এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: আমরা এক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কোনওকিছুই যেন ঠিক নেই। এই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ (Second Wave) পেরিয়ে আসলাম তো এখন আবার ওমিক্রন (Omicron)। দুশ্চিন্তা যেন শেষ হচ্ছে না। এই জটিল পরিস্থিতিতে মানুষ যাবে তো যাবে কোথায়! তবে করোনা আমাদের আরও একটি বিষয় খুবই সসম্মানে বুঝিয়ে দিয়েছে। আর তা হল মানুষ হারতে শেখেনি। নানা ধরনের সমস্যার মধ্যে দাঁড়িয়েও মানুষ লড়াই করে। চেষ্টা করে সমস্যা সমাধানের। তাই করোনার পরও হাজারো হাজারো আবিষ্কার মানুষের সামনে এসেছে। সবথেকে বড় কথা, চলে এসেছে টিকা। সেই টিকা নেওয়ায় হয়ে গিয়েছে অসংখ্য মানুষের। তাই মানুষের সদিচ্ছার উপর অনায়াসে ভরসা রাখা যায়। আত্মবিশ্বাস দেখানো যায় তাঁদের আবিষ্কারের উপর। আজকেও আমরা এমনই একটি আলোচনা নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি। বর্তমানে একদল গবেষক দাবি করছেন, তাঁরা এমন এক চুইং গাম বানাচ্ছেন যা খেলে করোনা ছড়ানো আটকানো যাবে। আর তাই নিয়েই শোরগোল পড়েছে বিশেষজ্ঞ মহলে।
কীভাবে কাজ করবে এই চুইং গাম?
এই চুইং গামে থাকবে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (Plant Protein)। এই প্রোটিন একটা ট্র্যাপ বা খাঁচা হিসেবে কাজ করবে। এই খাঁচাতে ধরা দেবে সার্স কোভ ২ ভাইরাস। এরফলে কমবে ভাইরাস লোড । সংক্রমণও অনেকটাই এড়ানো যাবে বলে জানা যাচ্ছে। এই গবেষকরা দেখেছেন, দুটি টিকা নেওয়ার পরও বহু ব্যক্তি অনায়াসে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন এবং তাঁদের ভাইরাল লোডও থাকতে পারে খুব বেশি। সেক্ষেত্রে তাঁরা অনায়াসে রোগ ছড়িয়ে দিতে পারেন। তাই সাবধান থাকা ছাড়া উপায় নেই।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ও পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেনরি ড্যানিয়েল বলেন, করোনা ভাইরাস স্যালিভারি গ্ল্যান্ডে বাড়তে শুরু করে। এছাড়া আমরা জানি একজন আক্রান্তের হাঁচি, কাশি, কথা বলার মাধ্যমে যেই তরল বিন্দু বেরয় তার মাধ্যমেই ছড়ায় ভাইরাস। আমরা এই বিষয়টাকেই আটকাতে চাই।
তিনি আরও বলেন, আমরা চাইছি ভাইরাসকে (Virus) লালার মধ্যেই মেরে ফেলতে। এই চুইং গাম (Chewing Gum) সেই কাজ অনায়াসে করতে পারবে। তাই আমার আশা, খুব সহজেই আটকানো যাবে রোগ ছড়ানো। সেক্ষেত্রে করোনা থেকেও পাওয়া যাবে রক্ষা।
এক্ষেত্রে গবেষক দল এমন এক ধরনের উদ্ভিজ্জ প্রোটিন তৈরি করেছে যেখানে আটকে যাবে ভাইরাস। তবে বিজ্ঞানীরা এই কাজটি করার সময় প্রোটিন সিন্থেসিসের দিকেও খেয়াল রেখেছেন। তাঁরা সেভাবেই সতর্ক থেকে গোটা কাজটি করেছেন। ফলে সুরক্ষা নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই বলেই তাঁদের অভিমত।
এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, ঠিক কবে এই চুইং গাম আমরা চিবতে পারব? কবে মুখে ফুলে ফাটবে চুইং গাম বাবল? তবে সত্যি বলতে, এই তথ্য এখনও আমাদের কাছে নেই। এমনকী বিজ্ঞানীরাই এই বিষয়টি সম্পর্কে কোনও সদুত্তর দিতে পারছেন না। তাই অপেক্ষা ছাড়া কোনও গতি থাকছে না।
কীভাবে কাজ করবে এই চুইং গাম?
এই চুইং গামে থাকবে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন (Plant Protein)। এই প্রোটিন একটা ট্র্যাপ বা খাঁচা হিসেবে কাজ করবে। এই খাঁচাতে ধরা দেবে সার্স কোভ ২ ভাইরাস। এরফলে কমবে ভাইরাস লোড । সংক্রমণও অনেকটাই এড়ানো যাবে বলে জানা যাচ্ছে। এই গবেষকরা দেখেছেন, দুটি টিকা নেওয়ার পরও বহু ব্যক্তি অনায়াসে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন এবং তাঁদের ভাইরাল লোডও থাকতে পারে খুব বেশি। সেক্ষেত্রে তাঁরা অনায়াসে রোগ ছড়িয়ে দিতে পারেন। তাই সাবধান থাকা ছাড়া উপায় নেই।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য ও পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেনরি ড্যানিয়েল বলেন, করোনা ভাইরাস স্যালিভারি গ্ল্যান্ডে বাড়তে শুরু করে। এছাড়া আমরা জানি একজন আক্রান্তের হাঁচি, কাশি, কথা বলার মাধ্যমে যেই তরল বিন্দু বেরয় তার মাধ্যমেই ছড়ায় ভাইরাস। আমরা এই বিষয়টাকেই আটকাতে চাই।
তিনি আরও বলেন, আমরা চাইছি ভাইরাসকে (Virus) লালার মধ্যেই মেরে ফেলতে। এই চুইং গাম (Chewing Gum) সেই কাজ অনায়াসে করতে পারবে। তাই আমার আশা, খুব সহজেই আটকানো যাবে রোগ ছড়ানো। সেক্ষেত্রে করোনা থেকেও পাওয়া যাবে রক্ষা।
এক্ষেত্রে গবেষক দল এমন এক ধরনের উদ্ভিজ্জ প্রোটিন তৈরি করেছে যেখানে আটকে যাবে ভাইরাস। তবে বিজ্ঞানীরা এই কাজটি করার সময় প্রোটিন সিন্থেসিসের দিকেও খেয়াল রেখেছেন। তাঁরা সেভাবেই সতর্ক থেকে গোটা কাজটি করেছেন। ফলে সুরক্ষা নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই বলেই তাঁদের অভিমত।
এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, ঠিক কবে এই চুইং গাম আমরা চিবতে পারব? কবে মুখে ফুলে ফাটবে চুইং গাম বাবল? তবে সত্যি বলতে, এই তথ্য এখনও আমাদের কাছে নেই। এমনকী বিজ্ঞানীরাই এই বিষয়টি সম্পর্কে কোনও সদুত্তর দিতে পারছেন না। তাই অপেক্ষা ছাড়া কোনও গতি থাকছে না।