এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সকালে পেট পরিষ্কার হওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে কাটাতে হয়? কোষ্ঠকাঠিন্যের এই সমস্যা প্রায় প্রতি ঘরেই। এক জায়গায় বসে কাজ করা বা ঠিক মতো খাওয়াদাওয়া না করা— এই থেকেই সমস্যাটার মূল সূত্রপাত। তবে অনেক সময় বিশেষ কোনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। ঠিকঠাক পেট পরিষ্কার না হলে বদহজম, পেটফাঁপা ইত্যাদির সমস্যা লেগেই থাকে।
উৎসবের মরসুমে যেমন দেদার খাওয়া দাওয়া হয় তেমনই গ্যাস-অম্বলও বেশি হয়। এমনকী এই সময় ঠান্ডা-গরমেরর জেরে পেট গরমের মতো সমস্যা হয়। আর হয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। যাঁদের সারা বছর সমস্যা হয় না, তাঁদেরও কিন্তু এই এই সময় একবার হলেও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে হয়। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য যাঁর হয় তিনিই বোঝেন যে কি কষ্ট। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেট পরিষ্কার হয় না। ফলে গ্যাস লেগেই থাকে। এছাড়াও খাওয়ার কোনও রুচি থাকে না। তবে আয়ুর্বেদিক কয়েকটি উপায় মেনে চললে অচিরেই এই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মিলবে আরাম।
চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন কী ভাবে পেট পরিষ্কার করবেন?
ডুমুর দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করুন
কুসুম গরম জলে ডুমুর ভিজিয়ে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পাওয়া যায়। চিকিৎসক Nitika Kohl ডুমুর খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে থাকা ফাইবারের পরিমাণ বেশি হওয়ায় খুব সহজেই পেট পরিষ্কার হয়।
যষ্টিমধু
আয়ুর্বেদ মতে কোষ্ঠাকাঠিন্য কমানোর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী যষ্টিমধু। এটি শরীরের হজমশক্তিকেও বাড়ায়। এক কাপ জলে ১/২ চা চামচ যষ্টিমধু গুঁড়ো ও সামান্য গুড় মিশিয়ে খান, উপকার মিলবেই।
পর্যাপ্ত পরিমাণে জল
আপনি কি খুব কম জল খান? কিংবা অতিরিক্ত ঘামের পর শরীর থেকে জল বেরিয়ে গিয়েছে? এই জলশূন্যতা থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই সারা দিনে অন্তত ৩ লিটার জল খান।
ডালিয়া খান
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে খান ডালিয়া। এতে রয়েছে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, ফাইবার এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায়। ডালিয়া দিয়ে খিচুড়ি করে খেতে পারেন।
ঘি দেওয়া দুধ
ঘি এবং দুধ তো এত দিন আলাদা খেয়েছেন। কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর জন্য একসঙ্গে খেয়ে দেখুন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ১ কাপ গরম দুধের সঙ্গে ২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে খান।
উৎসবের মরসুমে যেমন দেদার খাওয়া দাওয়া হয় তেমনই গ্যাস-অম্বলও বেশি হয়। এমনকী এই সময় ঠান্ডা-গরমেরর জেরে পেট গরমের মতো সমস্যা হয়। আর হয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। যাঁদের সারা বছর সমস্যা হয় না, তাঁদেরও কিন্তু এই এই সময় একবার হলেও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে হয়। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য যাঁর হয় তিনিই বোঝেন যে কি কষ্ট। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেট পরিষ্কার হয় না। ফলে গ্যাস লেগেই থাকে। এছাড়াও খাওয়ার কোনও রুচি থাকে না। তবে আয়ুর্বেদিক কয়েকটি উপায় মেনে চললে অচিরেই এই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মিলবে আরাম।
চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন কী ভাবে পেট পরিষ্কার করবেন?
ডুমুর দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করুন
কুসুম গরম জলে ডুমুর ভিজিয়ে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পাওয়া যায়। চিকিৎসক Nitika Kohl ডুমুর খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে থাকা ফাইবারের পরিমাণ বেশি হওয়ায় খুব সহজেই পেট পরিষ্কার হয়।
যষ্টিমধু
আয়ুর্বেদ মতে কোষ্ঠাকাঠিন্য কমানোর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী যষ্টিমধু। এটি শরীরের হজমশক্তিকেও বাড়ায়। এক কাপ জলে ১/২ চা চামচ যষ্টিমধু গুঁড়ো ও সামান্য গুড় মিশিয়ে খান, উপকার মিলবেই।
পর্যাপ্ত পরিমাণে জল
আপনি কি খুব কম জল খান? কিংবা অতিরিক্ত ঘামের পর শরীর থেকে জল বেরিয়ে গিয়েছে? এই জলশূন্যতা থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই সারা দিনে অন্তত ৩ লিটার জল খান।
ডালিয়া খান
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে খান ডালিয়া। এতে রয়েছে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, ফাইবার এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায়। ডালিয়া দিয়ে খিচুড়ি করে খেতে পারেন।
ঘি দেওয়া দুধ
ঘি এবং দুধ তো এত দিন আলাদা খেয়েছেন। কোষ্ঠকাঠিন্য কমানোর জন্য একসঙ্গে খেয়ে দেখুন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ১ কাপ গরম দুধের সঙ্গে ২ চা চামচ ঘি মিশিয়ে খান।