এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ওজন কমানোর কথা মাথা এলেই আমরা আমরা প্রথমে ডায়েট আর এক্সারসাইজের কথাই ভাবি। কিন্তু, প্রতি দিন স্ট্রেস ও কাজের চাপে প্রায়শই রুটিন এক্সারসাইজে ভাটা পড়ে। আর রোজকার ডায়েট? সে তো কিছু দিনের মধ্যেই ভ্যানিশ। রেজোলিউশন ভেঙে ফের আমরা ঝুঁকে পড়ি পিৎজা, পাস্তা, মিষ্টি, চিপস, প্রসেসড ফুডসের দিকে। ফল হয় যে কে সেই। তাই খাই খাই মনকে বশে এনে কী ভাবে কমাবেন ওজন? ডায়েটে স্বাস্থ্যকর খাবারও থাকবে, আবার বাঙালির রসনাও পরিতৃপ্ত হবে, সেই সঙ্গে কমবে ওজন—এই তিনের কম্বিনেশন যদি কাজ করে যায় তাহলে তো কেল্লাফতে! চলুন দেখেনি অতিরিক্ত পরিশ্রম ছাড়াই বাড়িতে বসে কী ভাবে ঝরাবেন মেদ?
মুগ ডাল দিয়ে লাউয়ের ডালনা হোক কী লাউ চিংড়ি, বাঙালির হেঁশেলে লাউয়ের বড় কদর। বাদ যায় না লাউয়ের পাতা, ডগাও তবে, শুধু খেতেই ভালো নয়। স্বাস্থ্যের জন্য জন্যও লাউ খুব উপকারি। কাজেই সুস্থ থাকতে নিয়মিত লাউ খাওয়ার অভ্যেস করুন। লাউয়ে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি ও প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। কাজেই ওজন কমাতে এক্সপার্ট। সকালে খালিপেটে কাঁচা লাউয়ের রস খেলে ৩০ দিনে ৫ কিলো পর্যন্ত ওজন কমতে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ডায়াবিটিক রোগীদের জন্যও উপকারি। বিশেষ করে, যাদের সুগার রয়েছে, তাদের ঘনঘন গলা শুকিয়ে আসে। সেক্ষেত্রে নিয়মিত লাউ খেয়ে দেখবেন, ভালো ফল পাবেন। লাউয়ে রয়েছে দ্রবণীয়, অদ্রবণীয় ফাইবার ও জল। দ্রবণীয় ফাইবার খাবার সহজে হজম করতে সাহায্য করে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যা যেমন- কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা ও অ্যাসিডিটির মোকাবিলা করে। যাদের পাইলসের সমস্যা আছে তাঁদের জন্য লাউ আদর্শ।
হাই ব্লাড প্রেশার বা অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে আমাদের শরীর থেকে যে জল বের হয়ে যায়, নিয়মিত লাউ খেলে সেই জলের ঘাটতি মেটে। ইউরিন ইনফেকশনে খুব উপকারি, শরীরও ঠান্ডা রাখে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে লাউয়ের বিকল্প খুব কম আছে।
কী ভাবে বানাবেন লাউয়ের জুস?
লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে ভিতর থেকে বীজগুলো বার করে নিন। এ বার মিক্সারে ছোট ছোট টুকরো করা লাউয়ের সঙ্গে অল্প আমলা, আদা, মিন্ট পাতা, নুন ও জিড়ে গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এ বার ওই মিশ্রণে লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত খেলে মেদ ঝড়তে বাধ্য। লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা শুধু হজম শক্তি বাড়ায় না, পেটের যাবতীয় রোগ নির্মূল করতেও সাহায্য করে। গরমের সময় নিয়মিত ডায়েটে লাউ রাখলে ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে রেহাই মেলে। ভিটামিন এ সি, কে-র পাশাপাশি লাউতে থাকে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, ক্যাসলসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক ও ম্যাগনেসিয়াম যা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোলেস্টেরল দূর করে।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
মুগ ডাল দিয়ে লাউয়ের ডালনা হোক কী লাউ চিংড়ি, বাঙালির হেঁশেলে লাউয়ের বড় কদর। বাদ যায় না লাউয়ের পাতা, ডগাও তবে, শুধু খেতেই ভালো নয়। স্বাস্থ্যের জন্য জন্যও লাউ খুব উপকারি। কাজেই সুস্থ থাকতে নিয়মিত লাউ খাওয়ার অভ্যেস করুন। লাউয়ে খুব কম পরিমাণে ক্যালরি ও প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। কাজেই ওজন কমাতে এক্সপার্ট। সকালে খালিপেটে কাঁচা লাউয়ের রস খেলে ৩০ দিনে ৫ কিলো পর্যন্ত ওজন কমতে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ডায়াবিটিক রোগীদের জন্যও উপকারি। বিশেষ করে, যাদের সুগার রয়েছে, তাদের ঘনঘন গলা শুকিয়ে আসে। সেক্ষেত্রে নিয়মিত লাউ খেয়ে দেখবেন, ভালো ফল পাবেন। লাউয়ে রয়েছে দ্রবণীয়, অদ্রবণীয় ফাইবার ও জল। দ্রবণীয় ফাইবার খাবার সহজে হজম করতে সাহায্য করে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যা যেমন- কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা ও অ্যাসিডিটির মোকাবিলা করে। যাদের পাইলসের সমস্যা আছে তাঁদের জন্য লাউ আদর্শ।
হাই ব্লাড প্রেশার বা অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে আমাদের শরীর থেকে যে জল বের হয়ে যায়, নিয়মিত লাউ খেলে সেই জলের ঘাটতি মেটে। ইউরিন ইনফেকশনে খুব উপকারি, শরীরও ঠান্ডা রাখে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে লাউয়ের বিকল্প খুব কম আছে।
কী ভাবে বানাবেন লাউয়ের জুস?
লাউয়ের খোসা ছাড়িয়ে ভিতর থেকে বীজগুলো বার করে নিন। এ বার মিক্সারে ছোট ছোট টুকরো করা লাউয়ের সঙ্গে অল্প আমলা, আদা, মিন্ট পাতা, নুন ও জিড়ে গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এ বার ওই মিশ্রণে লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত খেলে মেদ ঝড়তে বাধ্য। লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা শুধু হজম শক্তি বাড়ায় না, পেটের যাবতীয় রোগ নির্মূল করতেও সাহায্য করে। গরমের সময় নিয়মিত ডায়েটে লাউ রাখলে ডিহাইড্রেশনের হাত থেকে রেহাই মেলে। ভিটামিন এ সি, কে-র পাশাপাশি লাউতে থাকে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, ক্যাসলসিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক ও ম্যাগনেসিয়াম যা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোলেস্টেরল দূর করে।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।