এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: আজকাল অধিকাংশ মেয়েই PCOS-এর সমস্যায় ভুগছেন। অনিয়মিত ঋতুচক্র, অত্যধিক ব্লিডিং, ওজন বেড়ে যাওয়া-সহ বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে। তবে এই PCOS-কিন্তু পুরোটাই হরমোনাল সমস্যা। হরমোনের অসামঞ্জস্যতার জন্য আজকাল সকলে এই সব সমস্যায় ভুগছেন। আর এর জন্য দায়ী কিন্তু আমাদের লাইফস্টাইল। ঠিকমতো ঘুম না হওয়া, স্ট্রেস, ওয়ার্কআউট না করা, অতিরিক্ত ভাজাভুজি, ফাস্টফুড খাবারই কিন্তু এর জন্য দায়ী। আর এই সমস্যা সমস্যা থাকলে কিন্তু ওজন বেড়ে যাওয়া, চুল পড়া এই সব সমস্যা থাকে। সেই সঙ্গে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় ডায়াবিটিসের সম্ভাবনাও বাড়ে। আর ইনসুলিনের লেভেল বাড়লেই কিন্তু কার্বোহাইড্রেট জায়ীয় খাবারের ক্রেভিং হয়। আর যাঁদের PCOS- থাকে তাঁদের কিন্তু ইটিং ডিসঅর্ডার দেখা দেয়। মাঝরাতে খিদে পাওয়া কিংবা পেট ভর্তি থাকলেও মনে হয় খিদে পাচ্ছে এই সব কারণের জন্য কিন্তু বেশি খাওয়া হয় আর ওজন বাড়ে। তাই PCOS- এর সমস্যা থাকলে ডায়াবিটিস আর ওজন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বেশি জোর দেওয়া হয়। কার্বোহাইড্রেটে নিয়ন্ত্রণের উপর বেশি জোর দেওয়া হয়। খিদে আর লোভ কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করতে হবে নিজেকেই। জেনে নিন কীভাবে তা করবেন- মিল স্কিপ করবেন না- অনেকেই আছেন যাঁরা দিনের মধ্যে ব্রেকফাস্ট বা ডিনার বাদ দিয়ে দেন। যা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়। আর খালি পেটে থাকলেই শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ে। সুগার বাড়ে। সেখান থেকে আসে নানা সমস্যা। খালি পেটে থাকলে খিদেও পায়, তখন বেশি খেয়ে ফেলা হয়।
চিনি এবং প্রসেসড ফুড একদম নয়- চিনি, মিষ্টি, আইসক্রিম, কোল্ডড্রিং, জুস, বিভিন্ন ফ্লেভারের পানীয় এসব কিন্তু একদম বাদ। সেই সঙ্গে সসেজ, সালামি, প্রসেসড ফুড এসব কিন্তু একেবারেই বাদ দিতে হবে। এতে শুধু যে ব্লাড সুগার বাড়ে তাই নয় সেই সঙ্গে হাবিজাবি খাবারের ইচ্ছেও বাড়ে। তাই খাদ্যতালিকায় কুইনোয়া, ওটস, ব্রাউন রাইস এসব রাখুন। এতে কিন্তু ডায়াবটিস থাকে নিয়ন্ত্রণে।
প্রোটিন খান বেশি করে- খাদ্যতালিকায় প্রোটিন বেশি করে রাখতেই হবে। প্রোটিন আমাদের ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায় না। বরং রাখে নিয়ন্ত্রণে। প্রতিদিন সকালে উঠে যদি ওটস,মুজলি, ডিমের সাদা অংশ কিংবা স্মুদি দিয়ে দিন শুরু করেন তাহলে কিন্তু খিদে থাকে নিয়ন্ত্রণে। প্রয়োজনে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
মুখরোচক খাবার কিনবেন না- চোখের সামনে খাবার থাকলে কার না খেতে ইচ্ছে করে। ফলে তখন ইচ্ছে না থাকলেও খাওয়া হয়ে যায়। আর তাই খাবার কেনার আগে ভেবে নিন। চিপস, ভুজিয়া এসব কিন্তু একদম কিনবেন না। মিষ্টি জাতীয় খাবার, কেক, পেস্ট্রি এসবও একদম না। বরং মাখনা কিনুন, ওটসে কুকিজ, ড্রাই ফ্রুটস রাখুন। এতে অন্য কিছু খাওয়ার ইচ্ছে করবে। খিদে পেলেই জল খান। এতে নিজের শরীরের জন্যই ভালো।
প্রতিদিন এক্সসারসাইজ করুন- এক্সসারসাইজ কিন্তু করতেই হবে। এক্সসারসাইজ না করলে কোনও সমস্যারই সমাধান হবে না। নিয়ম ককে হাঁটুন সেই সঙ্গে এক্সসারসাইজও করুন। শরীরচর্চা করলে স্ট্রেস কমে, মন ভালো থাকে, হজমেরও কোনও রকম সমস্যা হবে না। ওয়েট ট্রেনিং, কার্ডিয়ো, ফ্রি হ্যান্ড প্রতিদিন মিলিয়ে মিশিয়ে করবেন।
চিনি এবং প্রসেসড ফুড একদম নয়- চিনি, মিষ্টি, আইসক্রিম, কোল্ডড্রিং, জুস, বিভিন্ন ফ্লেভারের পানীয় এসব কিন্তু একদম বাদ। সেই সঙ্গে সসেজ, সালামি, প্রসেসড ফুড এসব কিন্তু একেবারেই বাদ দিতে হবে। এতে শুধু যে ব্লাড সুগার বাড়ে তাই নয় সেই সঙ্গে হাবিজাবি খাবারের ইচ্ছেও বাড়ে। তাই খাদ্যতালিকায় কুইনোয়া, ওটস, ব্রাউন রাইস এসব রাখুন। এতে কিন্তু ডায়াবটিস থাকে নিয়ন্ত্রণে।
প্রোটিন খান বেশি করে- খাদ্যতালিকায় প্রোটিন বেশি করে রাখতেই হবে। প্রোটিন আমাদের ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায় না। বরং রাখে নিয়ন্ত্রণে। প্রতিদিন সকালে উঠে যদি ওটস,মুজলি, ডিমের সাদা অংশ কিংবা স্মুদি দিয়ে দিন শুরু করেন তাহলে কিন্তু খিদে থাকে নিয়ন্ত্রণে। প্রয়োজনে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।
মুখরোচক খাবার কিনবেন না- চোখের সামনে খাবার থাকলে কার না খেতে ইচ্ছে করে। ফলে তখন ইচ্ছে না থাকলেও খাওয়া হয়ে যায়। আর তাই খাবার কেনার আগে ভেবে নিন। চিপস, ভুজিয়া এসব কিন্তু একদম কিনবেন না। মিষ্টি জাতীয় খাবার, কেক, পেস্ট্রি এসবও একদম না। বরং মাখনা কিনুন, ওটসে কুকিজ, ড্রাই ফ্রুটস রাখুন। এতে অন্য কিছু খাওয়ার ইচ্ছে করবে। খিদে পেলেই জল খান। এতে নিজের শরীরের জন্যই ভালো।
প্রতিদিন এক্সসারসাইজ করুন- এক্সসারসাইজ কিন্তু করতেই হবে। এক্সসারসাইজ না করলে কোনও সমস্যারই সমাধান হবে না। নিয়ম ককে হাঁটুন সেই সঙ্গে এক্সসারসাইজও করুন। শরীরচর্চা করলে স্ট্রেস কমে, মন ভালো থাকে, হজমেরও কোনও রকম সমস্যা হবে না। ওয়েট ট্রেনিং, কার্ডিয়ো, ফ্রি হ্যান্ড প্রতিদিন মিলিয়ে মিশিয়ে করবেন।