অপরাধবোধে কে না ভোগেন! এই যেমন ৭০ বছর বয়সী হারাধনবাবু এখন জীবনে কাটিয়ে আসা দিনগুলো নিয়ে খুব অপরাধবোধে ভোগেন, যে কত ভুল করেছেন একসময়! আবার রিয়ানা তার ৩ বছরের মেয়েকে রাগের বশে মারার পর তারও অপরাধবোধ হয়৷ অরিন কাজের ফাঁকে ফাঁকে খালি ঘড়ি দেখে আর ভাবে আজও মহুয়ার সঙ্গে ডেট ক্যানসেল করতে হবে! সেই একই রোগের সংক্রমণ অরিনের মধ্যেও৷ আজ এই অপরাধবোধের হাত থেকে মুক্তির পথ বাতলে দিচ্ছে ‘অন্য সময়’
ক্ষমা চেয়ে নিন
যদি কারো প্রতি কোনও অন্যায় করে থাকেন তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন৷ যদি সেটা করে আপনার মন হালকা হয় তাহলে তাই করুন৷ কিন্ত্ত মাথায় রাখবেন সেটা যেন কোনভাবেই অজুহাত মনে না হয়৷ যেমন- হয়ত আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুর জন্মদিন ভুলে গেলেন, এবং ‘কাজ ছিল’ বলে দিলেন৷ সেটাই সত্যি৷ কিন্ত্ত ব্যাপারটা অজুহাত মনে হতেই পারে৷ তাই সেটা না করে পরের দিনই সেলিব্রেট করে ফেলুন৷ তাতে আপনার বন্ধুটিরও ভালো লাগবে, আর আপনার অপরাধবোধও কমবে৷
বি পজিটিভ
যেটা হয়ে গেছে সেটা তো বদলাতে পারবেন না৷ তাই ঘটনাটাকে পজিটিভলি নিন৷ ভাবুন যে এটা আপনার রিমাইন্ডার৷ ভবিষ্যতে আর যেন এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেটা লক্ষ্য রাখুন৷
নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন
অপরকে খুব সহজেই ক্ষমা করে দেন৷ নিজের বেলায় পারছেন না? কেন? নিজেকে ক্ষমা করা এক্ষেত্রে খুব দরকার৷ তাই সেটা শিখুন৷ হয়ত কিছু ভুল হয়ে গেছে কিন্ত্ত সেটা আপনাকে খারাপ মানুষ করে দেয়না৷ আপনি যে সেটা নিয়ে মনঃকষ্টে ভুগছেন সেটা কি কম শাস্তি নয়? এবার নিজেকে ক্ষমা করে দিন৷
টেক আ ডিপ ব্রেদ
যখনই অপরাধবোধ আপনাকে ভাবাবে তখন একটা দীর্ঘশ্বাস নিন এবং অন্য কিছু ভাবার চেষ্টা করুন৷ যা ভাবতে ভালো লাগে সেটাই ভাবুন অথবা চোখ বন্ধ করে নিজেকে বোঝান ‘হ্যাঁ, ভুল করে ফেলেছি, আর এরকম হবে না’৷
ভালো কিছু করুন
ভালো কিছু কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকুন৷ কোনও চ্যারিটেবল ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন কিংবা অনাথ শিশু, দুঃস্থ বৃদ্ধদের পাশে দাড়াতে পারেন৷ দেখবেন মন অনেক হালকা হবে৷
মেডিটেশন করুন
নিয়মিত যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করুন৷ দিনে নির্দিষ্ট সময়ে মেডিটেশন করলে মন অনেক ভালো থাকে৷
ছুটি নিন
রোজকার কাজের মধ্যে অনেকে ব্যস্ত থেকে অপরাধবোধকে দূরে সরাতে চান৷ কিন্ত্ত সেটা ঘটনা থেকে পালানোই৷ তাই একঘেয়ে কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে এমন কিছু করুন যা মন চায়, তা নিজের সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানো হোক কিংবা মন্দিরে, মসজিদে সময় কাটানো!
ক্ষমা চেয়ে নিন
যদি কারো প্রতি কোনও অন্যায় করে থাকেন তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন৷ যদি সেটা করে আপনার মন হালকা হয় তাহলে তাই করুন৷ কিন্ত্ত মাথায় রাখবেন সেটা যেন কোনভাবেই অজুহাত মনে না হয়৷ যেমন- হয়ত আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুর জন্মদিন ভুলে গেলেন, এবং ‘কাজ ছিল’ বলে দিলেন৷ সেটাই সত্যি৷ কিন্ত্ত ব্যাপারটা অজুহাত মনে হতেই পারে৷ তাই সেটা না করে পরের দিনই সেলিব্রেট করে ফেলুন৷ তাতে আপনার বন্ধুটিরও ভালো লাগবে, আর আপনার অপরাধবোধও কমবে৷
বি পজিটিভ
যেটা হয়ে গেছে সেটা তো বদলাতে পারবেন না৷ তাই ঘটনাটাকে পজিটিভলি নিন৷ ভাবুন যে এটা আপনার রিমাইন্ডার৷ ভবিষ্যতে আর যেন এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেটা লক্ষ্য রাখুন৷
নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন
অপরকে খুব সহজেই ক্ষমা করে দেন৷ নিজের বেলায় পারছেন না? কেন? নিজেকে ক্ষমা করা এক্ষেত্রে খুব দরকার৷ তাই সেটা শিখুন৷ হয়ত কিছু ভুল হয়ে গেছে কিন্ত্ত সেটা আপনাকে খারাপ মানুষ করে দেয়না৷ আপনি যে সেটা নিয়ে মনঃকষ্টে ভুগছেন সেটা কি কম শাস্তি নয়? এবার নিজেকে ক্ষমা করে দিন৷
টেক আ ডিপ ব্রেদ
যখনই অপরাধবোধ আপনাকে ভাবাবে তখন একটা দীর্ঘশ্বাস নিন এবং অন্য কিছু ভাবার চেষ্টা করুন৷ যা ভাবতে ভালো লাগে সেটাই ভাবুন অথবা চোখ বন্ধ করে নিজেকে বোঝান ‘হ্যাঁ, ভুল করে ফেলেছি, আর এরকম হবে না’৷
ভালো কিছু করুন
ভালো কিছু কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকুন৷ কোনও চ্যারিটেবল ট্রাস্টের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারেন কিংবা অনাথ শিশু, দুঃস্থ বৃদ্ধদের পাশে দাড়াতে পারেন৷ দেখবেন মন অনেক হালকা হবে৷
মেডিটেশন করুন
নিয়মিত যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করুন৷ দিনে নির্দিষ্ট সময়ে মেডিটেশন করলে মন অনেক ভালো থাকে৷
ছুটি নিন
রোজকার কাজের মধ্যে অনেকে ব্যস্ত থেকে অপরাধবোধকে দূরে সরাতে চান৷ কিন্ত্ত সেটা ঘটনা থেকে পালানোই৷ তাই একঘেয়ে কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে এমন কিছু করুন যা মন চায়, তা নিজের সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানো হোক কিংবা মন্দিরে, মসজিদে সময় কাটানো!