এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আপনি কি কড়া ডায়েটের মধ্যে রয়েছেন? তাহলে আপনার রান্নাঘরে তো তাহলে ঘি-এর কোনও প্রবেশাধিকারই নেই। ডায়েট হেঁশেলে ঘি ভিলেনসমান।ঘি খেলেই যে আপনার ওজন বেড়ে যাবে এই ভ্রান্ত ধারণা ভেঙে দিয়েছেন সেলেব্রিটি ডায়েটিশিয়ান রুজুতা দিওয়েকর।
রুজুতার মতে, ‘ঘি খান নির্ভয়ে, নির্দ্বিধায়। মনে কোনও আশঙ্কা আসতে দেবেন না। ডায়াবিটিক এবং উচ্চরক্ত চাপে ভুগছেন যাঁরা তাঁদেরও একই কথা বলব।’
রুজুতা জানালেন প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট, দুপুরের খাবার এবং রাতের পাতে ১ চা-চামচ করে ঘি খান। যাঁদের পিসিওডি, ডায়াবিটিস, হৃদযন্ত্রের সমস্যা, উচ্চরক্তচাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস-অম্বল, গাঁটের ব্যথা এবং পেটের সমস্যা রয়েছে তাঁদের নিয়ম করে ঘি খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অন্যান্য অনেক গুণের মধ্যে, নিয়মিত ঘি খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সেই সঙ্গে বাড়ে মেটাবলিক রেট। অর্থাত্ পরিমিত পরিমাণে ঘি খেলে আদতে ওজন কমে দ্রুত। সেই সঙ্গে সারাদিন শরীরে এনার্জির যোগান দেওয়াতেও এর কোনও জুড়ি নেই।
তবে বাজার চলতি যে কোনও ঘি নয়। রুজুতার মতে শুধুমাত্র খাঁটি গোরুর দুধ দিয়ে তৈরি ঘি খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অর্থাত্ অর্গানিক ঘি-এর উপরেই ভরসা রাখছেন তিনি। সম্ভব হলে বাড়িতেই ঘি বানিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
রুজুতার মতে, ‘ঘি খান নির্ভয়ে, নির্দ্বিধায়। মনে কোনও আশঙ্কা আসতে দেবেন না। ডায়াবিটিক এবং উচ্চরক্ত চাপে ভুগছেন যাঁরা তাঁদেরও একই কথা বলব।’
রুজুতা জানালেন প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট, দুপুরের খাবার এবং রাতের পাতে ১ চা-চামচ করে ঘি খান। যাঁদের পিসিওডি, ডায়াবিটিস, হৃদযন্ত্রের সমস্যা, উচ্চরক্তচাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস-অম্বল, গাঁটের ব্যথা এবং পেটের সমস্যা রয়েছে তাঁদের নিয়ম করে ঘি খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অন্যান্য অনেক গুণের মধ্যে, নিয়মিত ঘি খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সেই সঙ্গে বাড়ে মেটাবলিক রেট। অর্থাত্ পরিমিত পরিমাণে ঘি খেলে আদতে ওজন কমে দ্রুত। সেই সঙ্গে সারাদিন শরীরে এনার্জির যোগান দেওয়াতেও এর কোনও জুড়ি নেই।
তবে বাজার চলতি যে কোনও ঘি নয়। রুজুতার মতে শুধুমাত্র খাঁটি গোরুর দুধ দিয়ে তৈরি ঘি খাওয়ারই পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। অর্থাত্ অর্গানিক ঘি-এর উপরেই ভরসা রাখছেন তিনি। সম্ভব হলে বাড়িতেই ঘি বানিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।