সুজলা, সুফলা, শস্য শ্যামলা ভারত কৃষি প্রধান দেশ, আর এই দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজের সাথে যুক্ত। সুতরাং, বলাই বাহুল্য কৃষকরা ছাড়া এই দেশ কার্যত অচল এবং অর্থনীতির সাথেও তাদের সরাসরি যোগ রয়েছে। তাই দেশীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে সর্বাগ্রে প্রয়োজন কৃষিক্ষেত্রের উন্নতি সাধন। কৃষকদের জন্য একাধিক প্রকল্প রয়েছে কেন্দ্রের। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা (PM Kishan Samman Nidhi Yojana)।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে কেন্দ্রের তরফে দেশের কৃষকদের বছরে ছয় হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। বছরে মোট তিনটি কিস্তিতে এই টাকা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ২০১৯ সালে চালু করেছিলেন এই প্রকল্প। PM Kishan Samman Nidhi Yojana-এর মূল উদ্দেশ্য হল চাষযোগ্য জমির কৃষকদের অর্থনৈতিক সাহায্যের মাধ্যমে কৃষিকাজে উৎসাহিত করা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই সুবিধাভোগী দেশের প্রায় ১০ কোটিরও বেশি কৃষক পরিবার। গত ৩১ মে প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের ১১ তম কিস্তি প্রদান করা হয় কৃষকদের। আগামী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দ্বাদশ কিস্তির ২০০০ টাকাও কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে বলে ইতিমধ্যেই আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র।
তবে এই টাকা কোনও কৃষক তখনই পাবেন যখন প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকবে। PM Kishan Samman Nidhi Yojana- টাকা পেতে অনেক কৃষকেরই হয়রানি হয়েছে আবার অনেক ক্ষেত্রে জালিয়াতিও হয়েছে। এবার এসব সমস্যা রুখতেই নিয়মে বড় বদল নিয়ে এল সরকার। কেন্দ্রের লক্ষ্য কেবলমাত্র যোগ্যতম কৃষকরাই এই সুবিধা পাক।
এর আগে কেবলমাত্র কৃষকদের KYC থাকা বাধ্যতামূলক ছিল। সম্প্রতি নিয়মে আরও কড়াকড়ি নিয়ে এল কেন্দ্র। এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় কৃষকদের নিজেদের রেশন কার্ডের (Ration card) তথ্যও দিতে হবে। শুধু তাই নয় পিএম কিষান পোর্টালে রেশন কার্ডের সফট কপি আপলোড করতে হবে, তারপর সমস্ত নথি যাচাই হওয়ার পরেই এই টাকা কৃষকরা পাবেন। এর আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের নামে জমির কাগজ থাকলেই এই স্কিমের জন্য আবেদন করা যেত, কিন্তু বর্তমানে ভাতা প্রাপকের নিজের নাম জমির কাগজপত্র থাকা আবশ্যিক। ৩১ জুলাইয়ের ম্যধ্যে কৃষকরা KYC এবং জমির মিউটেশন না করলে ১২ তম কিস্তির টাকা পাবেন না।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে কেন্দ্রের তরফে দেশের কৃষকদের বছরে ছয় হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। বছরে মোট তিনটি কিস্তিতে এই টাকা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ২০১৯ সালে চালু করেছিলেন এই প্রকল্প। PM Kishan Samman Nidhi Yojana-এর মূল উদ্দেশ্য হল চাষযোগ্য জমির কৃষকদের অর্থনৈতিক সাহায্যের মাধ্যমে কৃষিকাজে উৎসাহিত করা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই সুবিধাভোগী দেশের প্রায় ১০ কোটিরও বেশি কৃষক পরিবার। গত ৩১ মে প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের ১১ তম কিস্তি প্রদান করা হয় কৃষকদের। আগামী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দ্বাদশ কিস্তির ২০০০ টাকাও কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে বলে ইতিমধ্যেই আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র।
তবে এই টাকা কোনও কৃষক তখনই পাবেন যখন প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকবে। PM Kishan Samman Nidhi Yojana- টাকা পেতে অনেক কৃষকেরই হয়রানি হয়েছে আবার অনেক ক্ষেত্রে জালিয়াতিও হয়েছে। এবার এসব সমস্যা রুখতেই নিয়মে বড় বদল নিয়ে এল সরকার। কেন্দ্রের লক্ষ্য কেবলমাত্র যোগ্যতম কৃষকরাই এই সুবিধা পাক।
এর আগে কেবলমাত্র কৃষকদের KYC থাকা বাধ্যতামূলক ছিল। সম্প্রতি নিয়মে আরও কড়াকড়ি নিয়ে এল কেন্দ্র। এবার থেকে রেজিস্ট্রেশনের সময় কৃষকদের নিজেদের রেশন কার্ডের (Ration card) তথ্যও দিতে হবে। শুধু তাই নয় পিএম কিষান পোর্টালে রেশন কার্ডের সফট কপি আপলোড করতে হবে, তারপর সমস্ত নথি যাচাই হওয়ার পরেই এই টাকা কৃষকরা পাবেন। এর আগে পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের নামে জমির কাগজ থাকলেই এই স্কিমের জন্য আবেদন করা যেত, কিন্তু বর্তমানে ভাতা প্রাপকের নিজের নাম জমির কাগজপত্র থাকা আবশ্যিক। ৩১ জুলাইয়ের ম্যধ্যে কৃষকরা KYC এবং জমির মিউটেশন না করলে ১২ তম কিস্তির টাকা পাবেন না।