ্বাস নেওয়ার সময় পেটও ফোলাতে হবে। এরপর ধীরে ধীরে নাক মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। দেখবেন সমস্যা অনেকটাই দূর হয়েছে। বমি পাচ্ছে না।
বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, এভাবে শ্বাস নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে প্যারাসিম্প্যাথেটিক নার্ভ নিয়ন্ত্রিত হয়। ফলে বমি বা বমিবমিভাব অনেকটাই কমে।
বিস্কুট খান
সকালে উঠে শুকনো বিস্কুট খেলে অনেক ক্ষেত্রেই কমে বমি বা বমিবমিভাব। এক্ষেত্রে এই বিস্কুট পেটের অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে। এছাড়াও টোস্ট বিস্কুট, সাদা ভাতও বমি কমানোর মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে।
বেশি করে জলপান করুন
অত্যধিক বমি শুরু হলে শরীর থেকে অনেকটা জল বেরিয়ে যায়। এই অবস্থায় আপনার জলপান প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ধীরে ধীরে জলপান করতে হবে। কোনও তাড়াহুড়ো করা চলবে না।
এই সময় জলের চাহিদা মেটাতে চা, লেবুজল, সাধারণ ধীরে ধীরে পান করতে পারেন। সবথেকে ভালো হয় ওআরএস পান করতে পারলে। এছাড়া ডাবের জলও হতে পারে দারুণ বিকল্প।
আদা ব্যবহার করুন
বমি বা বমিবমিভাব দেখা দিলেই সোজা এক কাপ আদা চা নিয়ে পান করতে শুরু করে দিন। আবার চাইলে আদা ছোট আকারে কেটে শুধুশুধুই খেতে পারেন। ২০১৬ সালের একটি গবেষণা বলছে, আদা গর্ভবতী এবং কেমোথেরাপি চলতে থাকা মানুষের বমি বা বমি বমিভাবে দূর করতে দারুণ কার্যকরী।
অ্যারোমাথেরাপি
বমির সময় কিছু গন্ধ আপনার বমি বা বমিবমিভাবে আটকে দিতে পারে। এক্ষেত্রে ২০১৪ সালের একটি গবেষণা বলছে, লেবুর তেলের গন্ধ নাকে শুকলে গর্ভাবস্থায় বমি বা বমিবমিভাব কমে যায়।
এক্ষেত্রে কোনও একটি লেমন ওয়েলের বোতল খুলে সরাসরি দীর্ঘশ্বাস নিতে পারেন। আবার চাইলে কোনও কাপড়ে সামান্য তেল লাগিয়ে সেই কাপড়ের গন্ধ শুকতে পারেন। দেখবেন সমস্যা অনেকটাই মিটেছে।
এছাড়াও গোলাপ, দারচিনি, লেভেন্ডারের গন্ধ শুকলেও দূর হতে পারে সমস্যা। তাই এবার থেকে বমি পেলে এই পন্থা অবলম্বন করুন। আশা করি সমস্যা দূর হবে। তবে সমস্যা খুব বেশি মনে হলে আর অপক্ষো নয়। সোজা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডিপ ব্রিদিং
নাক দিয়ে বুক ভর্তি করে শ্বাস নিন। দেখবেন যেন ফুসফুস একদম ভর্তি থাকে। শ্বাস নেওয়ার সময় পেটও ফোলাতে হবে। এরপর ধীরে ধীরে নাক মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। দেখবেন সমস্যা অনেকটাই দূর হয়েছে। বমি পাচ্ছে না।
বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, এভাবে শ্বাস নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে প্যারাসিম্প্যাথেটিক নার্ভ নিয়ন্ত্রিত হয়। ফলে বমি বা বমিবমিভাব অনেকটাই কমে।
বিস্কুট খান
সকালে উঠে শুকনো বিস্কুট খেলে অনেক ক্ষেত্রেই কমে বমি বা বমিবমিভাব। এক্ষেত্রে এই বিস্কুট পেটের অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে। এছাড়াও টোস্ট বিস্কুট, সাদা ভাতও বমি কমানোর মোক্ষম দাওয়াই হতে পারে।
বেশি করে জলপান করুন
অত্যধিক বমি শুরু হলে শরীর থেকে অনেকটা জল বেরিয়ে যায়। এই অবস্থায় আপনার জলপান প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ধীরে ধীরে জলপান করতে হবে। কোনও তাড়াহুড়ো করা চলবে না।
এই সময় জলের চাহিদা মেটাতে চা, লেবুজল, সাধারণ ধীরে ধীরে পান করতে পারেন। সবথেকে ভালো হয় ওআরএস পান করতে পারলে। এছাড়া ডাবের জলও হতে পারে দারুণ বিকল্প।
আদা ব্যবহার করুন
বমি বা বমিবমিভাব দেখা দিলেই সোজা এক কাপ আদা চা নিয়ে পান করতে শুরু করে দিন। আবার চাইলে আদা ছোট আকারে কেটে শুধুশুধুই খেতে পারেন। ২০১৬ সালের একটি গবেষণা বলছে, আদা গর্ভবতী এবং কেমোথেরাপি চলতে থাকা মানুষের বমি বা বমি বমিভাবে দূর করতে দারুণ কার্যকরী।
অ্যারোমাথেরাপি
বমির সময় কিছু গন্ধ আপনার বমি বা বমিবমিভাবে আটকে দিতে পারে। এক্ষেত্রে ২০১৪ সালের একটি গবেষণা বলছে, লেবুর তেলের গন্ধ নাকে শুকলে গর্ভাবস্থায় বমি বা বমিবমিভাব কমে যায়।
এক্ষেত্রে কোনও একটি লেমন ওয়েলের বোতল খুলে সরাসরি দীর্ঘশ্বাস নিতে পারেন। আবার চাইলে কোনও কাপড়ে সামান্য তেল লাগিয়ে সেই কাপড়ের গন্ধ শুকতে পারেন। দেখবেন সমস্যা অনেকটাই মিটেছে।
এছাড়াও গোলাপ, দারচিনি, লেভেন্ডারের গন্ধ শুকলেও দূর হতে পারে সমস্যা। তাই এবার থেকে বমি পেলে এই পন্থা অবলম্বন করুন। আশা করি সমস্যা দূর হবে। তবে সমস্যা খুব বেশি মনে হলে আর অপক্ষো নয়। সোজা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।