এই সময় বিনোদন ডেস্ক: ২০০২ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা স্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসের আগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৫৯ জন কর সেবকের মৃত্যুর খবর মেলে। আর তারপরই শুরু হয় দাঙ্গা। সেই চিত্রই ফের একবার উঠে আসবে নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিকে। সেই চিত্রায়ণের জন্যই আস্ত একটা ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। রবিবার থেকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এমন খবরই প্রকাশ পেয়েছিল। কিন্তু আসল ঘটনা জানা গেল চলচ্চিত্র নির্মাতারা মুখ খোলার পর। একদল অভিনেতা নাকি এই ডকুমেন্টারির জন্য শ্যুটিংও শুরু করে দিয়েছেন।
যদিও ফিল্মনির্মাতাদের তরফে জয়রাজ গাধভি জানিয়েছেন, 'আমরা ট্রেনের বগিতে আগুন জ্বালিয়ে শ্যুটিং করিনি। আমরা একটা কোচ ব্যবহার করেছিলাম যা মক ড্রিলের জন্য রেল ব্যবহার করে থাকে। গোধরার ঘটনা তুলে ধরার জন্যই এই কাজ করেছি আমরা।'
তিনি আরও বলেন, 'আমরা সবটাই তৈরি করেছি, যাতে দেখলে মনে হয় ট্রেনের বগির ভিতর থেকে ধোয়া বেরিয়ে আসছে বলে মনে হয়। এরপর স্পেশ্যাল এফেক্টসের মাধ্যমে দৃশ্যটি এডিট করা হবে।'
তিনি জানান, কিছু মানুষের ভুল ব্যাখ্যার জন্যই ট্রেন জ্বালানোর কথা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এরইসঙ্গে তিনি বলেছেন, এটি কোনও বায়োপিক নয়। এটি একটি ডকুমেন্টারি। নাম হতে পারে 'সংঘর্ষ'।
খবরটি ইংরেজিতে পড়তে ক্লিক করুন
যদিও ফিল্মনির্মাতাদের তরফে জয়রাজ গাধভি জানিয়েছেন, 'আমরা ট্রেনের বগিতে আগুন জ্বালিয়ে শ্যুটিং করিনি। আমরা একটা কোচ ব্যবহার করেছিলাম যা মক ড্রিলের জন্য রেল ব্যবহার করে থাকে। গোধরার ঘটনা তুলে ধরার জন্যই এই কাজ করেছি আমরা।'
তিনি আরও বলেন, 'আমরা সবটাই তৈরি করেছি, যাতে দেখলে মনে হয় ট্রেনের বগির ভিতর থেকে ধোয়া বেরিয়ে আসছে বলে মনে হয়। এরপর স্পেশ্যাল এফেক্টসের মাধ্যমে দৃশ্যটি এডিট করা হবে।'
তিনি জানান, কিছু মানুষের ভুল ব্যাখ্যার জন্যই ট্রেন জ্বালানোর কথা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এরইসঙ্গে তিনি বলেছেন, এটি কোনও বায়োপিক নয়। এটি একটি ডকুমেন্টারি। নাম হতে পারে 'সংঘর্ষ'।
খবরটি ইংরেজিতে পড়তে ক্লিক করুন