এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ছাদনাতলা গোয়ার সমুদ্রপাড়ে হলেও বিয়ের আচার শুরু হয়েছে মৌনীর কোচবিহারের বাড়িতেই। মদনমোহনের আর্শীবাদ, পুজোর প্রসাদ নিয়েই সম্পন্ন হল বাঙালি কন্যে অভিনেত্রী মৌনী রায়ের (Mouni Roy)। পাত্র মালয়ালি ব্যবসায়ী সূরজ নাম্বিয়া (Suraj Nambiar)।
সুদূর গোয়ার সমুদ্রপাড়ে সেলেব মেয়ের বিয়েতে তত্ত্ব থেকে বিয়ের পোশাক সবেতেই রইল বাংলা তথা কোচবিহারের ছোঁয়া। পরিবারের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, বিয়ের আয়োজন দিন তিনেক আগে থেকে গোয়ায় শুরু হলেও বিদ্দি থেকে বিবাহ পূর্ব সমস্ত পুজো ও আচার হয়েছে কোচবিহারেই। জানা গিয়েছে, মদনমোহন মন্দিরে (Madanmohan Mandir) পুজো দিয়েই শুভ কাজে হাত দেন মৌনী। তাই বিয়ে অর্থাৎ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে পা দেওয়ার আগে মদনমোহনের মন্দিরেই পড়েছে মৌনী-সূরজের নামে পুজো। এই মন্দিরের প্রসাদই বাঙালি বিয়ের আচারে কাজে লেগেছে। এমনকী বিদ্ধির পুজোও হয়েছে মদনমোহনের মন্দিরেই।
পরিবার সূত্রে খবর, প্রথা মেনেই মদনমোহন বাড়িতে পুজো দিয়েছেন অভিনেত্রীর মাসতুতো দাদা বিদ্যুৎ রায় সরকার ও তাঁর স্ত্রী ভাস্বতী রায়। বিদ্যুতবাবু জানান, আমাদের প্রথা রয়েছে যার বিয়ে তাকে মদনমোহনকে পুজো দেওয়া প্রসাদ খাওয়াতে হয়। তাই পুজো দিয়ে বোনের জন্য প্রসাদ নিয়ে এসেছি। বিয়ে গোয়ার পাঁচতারা হোটেলে হলেও, বিয়ে এগিয়ে আসায় বাড়ির গৃহদেবতার অর্থাৎ লক্ষ্মীনারায়ণের পুজো, বাড়ির সামনে গেটের দুপাশে কলা গাছ, মঙ্গলঘট বসানো হয়েছে। বিদ্ধি ছাড়াও বিয়ের আগের কাজকর্মও সম্পন্ন হয়েছে কোচবিহারের বাড়িতে।
আরব সাগরকে সাক্ষী রেখে যুগল থেকে দম্পতি হয়ে উঠলেন মৌনী রায় এবং সূরজ নাম্বিয়ার। গাঁটছড়া বাঁধা হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গেল মিস্টার অ্যান্ড মিসেস নাম্বিয়ারের প্রথম ঝলক। সকালে মালায়ালি মতে আর বিকেলে বাঙালি মতে হল বিয়ের অনুষ্ঠান। দক্ষিণী মতে হোক বা বাঙালি কনের অঙ্গে ছিল কোচবিহারের বিখ্যাত দোকান থেকে কেনা বেনারসি।
দিন দুয়েক আগে থেকেই গোয়ায় শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠান। উপস্থিত হয়েছেন তাঁর ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধবরা। রয়েছেন বেস্ট ফ্রেন্ড মন্দিরা বেদি। রয়েছেন অর্জুন বিজলানিও। কিঁউকি সাস ভি কভি বহু থি সিরিয়াল দিয়ে সফর শুরু। ইন্ডাস্ট্রিতে ১৪ বছর পেরিয়ে এসেছেন। ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন স্টাইল ডিভা। অয়ন মুখার্জীর পরবর্তী ছবিতে মৌনী স্ক্রিন শেয়ার করতে চলেছেন রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট অমিতাভ বচ্চনদের সঙ্গে।
সুদূর গোয়ার সমুদ্রপাড়ে সেলেব মেয়ের বিয়েতে তত্ত্ব থেকে বিয়ের পোশাক সবেতেই রইল বাংলা তথা কোচবিহারের ছোঁয়া। পরিবারের ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, বিয়ের আয়োজন দিন তিনেক আগে থেকে গোয়ায় শুরু হলেও বিদ্দি থেকে বিবাহ পূর্ব সমস্ত পুজো ও আচার হয়েছে কোচবিহারেই। জানা গিয়েছে, মদনমোহন মন্দিরে (Madanmohan Mandir) পুজো দিয়েই শুভ কাজে হাত দেন মৌনী। তাই বিয়ে অর্থাৎ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে পা দেওয়ার আগে মদনমোহনের মন্দিরেই পড়েছে মৌনী-সূরজের নামে পুজো। এই মন্দিরের প্রসাদই বাঙালি বিয়ের আচারে কাজে লেগেছে। এমনকী বিদ্ধির পুজোও হয়েছে মদনমোহনের মন্দিরেই।
পরিবার সূত্রে খবর, প্রথা মেনেই মদনমোহন বাড়িতে পুজো দিয়েছেন অভিনেত্রীর মাসতুতো দাদা বিদ্যুৎ রায় সরকার ও তাঁর স্ত্রী ভাস্বতী রায়। বিদ্যুতবাবু জানান, আমাদের প্রথা রয়েছে যার বিয়ে তাকে মদনমোহনকে পুজো দেওয়া প্রসাদ খাওয়াতে হয়। তাই পুজো দিয়ে বোনের জন্য প্রসাদ নিয়ে এসেছি। বিয়ে গোয়ার পাঁচতারা হোটেলে হলেও, বিয়ে এগিয়ে আসায় বাড়ির গৃহদেবতার অর্থাৎ লক্ষ্মীনারায়ণের পুজো, বাড়ির সামনে গেটের দুপাশে কলা গাছ, মঙ্গলঘট বসানো হয়েছে। বিদ্ধি ছাড়াও বিয়ের আগের কাজকর্মও সম্পন্ন হয়েছে কোচবিহারের বাড়িতে।
আরব সাগরকে সাক্ষী রেখে যুগল থেকে দম্পতি হয়ে উঠলেন মৌনী রায় এবং সূরজ নাম্বিয়ার। গাঁটছড়া বাঁধা হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গেল মিস্টার অ্যান্ড মিসেস নাম্বিয়ারের প্রথম ঝলক। সকালে মালায়ালি মতে আর বিকেলে বাঙালি মতে হল বিয়ের অনুষ্ঠান। দক্ষিণী মতে হোক বা বাঙালি কনের অঙ্গে ছিল কোচবিহারের বিখ্যাত দোকান থেকে কেনা বেনারসি।
দিন দুয়েক আগে থেকেই গোয়ায় শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠান। উপস্থিত হয়েছেন তাঁর ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধবরা। রয়েছেন বেস্ট ফ্রেন্ড মন্দিরা বেদি। রয়েছেন অর্জুন বিজলানিও। কিঁউকি সাস ভি কভি বহু থি সিরিয়াল দিয়ে সফর শুরু। ইন্ডাস্ট্রিতে ১৪ বছর পেরিয়ে এসেছেন। ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন স্টাইল ডিভা। অয়ন মুখার্জীর পরবর্তী ছবিতে মৌনী স্ক্রিন শেয়ার করতে চলেছেন রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট অমিতাভ বচ্চনদের সঙ্গে।