৯ মার্চ ফের বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী দুর্নিবার সাহা। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত জনসংযোগ আধিকারিক মোহর ওরফে ঐন্দ্রিলা সেনের গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন তিনি। ইতিমধ্যেই গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। যার ছবি শেয়ার করেছেন দুর্নিবার এবং মোহরের বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সদস্যরা। সেই ছবিগুলি রিশেয়ার করতে ভোলেননি দুর্নিবার বা মোহর। বিয়ের অনুষ্ঠানের বেশ কিছু ছবি সোশাল মিডিয়া হ্যান্ডলে শেয়ার করেছেন মোহর। হলুদ পাঞ্জাবি পরে ইনস্টাগ্রামে উঁকি দিয়েছেন দুর্নিবারও।
নতুন সম্পর্কে জড়ানোর পরেই নাকি প্রাক্তন স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন দুর্নিবার। তবে প্রেমের কথা দীর্ঘদিন গোপনে রেখেছিলেন মোহর এবং দুর্নিবার। এই সময়কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দু'জনে জানিয়েছিলেন, কলকাতার এক পাবে দেখা হয়েছিল তাঁদের।
এরপরেই ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব হয়। ২০১৫ সালে সা রে গা মা পা চলাকালীন নাকি দুর্নিবারের পারফরম্যান্স ভালো লেগেছিল মোহরের। সেই সময়েই নাকি ক্রাশ খেয়েছিলেন তিনি। মোহরের কথায়, 'ভেবেছিলাম, দেখা হলেই প্রোপোজ করব।'
মোলাকাত হওয়ার পর নাকি পরস্পরের প্রতি আকর্ষিত হয়েছিলেন দুর্নিবার এবং মোহর। ফোন নম্বর দেওয়া-নেওয়া হয়। এরপর একসঙ্গে নানা গানের শোতে যেতেন তাঁরা। এমনই এক মিউজিক কনসার্টে পরস্পরের প্রতি টান অনুভব করেছিলেন দু'জনে।
পরে কলকাতার ওই পাবেই মোহরকে প্রেম নিবেদন করেছিলেন দুর্নিবার। অবশেষে পরিণতি পেতে চলেছে সেই প্রেম।
ই-টাইমসের প্রতিবেদন মোতাবেক, ২০১৫ সালেই দুর্নিবারের প্রেমে পড়েছিলেন মীনাক্ষীও। সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংগীত শিল্পীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ধীরে ধীরেই প্রেমের সূত্রপাত হয়েছিল।
২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে সই বিয়ে সেরে নিয়েছিলেন দুর্নিবার এবং মীনাক্ষী। পরে সময় নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিয়ে করেন তাঁরা। তবে এরপরেই সম্পর্কে চিড় ধরে। বিয়ের এক বছর ঘোরার আগেই আলাদা থাকতে শুরু করেন দু'জনে।
মোহর এবং দুর্নিবারের বিয়ে প্রসঙ্গে মীনাক্ষী এই সময় ডিজিটালকে বলেছিলেন, 'প্রেম-ভালোবাসা তো খুব ভালো জিনিস। ওঁরা ভালোবেসে বিয়ে করছেন সেটাও ভালো ব্যাপার। আমি চাই ওঁরা ভালো থাকুন।'
দুর্নিমোহরের প্রেম কাহিনি
বেশ কয়েকদিন ধরেই প্রেম করছিলেন দুর্নিবার এবং মোহর। অনেকে দাবি করেন, মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দাম্পত্য থাকাকালীনই মোহরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন সা রে গা মা পা খ্যাত শিল্পী।নতুন সম্পর্কে জড়ানোর পরেই নাকি প্রাক্তন স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন দুর্নিবার। তবে প্রেমের কথা দীর্ঘদিন গোপনে রেখেছিলেন মোহর এবং দুর্নিবার। এই সময়কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দু'জনে জানিয়েছিলেন, কলকাতার এক পাবে দেখা হয়েছিল তাঁদের।
এরপরেই ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব হয়। ২০১৫ সালে সা রে গা মা পা চলাকালীন নাকি দুর্নিবারের পারফরম্যান্স ভালো লেগেছিল মোহরের। সেই সময়েই নাকি ক্রাশ খেয়েছিলেন তিনি। মোহরের কথায়, 'ভেবেছিলাম, দেখা হলেই প্রোপোজ করব।'
মোলাকাত হওয়ার পর নাকি পরস্পরের প্রতি আকর্ষিত হয়েছিলেন দুর্নিবার এবং মোহর। ফোন নম্বর দেওয়া-নেওয়া হয়। এরপর একসঙ্গে নানা গানের শোতে যেতেন তাঁরা। এমনই এক মিউজিক কনসার্টে পরস্পরের প্রতি টান অনুভব করেছিলেন দু'জনে।
পরে কলকাতার ওই পাবেই মোহরকে প্রেম নিবেদন করেছিলেন দুর্নিবার। অবশেষে পরিণতি পেতে চলেছে সেই প্রেম।
দুর্নিবার-মীনাক্ষী পর্ব
২০১৭ সালে সংগীত শিল্পী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে রেজিস্ট্রি করেছিলেন দুর্নিবার। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠান করে বিয়ে করেছিলেন দু'জনে। দুর্নিবার এবং মীনাক্ষীর বিয়ের অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট বসেছিল।ই-টাইমসের প্রতিবেদন মোতাবেক, ২০১৫ সালেই দুর্নিবারের প্রেমে পড়েছিলেন মীনাক্ষীও। সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংগীত শিল্পীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ধীরে ধীরেই প্রেমের সূত্রপাত হয়েছিল।
২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে সই বিয়ে সেরে নিয়েছিলেন দুর্নিবার এবং মীনাক্ষী। পরে সময় নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিয়ে করেন তাঁরা। তবে এরপরেই সম্পর্কে চিড় ধরে। বিয়ের এক বছর ঘোরার আগেই আলাদা থাকতে শুরু করেন দু'জনে।
মোহর এবং দুর্নিবারের বিয়ে প্রসঙ্গে মীনাক্ষী এই সময় ডিজিটালকে বলেছিলেন, 'প্রেম-ভালোবাসা তো খুব ভালো জিনিস। ওঁরা ভালোবেসে বিয়ে করছেন সেটাও ভালো ব্যাপার। আমি চাই ওঁরা ভালো থাকুন।'