এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ফ্যাশন মানেই এক্সপেরিমেন্টের দুনিয়া। দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে মানানসই পোশাকের পাশাপাশিই নিত্য নতুন ডিজাইনে ছক ভেঙে তাক লাগিয়ে দেওয়া। একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার জন্য প্রায়ই চমক আনে বিশ্ববিখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলি। এর মধ্যেই চমক দিল ইতালির জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইউনাইটেড কালার্স অফ বেনেটন (United Colors Of Benetton)। ইউনিসেক্স হিজাব তৈরি করে রাতারাতি খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে তারা। ভাইরাল এই হিজাব ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় হইচই পড়ে গিয়েছে।
টিউনিশিয়া বংশোদ্ভূত ইতালিয়ান ব়্যাপার ঘালি আমদুনির সঙ্গে সম্প্রতি গাঁটছড়া বেঁধেছে নামকরা ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইউনাইটেড কালার্স অফ বেনেটন। সংস্থা তৈরি করেছে একটি অভিনব হিজাব। যা কেবলমাত্র মুসলিম মহিলারাই নন, ব্যবহার করতে পারবেন পুরুষরাও। অভিনব এই ইউনিসেক্স হিজাবের দাম রাখা হয়েছে ২৯.৯৫ ইউরো। ভারতীয় মুদ্রায় এর দাম পড়বে তিন হাজার টাকা। কালো, হলুদ, লাল, সবুজ রঙা এই ইউনিসেক্স হিজাব এখন ফ্যাশন দুনিয়ায় ট্রেন্ডিং। রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে এই হিজাব নিয়ে। ঘালি আমদুনিকেও দেখা গিয়েছে ইউটাইটেড কালার্স অফ বেনেটনের তৈরি এই হিজাবে। যা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
ভাইরাল হওয়ায় ইউনিসেক্স হিজাবের ছবিগুলিতে দেখা গিয়েছে, উন্নতমানের ফ্যাব্রিক কাপড়ে তৈরি মুসলিমদের এই ট্রেডমার্ক পোশাকের একদিকে রয়েছে সংস্থার লোগো। অপরদিকে রয়েছে ঘালির নামের আদ্যখর। ইউনিসেক্স এই হিজাবের নাম দেওয়া হয়েছে 'ইউনাইটেড কালার্স অফ ঘালি'। চলতি সপ্তাহে মিলান ফ্যাশন উইকে লঞ্চ করা হয় এই হিজাব। ইনস্টাগ্রামে নিজের প্রোফাইল থেকেও এগুলি শেয়ার করেছেন ঘালি। ২৮ বছরের এই ব়্যাপার বলেন, 'আমি বরাবরই হিজাব পছন্দ করি। ইউটাইটেড কালার্স অফ বেনেটনও তাদের ফ্যাশনে এই পোশাকটিকে জুড়ে নিয়ে অভিনব একটি ট্রেন্ড বানিয়ে ফেলেছে। যখন আমি ছোট ছিলাম, স্কুলে সকলেই আমাকে ব্যঙ্গ করত। আরব আর টিউনিশিয়ার নামে নেগেটিভ কথা শুনতে শুনতে আমি হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। ছেলেবেলায় মা আমাকে নিয়ে ভয় পেতেন। তিনি খেয়াল রাখতেন আমি যেন আরবের তুলনায় ইতালিয়ান বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করি। কিন্তু, বড় হওয়ার পর আমি বুঝতে পেরেছি, এই বৈচিত্রগুলোই আমাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।'
ইউনাইটেড কালার্স অফ বেনেটনের এই হিজাব লঞ্চ হতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের থেকে। এই হিজাব নিয়েই বেশ কিছু মিম বানিয়ে ফেলেছেন নেটিজেনরা। কেউ কেউ বলছেন, এবার থেকে ব্যাংক ডাকাতরাও ডিজাইনার ওয়্যার ব্যবহার করতে পারবে। কেউ কেউ আবার মুসলিমদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগার বিষয়টিও এনেছেন তাদের কমেন্টে। পুরুষদের চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তুলে অনেকের কটাক্ষ, 'এবার ছেলেরাও তাদের লজ্জা নিবারণ করতে পারবেন। এবার থেকে তাদের আর হিংস্র পশুর মতো উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না।'
টিউনিশিয়া বংশোদ্ভূত ইতালিয়ান ব়্যাপার ঘালি আমদুনির সঙ্গে সম্প্রতি গাঁটছড়া বেঁধেছে নামকরা ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইউনাইটেড কালার্স অফ বেনেটন। সংস্থা তৈরি করেছে একটি অভিনব হিজাব। যা কেবলমাত্র মুসলিম মহিলারাই নন, ব্যবহার করতে পারবেন পুরুষরাও। অভিনব এই ইউনিসেক্স হিজাবের দাম রাখা হয়েছে ২৯.৯৫ ইউরো। ভারতীয় মুদ্রায় এর দাম পড়বে তিন হাজার টাকা। কালো, হলুদ, লাল, সবুজ রঙা এই ইউনিসেক্স হিজাব এখন ফ্যাশন দুনিয়ায় ট্রেন্ডিং। রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে এই হিজাব নিয়ে। ঘালি আমদুনিকেও দেখা গিয়েছে ইউটাইটেড কালার্স অফ বেনেটনের তৈরি এই হিজাবে। যা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
ভাইরাল হওয়ায় ইউনিসেক্স হিজাবের ছবিগুলিতে দেখা গিয়েছে, উন্নতমানের ফ্যাব্রিক কাপড়ে তৈরি মুসলিমদের এই ট্রেডমার্ক পোশাকের একদিকে রয়েছে সংস্থার লোগো। অপরদিকে রয়েছে ঘালির নামের আদ্যখর। ইউনিসেক্স এই হিজাবের নাম দেওয়া হয়েছে 'ইউনাইটেড কালার্স অফ ঘালি'। চলতি সপ্তাহে মিলান ফ্যাশন উইকে লঞ্চ করা হয় এই হিজাব। ইনস্টাগ্রামে নিজের প্রোফাইল থেকেও এগুলি শেয়ার করেছেন ঘালি। ২৮ বছরের এই ব়্যাপার বলেন, 'আমি বরাবরই হিজাব পছন্দ করি। ইউটাইটেড কালার্স অফ বেনেটনও তাদের ফ্যাশনে এই পোশাকটিকে জুড়ে নিয়ে অভিনব একটি ট্রেন্ড বানিয়ে ফেলেছে। যখন আমি ছোট ছিলাম, স্কুলে সকলেই আমাকে ব্যঙ্গ করত। আরব আর টিউনিশিয়ার নামে নেগেটিভ কথা শুনতে শুনতে আমি হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। ছেলেবেলায় মা আমাকে নিয়ে ভয় পেতেন। তিনি খেয়াল রাখতেন আমি যেন আরবের তুলনায় ইতালিয়ান বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করি। কিন্তু, বড় হওয়ার পর আমি বুঝতে পেরেছি, এই বৈচিত্রগুলোই আমাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।'
ইউনাইটেড কালার্স অফ বেনেটনের এই হিজাব লঞ্চ হতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের থেকে। এই হিজাব নিয়েই বেশ কিছু মিম বানিয়ে ফেলেছেন নেটিজেনরা। কেউ কেউ বলছেন, এবার থেকে ব্যাংক ডাকাতরাও ডিজাইনার ওয়্যার ব্যবহার করতে পারবে। কেউ কেউ আবার মুসলিমদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগার বিষয়টিও এনেছেন তাদের কমেন্টে। পুরুষদের চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তুলে অনেকের কটাক্ষ, 'এবার ছেলেরাও তাদের লজ্জা নিবারণ করতে পারবেন। এবার থেকে তাদের আর হিংস্র পশুর মতো উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না।'