এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সমীক্ষা বলছে পৃথিবীর মধ্যে যে সব দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি ডিপ্রেশনে ভোগেন, তার মধ্যে প্রথম দিকেই রয়েছে ভারত। জনসংখ্যার ৬.৫% মানুষই ডিপ্রেশনের শিকার। মনোবিদরা বলছেন ডিপ্রেশনের (Depression) দাওয়াই হতে পারে কিছু বিশেষ খাবার। আমাদের প্রকৃতির মধ্যে এমন কিছু জিনিস রয়েছে, সেগুলো নিয়মিত সেবন করলে মন ভালো থাকে। এর ফলে কেটে যেতে পারে হতাশা। ডিপ্রেশনের (Depression) সঙ্গে একাকীত্বের নিবিড় যোগ রয়েছে।
আমরা একা থাকতেই হতাশায় ভুগি। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, মেজর ডিপ্রেসিভ ডিজঅর্ডার আছে কি না তা বোঝার জন্য দুটো মুখ্য উপসর্গ আছে। প্রথমত দেখতে হবে, এটা মনখারাপ নাকি ডিপ্রেশন (Depression)? মনখারাপ দু’-এক দিনে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু মনখারাপ যদি দু’সপ্তাহ বা তার বেশি স্থায়ী হয়, তা হলে বুঝতে হবে তা ডিপ্রেশন (Depression) দিকে এগোচ্ছে। আর একটা দিকও দেখতে হবে, তিনি সব কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন কি না। হয়তো তিনি সিনেমা-সিরিজ দেখতে ভালোবাসেন, গান ভালোবাসেন, কিন্তু এখন সেটা আর ভালো লাগছে না। বা কেউ হয়তো রান্না করতে, খেতে ভালোবাসেন, সেটাও আর ভালো লাগছে না।
আরও পড়ুন: রোজ সকালে এক গ্লাস ছাতু শরবত, সহজেই ঝরবে মেদ!
কখনও লেখাপড়া, কখনও কাজের চাপ, আবার কখনও প্রেমে সমস্যায়- নানা কারণে হতে পারে ডিপ্রেশন (Depression)। তাই উত্তেজনা কমান, খান এমন কিছু খাবার যা এই সময়ে আপনাকে সাহায্য করবে।
হলুদ আর পাতিলেবু
এক গবেষণা বলছে, ক্যানসার ও অ্যালজাইমারের মত ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতেও হলুদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এর মধ্যে অ্যান্টি ডিপ্রেস্যান্ট মৌল রয়েছে যা হতাশা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
ওটমিল
ওটমিলে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে সেরোটিন তৈরি করে। সেরোটিন মন ভাল করতে সাহায্য করে, শান্তি এনে দেয়।
আখরোট
আমাদের মস্তিষ্কে ফ্যাটের পরিমাণ ৮০ শতাংশ। আখরোট মস্তিষ্কের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। এই ফল মন ভাল করে, এর মধ্যে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কাজে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: করোনাকালে বাড়ি থেকে কাজ? লিভার সুস্থ রাখুন এই ৫ টিপসে
ফলমূল
ফলে প্রচুর ভিটামিন। ফাইবার, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট- কী নেই! ডায়াবিটিসের রোগীদের রোজ ফল খাওয়া উচিত, এতে তাদের জিআই কম হয়। ফলে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।
চকোলেট
মানসিক চাপ কমাতে চকোলেটের বিকল্প নেই। বিশেষ করে ডার্ক চকোলেট। এর মধ্যে থাকা ফিনাইলেথাইলামাইন মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে।
পেঁয়াজ
পেঁয়াজের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত কোষের মেরামতে সাহায্য করে। মন ভাল করতেও।
কেশর
কেশর বহু মানসিক রোগ ও ডিসঅর্ডারের ওষুধ। ডায়েটে কেশর রাখুন, কমবে ডিপ্রেশন।
ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল
প্রাকৃতিক এসেনশিয়াল অয়েলও ডিপ্রেশন কাটাতে সাহায্য করে। যেমন ল্যাভেন্ডার। ৭-৮ ফোঁটা তেল মাথায় মালিশ করুন। মিষ্টি গন্ধে ডিপ্রেশন কেটে যাবে। হবে ভাল ঘুম।
সবুজ শাকসবজি
পালংশাক, মেথিশাক বেশি করে খান। কোষকে এরা রোগমুক্ত করে, মেরামত করে মস্তিষ্ককে।
জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার
জিঙ্ক মস্তিষ্কের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। রক্তে জিঙ্কের পরিমাণ কমে গেলে চিন্তা, মানসিক চাপ ও ডিপ্রেশন বেড়ে যায়। অতএব ডায়েটে রাখুন পালংশাক, অ্যাভোকাডো, মাংস, ডিম, কাবুলি চানা ও বাদামের মত জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবারদাবার।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
আমরা একা থাকতেই হতাশায় ভুগি। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, মেজর ডিপ্রেসিভ ডিজঅর্ডার আছে কি না তা বোঝার জন্য দুটো মুখ্য উপসর্গ আছে। প্রথমত দেখতে হবে, এটা মনখারাপ নাকি ডিপ্রেশন (Depression)? মনখারাপ দু’-এক দিনে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু মনখারাপ যদি দু’সপ্তাহ বা তার বেশি স্থায়ী হয়, তা হলে বুঝতে হবে তা ডিপ্রেশন (Depression) দিকে এগোচ্ছে। আর একটা দিকও দেখতে হবে, তিনি সব কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন কি না। হয়তো তিনি সিনেমা-সিরিজ দেখতে ভালোবাসেন, গান ভালোবাসেন, কিন্তু এখন সেটা আর ভালো লাগছে না। বা কেউ হয়তো রান্না করতে, খেতে ভালোবাসেন, সেটাও আর ভালো লাগছে না।
আরও পড়ুন: রোজ সকালে এক গ্লাস ছাতু শরবত, সহজেই ঝরবে মেদ!
কখনও লেখাপড়া, কখনও কাজের চাপ, আবার কখনও প্রেমে সমস্যায়- নানা কারণে হতে পারে ডিপ্রেশন (Depression)। তাই উত্তেজনা কমান, খান এমন কিছু খাবার যা এই সময়ে আপনাকে সাহায্য করবে।
হলুদ আর পাতিলেবু
এক গবেষণা বলছে, ক্যানসার ও অ্যালজাইমারের মত ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতেও হলুদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এর মধ্যে অ্যান্টি ডিপ্রেস্যান্ট মৌল রয়েছে যা হতাশা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
ওটমিল
ওটমিলে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে সেরোটিন তৈরি করে। সেরোটিন মন ভাল করতে সাহায্য করে, শান্তি এনে দেয়।
আখরোট
আমাদের মস্তিষ্কে ফ্যাটের পরিমাণ ৮০ শতাংশ। আখরোট মস্তিষ্কের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। এই ফল মন ভাল করে, এর মধ্যে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কাজে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: করোনাকালে বাড়ি থেকে কাজ? লিভার সুস্থ রাখুন এই ৫ টিপসে
ফলমূল
ফলে প্রচুর ভিটামিন। ফাইবার, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট- কী নেই! ডায়াবিটিসের রোগীদের রোজ ফল খাওয়া উচিত, এতে তাদের জিআই কম হয়। ফলে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।
চকোলেট
মানসিক চাপ কমাতে চকোলেটের বিকল্প নেই। বিশেষ করে ডার্ক চকোলেট। এর মধ্যে থাকা ফিনাইলেথাইলামাইন মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে।
পেঁয়াজ
পেঁয়াজের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত কোষের মেরামতে সাহায্য করে। মন ভাল করতেও।
কেশর
কেশর বহু মানসিক রোগ ও ডিসঅর্ডারের ওষুধ। ডায়েটে কেশর রাখুন, কমবে ডিপ্রেশন।
ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল
প্রাকৃতিক এসেনশিয়াল অয়েলও ডিপ্রেশন কাটাতে সাহায্য করে। যেমন ল্যাভেন্ডার। ৭-৮ ফোঁটা তেল মাথায় মালিশ করুন। মিষ্টি গন্ধে ডিপ্রেশন কেটে যাবে। হবে ভাল ঘুম।
সবুজ শাকসবজি
পালংশাক, মেথিশাক বেশি করে খান। কোষকে এরা রোগমুক্ত করে, মেরামত করে মস্তিষ্ককে।
জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার
জিঙ্ক মস্তিষ্কের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। রক্তে জিঙ্কের পরিমাণ কমে গেলে চিন্তা, মানসিক চাপ ও ডিপ্রেশন বেড়ে যায়। অতএব ডায়েটে রাখুন পালংশাক, অ্যাভোকাডো, মাংস, ডিম, কাবুলি চানা ও বাদামের মত জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবারদাবার।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।