সাধারণত আমরা গমের আটা খেয়ে থাকি। এই আটাতেই তৈরি হয় রুটি। আর সেই রুটি দিয়ে তরকারি মেখে আমরা খেতে শুরু করে দিই। তবে গমের আটা বাদেও অনেক আটা হয়ে থাকে। এর মধ্যে জোয়ার, বাজরা, রাগি ইত্যাদি দানাশস্যের আটা খাওয়া হয় সম্ভব। তবে এসব পেরিয়ে এখন চলে এসেছে চালের আটা (Rice Flour)। এই আটা খুব সহজেই মানুষ খেয়ে নিতে পারেন। এমনকী অনেক সমস্যাই এই আটার মাধ্যমে মিটে যেতে পারে। তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক এই আটার ঠিক কী কী গুণ রয়েছে (Benefits of Rice Flour)। তাই চিন্তার কোনও অবকাশ অবশ্য নেই।
আরও পড়ুন: এই চার ধরনের আটায় ওজন কমে তাড়াতাড়ি! জানতেন?
এই আটা তৈরি হয় চালকে গুঁড়ো করে। এবার চালের সব গুণই এই আটার মধ্যে থাকে। এক্ষেত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থেকে শুরু করে ভিটামিন, ফোলিক অ্যাসিড সবই রয়েছে এই আটায়। তাই শরীর সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে এই আটার জুড়ি মেলা ভার। এক্ষেত্রে সাধারণভাবে বলতে গেলে এই আটা আপনাকে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়া দেখা গিয়েছে, এই আটা নিয়মিত খেলে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়। এই কারণে ত্বকের গ্লো বাড়ে। এছাড়া লিভার ভালো রাখতেও পারে এই খাবার। তাই নিয়মিত এই খাবার খাওয়া যেতেই পারে।
আরও পড়ুন: ১ সপ্তাহেই ওজন কমাবে এই রুটি, জানা থাকুক আপনার
এবার আসুন জানা যাক যে এর কী কী গুণ রয়েছে-
১. অনেকের গমের আটাতে সমস্যা হয়। গমের আটাতে গ্লুটেন (Gluten) থাকে বলেই মূলত এই সমস্যা হয়। তবে চালের আটায় এই সমস্যা নেই। তাই নিদ্বির্ধায় এই আটা খাওয়া সম্ভব।
২. এই আটায় রয়েছে ভালো পরিমাণে ইনসলিউবল ফাইবার। এরফলে হমজতন্ত্র ভালো থাকে। এমনকী হজমের বহু সমস্যা মিটে যায়।
আরও পড়ুন:
৩. এই আটায় রয়েছে ভালো পরিমাণে ভিটামিন ডি। এই ভিটামিন ডি আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পাকে।
৪. ১০০ গ্রাম চালের আটায় রয়েছে ৯.২ এম.জি কোলিন। এই কোলিন রক্তনালীতে কোলেস্টেরল (Cholesterol) ও ফ্যাট তৈরিতে বাধা দেয়। এমনকী লিভারকে সুস্থ রাখতেও পারে এই আটা।
৫. এই আটাতে রয়েছে ভালো পরিমাণে জিঙ্ক (Zinc)। এই এই জিঙ্ক আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে পারে।
৬. এই আটা ত্বকের জন্যও খুব ভালো। তাই কোনও মানুষ চাইলে ত্বকের নানা সমস্যায় এই আটা বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
৭. এছাড়া অনেকে ফেসপ্যাক হিসাবেও এই আটা ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফেরে। এমনকী ত্বক মোলায়েম হয়।
বিদ্র: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
আরও পড়ুন: এই চার ধরনের আটায় ওজন কমে তাড়াতাড়ি! জানতেন?
এই আটা তৈরি হয় চালকে গুঁড়ো করে। এবার চালের সব গুণই এই আটার মধ্যে থাকে। এক্ষেত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থেকে শুরু করে ভিটামিন, ফোলিক অ্যাসিড সবই রয়েছে এই আটায়। তাই শরীর সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে এই আটার জুড়ি মেলা ভার। এক্ষেত্রে সাধারণভাবে বলতে গেলে এই আটা আপনাকে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়া দেখা গিয়েছে, এই আটা নিয়মিত খেলে ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়। এই কারণে ত্বকের গ্লো বাড়ে। এছাড়া লিভার ভালো রাখতেও পারে এই খাবার। তাই নিয়মিত এই খাবার খাওয়া যেতেই পারে।
আরও পড়ুন: ১ সপ্তাহেই ওজন কমাবে এই রুটি, জানা থাকুক আপনার
এবার আসুন জানা যাক যে এর কী কী গুণ রয়েছে-
১. অনেকের গমের আটাতে সমস্যা হয়। গমের আটাতে গ্লুটেন (Gluten) থাকে বলেই মূলত এই সমস্যা হয়। তবে চালের আটায় এই সমস্যা নেই। তাই নিদ্বির্ধায় এই আটা খাওয়া সম্ভব।
২. এই আটায় রয়েছে ভালো পরিমাণে ইনসলিউবল ফাইবার। এরফলে হমজতন্ত্র ভালো থাকে। এমনকী হজমের বহু সমস্যা মিটে যায়।
আরও পড়ুন:
৩. এই আটায় রয়েছে ভালো পরিমাণে ভিটামিন ডি। এই ভিটামিন ডি আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পাকে।
৪. ১০০ গ্রাম চালের আটায় রয়েছে ৯.২ এম.জি কোলিন। এই কোলিন রক্তনালীতে কোলেস্টেরল (Cholesterol) ও ফ্যাট তৈরিতে বাধা দেয়। এমনকী লিভারকে সুস্থ রাখতেও পারে এই আটা।
৫. এই আটাতে রয়েছে ভালো পরিমাণে জিঙ্ক (Zinc)। এই এই জিঙ্ক আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে পারে।
৬. এই আটা ত্বকের জন্যও খুব ভালো। তাই কোনও মানুষ চাইলে ত্বকের নানা সমস্যায় এই আটা বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
৭. এছাড়া অনেকে ফেসপ্যাক হিসাবেও এই আটা ব্যবহার করেন। এর মাধ্যমে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফেরে। এমনকী ত্বক মোলায়েম হয়।
বিদ্র: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন