ঘুম আমাদের প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন। ঠিক মতো ঘুমাতে না পারলে শরীরে অনেক সমস্যাই দেখা দিতে পারে। কারণ ঘুমের মধ্যে শারীরবৃত্তীয় অনেক কাজ করে শরীর। তারপরই পরের দিনের জন্য আমরা তৈরি হয়ে যেতে পারি। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টা নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। আরও পড়ুন:
তবে বর্তমান জীবনযাত্রায় (Lifestyle) কোনও কিছুর ঠিক ঠিকানা নেই। এমনকী রাতের ঘুমও (Sleep) উড়েছে অনেকের। এবার রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়ার কারণে শরীরে সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই স্বাভাবিক। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে।
এদিকে অনেকে রাতে না ঘুমিয়েও ভাবে কেবল সকালে ঘুমিয়েই (Day Nap) সমস্যার সমাধান করে দেওয়া যাবে। এবার এই অভ্যাসটা কিন্তু আদৌ ভালো নয়। আর এই কথাটা কিন্তু বলা হয়েছে আমাদের প্রাচীন আয়ুর্বেদ (Ayurveda) শাস্ত্রে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে তৈরি হয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যে দিনে ঘুমালে শরীরে বেড়ে যায় কফ। এমনকী কমে বায়ু। কফ বেড়ে যাওয়ার কারণে শরীরে অনেক সমস্যাই দেখা দিতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। তবে খুব দুর্বল লাগলে কিছুক্ষণের জন্য দিনেও শুয়ে পড়া যায়। কিন্তু সেই ঘুম হতে পারে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো। এর থেকে বেশি ভালো নয়।
আরও পড়ুন:
এই মানুষগুলি দিনে একবারেই শুয়ে পড়বেন না
১. আপনার যদি ফিটনেস নিয়ে মাথা ব্যথা থাকে। এমনকী মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলেও দিনের বেলা শুয়ে পড়বেন না
২. আপনার ওজন বেশি থাকলে
৩. সারাদিন তেল জাতীয় খাবার বেশি খেলে। এমনকী ময়দার খাবার খেলেও দিনে শোয়া নয়
৪. ঠান্ডা লাগার সমস্যা থাকলেও এই সময়টা এড়িয়ে যেতে হবে ঘুমানো
৫. ডায়াবিটিস রোগীরাও অবশ্যই দিনের বেলায় ঘুমাতে যাবেন না
৬. হাইপোথাইরয়েড, পিসিওএস থাকলেও দিনে ঘুমানো যাবে না। তাই সতর্ক হয়ে যান
আরও পড়ুন:
এই মানুষগুলি চাইলে দুপুরে শুয়ে পড়তে পারেন
১. মানসিক ও শারীরিক ক্লান্তি শরীরকে গ্রাস করলে
২. খুব দুর্বল মানুষ দুপুরে শুতেই পারেন
৩. কোনও কারণে সার্জারি হয়ে থাকলে
৪. সদ্য মা হওয়া মহিলারা
৫. আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ১০ বছর বয়সের নীচে এবং ৭০-এর বেশি বয়সি মানুষজন অবশ্যই ঘুমাতে পারেন।
বিদ্র: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
তবে বর্তমান জীবনযাত্রায় (Lifestyle) কোনও কিছুর ঠিক ঠিকানা নেই। এমনকী রাতের ঘুমও (Sleep) উড়েছে অনেকের। এবার রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়ার কারণে শরীরে সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই স্বাভাবিক। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে।
এদিকে অনেকে রাতে না ঘুমিয়েও ভাবে কেবল সকালে ঘুমিয়েই (Day Nap) সমস্যার সমাধান করে দেওয়া যাবে। এবার এই অভ্যাসটা কিন্তু আদৌ ভালো নয়। আর এই কথাটা কিন্তু বলা হয়েছে আমাদের প্রাচীন আয়ুর্বেদ (Ayurveda) শাস্ত্রে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে তৈরি হয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে যে দিনে ঘুমালে শরীরে বেড়ে যায় কফ। এমনকী কমে বায়ু। কফ বেড়ে যাওয়ার কারণে শরীরে অনেক সমস্যাই দেখা দিতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। তবে খুব দুর্বল লাগলে কিছুক্ষণের জন্য দিনেও শুয়ে পড়া যায়। কিন্তু সেই ঘুম হতে পারে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো। এর থেকে বেশি ভালো নয়।
আরও পড়ুন:
এই মানুষগুলি দিনে একবারেই শুয়ে পড়বেন না
১. আপনার যদি ফিটনেস নিয়ে মাথা ব্যথা থাকে। এমনকী মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলেও দিনের বেলা শুয়ে পড়বেন না
২. আপনার ওজন বেশি থাকলে
৩. সারাদিন তেল জাতীয় খাবার বেশি খেলে। এমনকী ময়দার খাবার খেলেও দিনে শোয়া নয়
৪. ঠান্ডা লাগার সমস্যা থাকলেও এই সময়টা এড়িয়ে যেতে হবে ঘুমানো
৫. ডায়াবিটিস রোগীরাও অবশ্যই দিনের বেলায় ঘুমাতে যাবেন না
৬. হাইপোথাইরয়েড, পিসিওএস থাকলেও দিনে ঘুমানো যাবে না। তাই সতর্ক হয়ে যান
আরও পড়ুন:
এই মানুষগুলি চাইলে দুপুরে শুয়ে পড়তে পারেন
১. মানসিক ও শারীরিক ক্লান্তি শরীরকে গ্রাস করলে
২. খুব দুর্বল মানুষ দুপুরে শুতেই পারেন
৩. কোনও কারণে সার্জারি হয়ে থাকলে
৪. সদ্য মা হওয়া মহিলারা
৫. আয়ুর্বেদ অনুযায়ী ১০ বছর বয়সের নীচে এবং ৭০-এর বেশি বয়সি মানুষজন অবশ্যই ঘুমাতে পারেন।
বিদ্র: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।