এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অনেক সময়েই ক্লান্ত লাগে শরীর। নেহাতই কাজের চাপ ভেবে তাকে অবহেলা করবেন না। কর্মব্যস্ততায় হাঁপিয়ে পড়লেও আমরা গুরুত্ব দিই না শরীরকে। তখন এই ভাবনাই মাথায় ঘোরে যে, প্রচুর কাজে ক্লান্ত হয়ে পড়ছে শরীর। কিন্তু সমস্যাটা হতে পারে আরও গভীর। মেয়েদের তো বটেই, ছেলেদেরও রক্তে আয়রনের ঘাটতি এখনকার দিনে বড় সমস্যার।
শরীর সুস্থ রাখতে আয়রন কতটা প্রয়োজন তা বলাই বাহুল্য। শরীরে মিনারেলের অভাব দেখা দিলে আয়রনের অভাব দেখা যায়। আয়রনই শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। এছাড়া রক্তে এক ধরনের ব্লাড সেল থাকে যা রক্তে অক্সিজেন সঞ্চালনে সঞ্চালনে সাহায্য করে। আয়রনের অভাবেই অ্যানিমিয়া হয়। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও বেশ কয়েকটা কমে যায়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে শরীর হঠাৎ দুর্বল হয়ে যেতে পারে। সারাদিনই শরীরে ক্লান্তি বোধ হয়। অধিক পরিমাণে চুল পড়লেও আয়রনের ঘাটতি হতে পারে। আর রক্তে আয়রনের অভাব পরে সৃষ্টি করতে পারে নানা জটিলতার। কিন্তু রোজকার খাদ্যতালিকার দিকে সামান্য নজর দিলেই কমানো যায় আয়রনের ঘাটতি।
ড্রাই ফ্রুট- ব্রেকফাস্টে খাবারের সঙ্গে খান কিসমিস, অ্যাপ্রিকট, কাজু বা আমন্ড। এই ধরনের খাবারে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। যা শরীরকে আয়রন শুষে নিতে সাহায্য করে। ব্রেকফাস্ট ছাড়াও দিনের অন্য সময় এক মুঠো বাদাম আপনার আয়রনের ঘাটতি মেটাতে পারে।
ডাল- বিন বা ডাল জাতীয় খাবার রাখুন ডায়েটে। সিদ্ধ বিন সাত থেকে নয় মিলিগ্রাম পর্যন্ত আয়রন জোগাতে পারে শরীরে। এক কাপ ছোলায় রয়েছে তিন থেকে পাঁচ মিলিগ্রাম আয়রন। সিদ্ধ ডালের জল রোজ খেলে উপকার পাবেন।
সোয়াবিন- সোয়াবিন শুধু আয়রনেরই উত্স নয়, এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সেলেনিয়ামও রয়েছে। নিয়মিত সোয়াবিন খেলে হার্টের অসুখ, ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। ভাল থাকে হাড়ের স্বাস্থ্যও।
আরও পড়ুন: ঘন ঘন গ্যাস-অম্বলে ভুগছেন? এই পাঁচ সবজি ভুলেও পাতে নয়!
সবুজ শাকসবজি- আয়রন ঘাটতি থাকলে প্রতি দিন পালং শাক, সিদ্ধ সবজি, স্যুপ রাখুন ডায়েটে। পালং শাকে আয়রনের পরিমাণ প্রচুর। রোজ খান। রক্তাল্পতায় ভুগবেন না। এ ছাড়াও ছানা বা পনির, ডিম, চিকেন, মেটে খেলেও শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন পাবে।
আপেল-আপেল আয়রনের ভালো উৎস। এর মধ্যে আরো রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন সি। মধ্যমমানের একটি আপেলে রয়েছে শূন্য দশমিক তিন এক মিলিগ্রাম আয়রন। এটি হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। ডেসার্ট, সালাদ, অথবা স্মুদি তৈরিতে আপেল ব্যবহার করতে পারেন।
খেঁজুর-খেঁজুর আয়নের খুব চমৎকার উৎস। এর মধ্যে আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি৬। খেঁজুরের মধ্যে রয়েছে আঁশ। এটিও প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।
ডার্ক চকোলেট- চকোলেট খেতে অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু জানেন কি, ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমানে আয়রন রয়েছে। ডার্ক চকোলেট শুধুমাত্র আয়রনের ঘাটতিই পূরণ করেনা, স্ট্রেস কমায় এবং ত্বক ও চুল ভালো রাখে।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
শরীর সুস্থ রাখতে আয়রন কতটা প্রয়োজন তা বলাই বাহুল্য। শরীরে মিনারেলের অভাব দেখা দিলে আয়রনের অভাব দেখা যায়। আয়রনই শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। এছাড়া রক্তে এক ধরনের ব্লাড সেল থাকে যা রক্তে অক্সিজেন সঞ্চালনে সঞ্চালনে সাহায্য করে। আয়রনের অভাবেই অ্যানিমিয়া হয়। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও বেশ কয়েকটা কমে যায়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে শরীর হঠাৎ দুর্বল হয়ে যেতে পারে। সারাদিনই শরীরে ক্লান্তি বোধ হয়। অধিক পরিমাণে চুল পড়লেও আয়রনের ঘাটতি হতে পারে। আর রক্তে আয়রনের অভাব পরে সৃষ্টি করতে পারে নানা জটিলতার। কিন্তু রোজকার খাদ্যতালিকার দিকে সামান্য নজর দিলেই কমানো যায় আয়রনের ঘাটতি।
ড্রাই ফ্রুট- ব্রেকফাস্টে খাবারের সঙ্গে খান কিসমিস, অ্যাপ্রিকট, কাজু বা আমন্ড। এই ধরনের খাবারে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। যা শরীরকে আয়রন শুষে নিতে সাহায্য করে। ব্রেকফাস্ট ছাড়াও দিনের অন্য সময় এক মুঠো বাদাম আপনার আয়রনের ঘাটতি মেটাতে পারে।
ডাল- বিন বা ডাল জাতীয় খাবার রাখুন ডায়েটে। সিদ্ধ বিন সাত থেকে নয় মিলিগ্রাম পর্যন্ত আয়রন জোগাতে পারে শরীরে। এক কাপ ছোলায় রয়েছে তিন থেকে পাঁচ মিলিগ্রাম আয়রন। সিদ্ধ ডালের জল রোজ খেলে উপকার পাবেন।
সোয়াবিন- সোয়াবিন শুধু আয়রনেরই উত্স নয়, এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সেলেনিয়ামও রয়েছে। নিয়মিত সোয়াবিন খেলে হার্টের অসুখ, ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। ভাল থাকে হাড়ের স্বাস্থ্যও।
আরও পড়ুন: ঘন ঘন গ্যাস-অম্বলে ভুগছেন? এই পাঁচ সবজি ভুলেও পাতে নয়!
সবুজ শাকসবজি- আয়রন ঘাটতি থাকলে প্রতি দিন পালং শাক, সিদ্ধ সবজি, স্যুপ রাখুন ডায়েটে। পালং শাকে আয়রনের পরিমাণ প্রচুর। রোজ খান। রক্তাল্পতায় ভুগবেন না। এ ছাড়াও ছানা বা পনির, ডিম, চিকেন, মেটে খেলেও শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন পাবে।
আপেল-আপেল আয়রনের ভালো উৎস। এর মধ্যে আরো রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন সি। মধ্যমমানের একটি আপেলে রয়েছে শূন্য দশমিক তিন এক মিলিগ্রাম আয়রন। এটি হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। ডেসার্ট, সালাদ, অথবা স্মুদি তৈরিতে আপেল ব্যবহার করতে পারেন।
খেঁজুর-খেঁজুর আয়নের খুব চমৎকার উৎস। এর মধ্যে আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি৬। খেঁজুরের মধ্যে রয়েছে আঁশ। এটিও প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।
ডার্ক চকোলেট- চকোলেট খেতে অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু জানেন কি, ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমানে আয়রন রয়েছে। ডার্ক চকোলেট শুধুমাত্র আয়রনের ঘাটতিই পূরণ করেনা, স্ট্রেস কমায় এবং ত্বক ও চুল ভালো রাখে।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।