এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: ঠাকুমা, দিদিমারা নাতি, নাতনির নাদুসনুদুস চেহারায় বাড়ন্ত ভুঁড়ি দেখে বেশ খুশি হতে পারেন। তবে চিকিৎসাবিজ্ঞান কিন্তু সেই সম্পর্কে একেবারেই ভালো কথা শোনাচ্ছে না। বরং চিকিৎসকদের কথায়, ভুঁড়ি হল সব সমস্যার মূল। তাই ভুঁড়ি নিপাত যাক স্লোগানে বিশ্বাসী তাঁরা। বিশেষজ্ঞদের কথায়, যে কোনও বয়সেই ভুঁড়ি হতে পারে বিপদের খনি।
কেন ভুঁড়িতেই সমস্যা?
বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, পেটের তলায় রয়েছে লিভার, স্টমাকের মতো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ সব অঙ্গ। এই অঙ্গগুলি শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য বিশেষভাবে কাজ করে চলে। কিন্তু ভুঁড়ি বা পেটের চর্বি (Belly Fat) পেটের অন্দরের এই অঙ্গগুলির উপরও দারুণ প্রভাব ফেলে। এমনকী ডাক্তাররা বলছেন, আপাতদৃষ্টিতে রোগা দেখানো মানুষটির পেটের অন্দরেও জমতে পারে ফ্যাটের আস্তরণ। তাই ভুঁড়ি নিয়ে প্রতিটি মানুষকেই সচেতন থাকতে হবে। নইলে কোনও মতেই সুস্থ থাকা যাবে না।
এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, পেটের অন্দরে এই অঙ্গুগুলিতে চর্বি জমলে কী সমস্যা হতে পারে? উত্তর হল, নানা ধরনের রোগ হতে পারে। যেমন- ডায়াবিটিস, ফ্যাটি লিভার, খাবার হজম না হওয়া ইত্যাদি। তাই সকল বিশেষজ্ঞই পরামর্শ দেন এই পেটের ফ্যাট থেকে যত সহজে পারা যায় মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু মুশকিল হল, বিশেষজ্ঞরা যত সহজে ভুঁড়ি কমানোর কথা বলেন, সাধারণ মানুষের কাছে এই কাজটা ততটাই চ্যালেঞ্জিং। তবে চিন্তা নেই। এই লেখাটি পড়ার পর আপনার হাতের সামনে এমন কয়েকটি উপায় থাকবে যা আপনাকে বাড়িতে বসেই ভুঁড়ি কমাতে সাহায্য করবে। সূর্যনমস্কার করুন- ভুঁড়ি কমাতে চাইলে সূর্যনমস্কারের উপরে কোনও ব্যায়াম রয়েছে বলে মনে হয় না। তাই করিনা কাপুর থেকে শুরু করে অসংখ্য সেলিব্রিটির পছন্দের ব্যায়ামের তালিকায় রয়েছে এই সূর্যনমস্কার। বিশেষজ্ঞদের কথায়, এই ব্যায়ামটি শরীরে হর্মোনাল ব্যালান্স আনে, বিপাক ভালো রাখে। ফলে ফ্যাট পোড়ে খুব সহজে।
কপালভাতি প্রাণয়াম- যে কোনও ধরনের প্রাণায়ামের মধ্যে কপালভাতি প্রাণায়াম হল অন্যতম কার্যকরী একটি প্রাণায়াম। মানুষের মনকে প্রশস্তি দেওয়ার পাশাপাশি ঘুম আনতে, মন ভালো রাখতে চাইলে এই প্রাণায়ামের জুড়ি মেলা ভার। আর এই বিষয়গুলি একত্রে পারে ভুঁড়ি কমাতে।
উপোস- বর্তমানে ইন্টামিটেন্ট ফাস্টিং বা উপোসের ধারণা বেশ জোরালো হয়ে দেখা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে দিনের কিছুটা সময় না খেয়ে থাকতে হয়। মোটামুটি ৮ ঘণ্টা করতে হয় উপোস। অনেকে সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত না খেয়ে থাকেন। এই উপায়ে কমতে পারে পেটের ভুঁড়ি। তবে ডায়াবিটিস, প্রেশারের মতো রোগ থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই ফাস্টিং করুন।
পর্যাপ্ত জলপান- ঠিকই পড়ছেন, জলপান করলে শরীরের বিপাকে উন্নতি হয়। ফলে শরীরে খাদ্য হজমে সুবিধে হয়। এছাড়া পর্যাপ্ত জলপান করলে মানুষ পেটের সমস্যা থেকেও দূরে থাকতে পারেন। ফলে পেটের চর্বি কমা কেবল সময়ের অপেক্ষা!
৭ ঘণ্টা ঘুম চাই- দিনে অন্তত পক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। ঘুমালে শরীরে হর্মোনের সমতা ফেরে, ওজন থাকে স্বাভাবিক। তাই প্রতিদিন এইটুকুনি সময় নিজের জন্য বের করে ঘুম দিন। তাহলেই থাকবেন ভালো।
কেন ভুঁড়িতেই সমস্যা?
বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, পেটের তলায় রয়েছে লিভার, স্টমাকের মতো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ সব অঙ্গ। এই অঙ্গগুলি শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য বিশেষভাবে কাজ করে চলে। কিন্তু ভুঁড়ি বা পেটের চর্বি (Belly Fat) পেটের অন্দরের এই অঙ্গগুলির উপরও দারুণ প্রভাব ফেলে। এমনকী ডাক্তাররা বলছেন, আপাতদৃষ্টিতে রোগা দেখানো মানুষটির পেটের অন্দরেও জমতে পারে ফ্যাটের আস্তরণ। তাই ভুঁড়ি নিয়ে প্রতিটি মানুষকেই সচেতন থাকতে হবে। নইলে কোনও মতেই সুস্থ থাকা যাবে না।
এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, পেটের অন্দরে এই অঙ্গুগুলিতে চর্বি জমলে কী সমস্যা হতে পারে? উত্তর হল, নানা ধরনের রোগ হতে পারে। যেমন- ডায়াবিটিস, ফ্যাটি লিভার, খাবার হজম না হওয়া ইত্যাদি। তাই সকল বিশেষজ্ঞই পরামর্শ দেন এই পেটের ফ্যাট থেকে যত সহজে পারা যায় মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু মুশকিল হল, বিশেষজ্ঞরা যত সহজে ভুঁড়ি কমানোর কথা বলেন, সাধারণ মানুষের কাছে এই কাজটা ততটাই চ্যালেঞ্জিং। তবে চিন্তা নেই। এই লেখাটি পড়ার পর আপনার হাতের সামনে এমন কয়েকটি উপায় থাকবে যা আপনাকে বাড়িতে বসেই ভুঁড়ি কমাতে সাহায্য করবে।
কপালভাতি প্রাণয়াম- যে কোনও ধরনের প্রাণায়ামের মধ্যে কপালভাতি প্রাণায়াম হল অন্যতম কার্যকরী একটি প্রাণায়াম। মানুষের মনকে প্রশস্তি দেওয়ার পাশাপাশি ঘুম আনতে, মন ভালো রাখতে চাইলে এই প্রাণায়ামের জুড়ি মেলা ভার। আর এই বিষয়গুলি একত্রে পারে ভুঁড়ি কমাতে।
উপোস- বর্তমানে ইন্টামিটেন্ট ফাস্টিং বা উপোসের ধারণা বেশ জোরালো হয়ে দেখা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে দিনের কিছুটা সময় না খেয়ে থাকতে হয়। মোটামুটি ৮ ঘণ্টা করতে হয় উপোস। অনেকে সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত না খেয়ে থাকেন। এই উপায়ে কমতে পারে পেটের ভুঁড়ি। তবে ডায়াবিটিস, প্রেশারের মতো রোগ থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই ফাস্টিং করুন।
পর্যাপ্ত জলপান- ঠিকই পড়ছেন, জলপান করলে শরীরের বিপাকে উন্নতি হয়। ফলে শরীরে খাদ্য হজমে সুবিধে হয়। এছাড়া পর্যাপ্ত জলপান করলে মানুষ পেটের সমস্যা থেকেও দূরে থাকতে পারেন। ফলে পেটের চর্বি কমা কেবল সময়ের অপেক্ষা!
৭ ঘণ্টা ঘুম চাই- দিনে অন্তত পক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। ঘুমালে শরীরে হর্মোনের সমতা ফেরে, ওজন থাকে স্বাভাবিক। তাই প্রতিদিন এইটুকুনি সময় নিজের জন্য বের করে ঘুম দিন। তাহলেই থাকবেন ভালো।