এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: দীপাবলি মানেই অনেক মজা, অনেক আনন্দ। সবার সঙ্গে হইহই করে বাজি ফাটানো আর প্রদীপ জ্বালানো। কিন্তু আনন্দও অনেক সময় দুঃখের কারণ হয়ে যায় এই আলোর উত্সবে। প্রায় প্রতি দীপাবলিতেই কোথাও না কোথাও থেকে শোনা যায় দুর্ঘটনার খবর। যেহেতু এই উত্সবের প্রধান উপকরণ আগুন, তাই সাবধান না হলে যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কালীপুজো বা দীপাবলিতে শরীরের যে অঙ্গ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তা হল চোখ। এমনকি বরাবরের অন্ধত্বের ঘটনাও ঘটে এই সময়। তবে কয়েকটি সাবধানতা অবলম্বন করলে এই সব দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। টিপস দিলেন Disha Eye হাসপাতেলের চক্ষু বিশেষজ্ঞ সোহম বসাক।
বাজি ফাটানোর সময় চোখে কোনও সমস্যা হলে ভালো করে পরিস্কার ঠাণ্ডা জল দিন চোখে। তবে চোখে জল ছেটানোর আগে নিজের হাত ধুয়ে নেবেন। তবে পরিস্কার ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করবেন। তবে হাতের কাছে বরফ থাকলে তা দিয়ে কমপ্রেস করতে পারেন। বাজি কিন্তু চোখের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। সমস্যা অবহেলা করলে আপনারই ক্ষতি। তাই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া আবশ্যক।
যাঁরা কনট্যাক্স লেন্স পড়েন, এদিন সেটা খুলে রাখাই ভালো। তার বদলে চশমা পড়েই বাজি ফাটান। আলো ও বাজির তাপ-ধোঁয়ায় কনট্যাক্ট লেন্সে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাজি ফাটানোর সময় অন্তত একহাতের দূরত্ব বজায় রাখুন।
বাজি ফাটানোর সময় ক্ষতের সৃষ্টি হলে চোখে হাত দেবেন না। প্রাথমিক পর্যায়ে নারকেল তেল বা গুঁড়ো হলুদ জাতীয় জিনিস দিতে পারেন। তবে যত শীঘ্র সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত আবশ্যক।
বাজি পোড়ানোর পর বা রংগোলি দেওয়ার পর অবশ্যই হাত ভালো করে ধুয়ে নেবেন। কারণ অসাবধানবশত ওই রাসায়নিক লেগে থাকলে চোখে চলে যাওয়ার সম্ভাবণা থেকে যায়। তাই ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলা আবশ্যাক।
শিশুদের থেকে নিরাপদ দূরত্বে রেখে বাজি পোড়াবেন। বাজি কিন্তু চোখের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। সমস্যা অবহেলা করলে আপনারই ক্ষতি।
আরও পড়ুন: WHO রিপোর্ট: যক্ষ্মায় শীর্ষে ভারত, পাঁচে পাকিস্তান
বাজি ফাটানোর সময় চোখে কোনও সমস্যা হলে ভালো করে পরিস্কার ঠাণ্ডা জল দিন চোখে। তবে চোখে জল ছেটানোর আগে নিজের হাত ধুয়ে নেবেন। তবে পরিস্কার ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করবেন। তবে হাতের কাছে বরফ থাকলে তা দিয়ে কমপ্রেস করতে পারেন। বাজি কিন্তু চোখের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। সমস্যা অবহেলা করলে আপনারই ক্ষতি। তাই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া আবশ্যক।
যাঁরা কনট্যাক্স লেন্স পড়েন, এদিন সেটা খুলে রাখাই ভালো। তার বদলে চশমা পড়েই বাজি ফাটান। আলো ও বাজির তাপ-ধোঁয়ায় কনট্যাক্ট লেন্সে সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাজি ফাটানোর সময় অন্তত একহাতের দূরত্ব বজায় রাখুন।
বাজি ফাটানোর সময় ক্ষতের সৃষ্টি হলে চোখে হাত দেবেন না। প্রাথমিক পর্যায়ে নারকেল তেল বা গুঁড়ো হলুদ জাতীয় জিনিস দিতে পারেন। তবে যত শীঘ্র সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত আবশ্যক।
বাজি পোড়ানোর পর বা রংগোলি দেওয়ার পর অবশ্যই হাত ভালো করে ধুয়ে নেবেন। কারণ অসাবধানবশত ওই রাসায়নিক লেগে থাকলে চোখে চলে যাওয়ার সম্ভাবণা থেকে যায়। তাই ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলা আবশ্যাক।
শিশুদের থেকে নিরাপদ দূরত্বে রেখে বাজি পোড়াবেন। বাজি কিন্তু চোখের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। সমস্যা অবহেলা করলে আপনারই ক্ষতি।
আরও পড়ুন: WHO রিপোর্ট: যক্ষ্মায় শীর্ষে ভারত, পাঁচে পাকিস্তান