পল্লবী দের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নয়া মোড়। অভিনেত্রীর প্রেমিক সহ এক ঐন্দ্রিলা সরকার নামের মহিলার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেন পল্লবীর বাবা নীলু দত্ত। সোমবার সস্ত্রীক গড়ফা থানায় গিয়েছিলেন তিনি। পল্লবীর বাবার অভিযোগ, টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিসন্ধিতেই তাঁর মেয়েকে খুন করা হয়েছে। এমনকী পল্লবী ওরফে মিষ্টুর কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা হাতিয়ে সাগ্নিক নিজের নামে ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন বলে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়। ওই টাকা নেওয়ার পরেও অভিনেত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে লপ্তে লপ্তে টাকা হাতানোর অভিযোগ তোলা হয়েছে পল্লবীর পরিবারের তরফ থেকে। সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংক থেকে দফায় দফায় সাগ্নিককে টাকা দিয়েছেন পল্লবী। এমনটাই অভিযোগ পত্রে লিখেছেন অভিনেত্রীর বাবা। Pallavi নাকি মায়ের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা নিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
অভিযোগ পত্রে এও লেখা হয়েছে যে পল্লবীর পাশাপাশি ঐন্দ্রিলা সরকার নামের একজনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাগ্নিকের। ওই মহিলা হাওড়ার জগাছার প্রেস কোয়ার্টার এলাকার বাসিন্দা। এদিকে সাগ্নিক থাকতেন হাওড়ার Vivek Vile এ। সূত্রের খবর, দু'জনের বাড়ি খুব কাছাকাছি ছিল। ঐন্দ্রিলা নামের ওই মেয়েটিও সাগ্নিককে সাহায্য করেছেন Pallavi Dey-র খুনে এমনই অভিযোগ তাঁর বাবার।
পল্লবীর বাবার বয়ান অনুযায়ী, "২০১৬ সাল থেকেই টেলি সিরিয়ালে কাজ করতে শুরু করেছিল পল্লবী। ২০২০ সালে সাগ্নিক চক্রবর্তীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিল সে। আর গত ১৫ মে সকাল ৯:৩২ মিনিটে আমার স্ত্রী সঙ্গীতা দের কাছে একটি ফোন আসে। বলা হয়, আমার মেয়ে অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। আমাদের গড়ফার ফ্ল্যাটে আসতে বলা হয়।"
তাঁর সংযোজন, "চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ওই ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করেছিল পল্লবী। ২০২০ সালে কিন্তু সাগ্নিকই আমার মেয়েকে প্রেম প্রস্তাব দিয়েছিল। পরবর্তীতে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল। আমার মেয়ে সাগ্নিককে প্রচুর টাকা দিয়েছিল। আমার মেয়ে এবং স্ত্রী দু' জনের অ্যাকাউন্ট থেকেই ওকে টাকা পাঠানো হয়েছে। সাগ্নিককে একটি ফ্ল্যাটও কিনে দিয়েছিল আমার মেয়ে। রাজারহাটের ওই ফ্ল্যাটের জন্য ব্যাঙ্ক লোন নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, সাগ্নিকের বাবা সুভাষ চক্রবর্তীর নামে ওই ফ্ল্যাটের দলিল তৈরি করা। পাশাপাশি, পল্লবী ১৫ লাখ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছিল ওর নামে।"
সোমবারই Pallavi Dey -র ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এসেছে। সেখানে লেখা হয়েছে, গলায় ফাঁস লাগার কারণে শ্বাসরোধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে জনপ্রিয় টেলি অভিনেত্রীর। তবে রবিবারই Pallavi Dey-র পরিবারের তরফে দাবি করা হয়েছিল, কোনওভাবেই আত্মঘাতী হতে পারেন না তিনি। Pallavi-র বন্ধুরাও একই কথা জানিয়েছিলেন। যদিও প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ছিল, আত্মহত্যার পথই বেছে নিয়েছিলেন পল্লবী। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও সেই ইঙ্গিত মিলেছিল।
অভিযোগ পত্রে এও লেখা হয়েছে যে পল্লবীর পাশাপাশি ঐন্দ্রিলা সরকার নামের একজনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাগ্নিকের। ওই মহিলা হাওড়ার জগাছার প্রেস কোয়ার্টার এলাকার বাসিন্দা। এদিকে সাগ্নিক থাকতেন হাওড়ার Vivek Vile এ। সূত্রের খবর, দু'জনের বাড়ি খুব কাছাকাছি ছিল। ঐন্দ্রিলা নামের ওই মেয়েটিও সাগ্নিককে সাহায্য করেছেন Pallavi Dey-র খুনে এমনই অভিযোগ তাঁর বাবার।
পল্লবীর বাবার বয়ান অনুযায়ী, "২০১৬ সাল থেকেই টেলি সিরিয়ালে কাজ করতে শুরু করেছিল পল্লবী। ২০২০ সালে সাগ্নিক চক্রবর্তীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিল সে। আর গত ১৫ মে সকাল ৯:৩২ মিনিটে আমার স্ত্রী সঙ্গীতা দের কাছে একটি ফোন আসে। বলা হয়, আমার মেয়ে অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। আমাদের গড়ফার ফ্ল্যাটে আসতে বলা হয়।"
তাঁর সংযোজন, "চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ওই ফ্ল্যাটে থাকতে শুরু করেছিল পল্লবী। ২০২০ সালে কিন্তু সাগ্নিকই আমার মেয়েকে প্রেম প্রস্তাব দিয়েছিল। পরবর্তীতে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল। আমার মেয়ে সাগ্নিককে প্রচুর টাকা দিয়েছিল। আমার মেয়ে এবং স্ত্রী দু' জনের অ্যাকাউন্ট থেকেই ওকে টাকা পাঠানো হয়েছে। সাগ্নিককে একটি ফ্ল্যাটও কিনে দিয়েছিল আমার মেয়ে। রাজারহাটের ওই ফ্ল্যাটের জন্য ব্যাঙ্ক লোন নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, সাগ্নিকের বাবা সুভাষ চক্রবর্তীর নামে ওই ফ্ল্যাটের দলিল তৈরি করা। পাশাপাশি, পল্লবী ১৫ লাখ টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছিল ওর নামে।"
সোমবারই Pallavi Dey -র ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এসেছে। সেখানে লেখা হয়েছে, গলায় ফাঁস লাগার কারণে শ্বাসরোধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে জনপ্রিয় টেলি অভিনেত্রীর। তবে রবিবারই Pallavi Dey-র পরিবারের তরফে দাবি করা হয়েছিল, কোনওভাবেই আত্মঘাতী হতে পারেন না তিনি। Pallavi-র বন্ধুরাও একই কথা জানিয়েছিলেন। যদিও প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ছিল, আত্মহত্যার পথই বেছে নিয়েছিলেন পল্লবী। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও সেই ইঙ্গিত মিলেছিল।