এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তা অনেক দিনই হয়ে গেল ঘরে বসে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নেওয়া যায়। অন্তঃসত্ত্বা কি না, তা জানার জন্য ডাক্তার অবধি যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। প্রেগকার্ড এল না-হয় এই হালে, কিন্তু নব্বই বছর আগে কীভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট হত, জানেন?
এখনকার প্রেগকার্ডের মতোই তখন মাধ্যম ছিল বিশেষ প্রজাতির আফ্রিকান ব্যাঙ। বড় নখওয়ালা স্ত্রী ব্যাঙের উপর এই পরীক্ষা হত। কোনও মহিলা গর্ভবতী কি না, সেসম্পর্কে নিশ্চিত হতে তাঁর মূত্র ওই ব্যাঙের শরীরে ইনজেক্ট করা হত। ইনজেক্টের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ওই স্ত্রী ব্যাঙ ডিম ছাড়তে শুরু করলে, ধরে নেওয়া হত মহিলা গর্ভবতী।
কারণ, একমাত্র প্রেগনেন্সি হরমোনের উপস্থিতিতেই স্ত্রী ব্যাঙ ডিম পাড়ে। মহিলা গর্ভবতী হয়ে না-থাকলে, তা সম্ভব ছিল না।
জানা গিয়েছে, ১৯৩০ সাল থেকে এ ভাবেই প্রেগনেন্সি পরীক্ষা হয়ে এসেছে।
এখনকার প্রেগকার্ডের মতোই তখন মাধ্যম ছিল বিশেষ প্রজাতির আফ্রিকান ব্যাঙ। বড় নখওয়ালা স্ত্রী ব্যাঙের উপর এই পরীক্ষা হত। কোনও মহিলা গর্ভবতী কি না, সেসম্পর্কে নিশ্চিত হতে তাঁর মূত্র ওই ব্যাঙের শরীরে ইনজেক্ট করা হত। ইনজেক্টের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ওই স্ত্রী ব্যাঙ ডিম ছাড়তে শুরু করলে, ধরে নেওয়া হত মহিলা গর্ভবতী।
কারণ, একমাত্র প্রেগনেন্সি হরমোনের উপস্থিতিতেই স্ত্রী ব্যাঙ ডিম পাড়ে। মহিলা গর্ভবতী হয়ে না-থাকলে, তা সম্ভব ছিল না।
জানা গিয়েছে, ১৯৩০ সাল থেকে এ ভাবেই প্রেগনেন্সি পরীক্ষা হয়ে এসেছে।