এই সময় বিনোদন ডেস্ক: পরিবারকে বড়ই মিস করছেন বলিউডের সঞ্জুবাবা। লকডাউনের সংকটকালে তিনি রয়েছেন মুম্বইতে। তাঁর স্ত্রী ও সন্তানেরা আটকে পড়েছেন দুবাইতে। পরিবারের জন্য মন অস্থির সঞ্জয়ের। সম্প্রতি ইটাইমসকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে সঞ্জয় দত্ত কথা বললেন লকডাউন নিয়ে, ঘরবন্দি হয়ে থাকা নিয়ে। তাঁর কথায় উঠে এল পুরনো নানা প্রসঙ্গ। পৃথিবীর নানা প্রান্তে ঘুরে বেড়ান সঞ্জয়। কিন্তু এখন একেবারেই বন্দি। এই নিয়ে সঞ্জয় দত্ত বলেন, 'অভিনয়ের জন্য শরীর এবং মন দুটোই লাগে। এই আইসোলেশনের কারণে আমি আমার ব্যাটারি রিচার্জ করার সুযোগ পেয়েছি। বিশ্রাম নিতে পারছি এবং পরবর্তী চরিত্রগুলোর জন্য মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করার সময় পেয়েছি। জটিল চরিত্রগুলোতে অভিনয়ের প্রস্তুতির জন্য অনেক সময় এবং শক্তি লাগে। এই চরিত্রগুলোই আমার ভালো লাগে। ভার্চুয়ালি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেও অনেক সময় কাটছে। লকডাউন যখন ঘোষণা করা হয়েছে, মান্যতা এবং সন্তানেরা তখন দুবাইতে। অতীতে আমার জীবনের দীর্ঘ সময় লকডাউনে কাটিয়েছি। তখন এবং এখনও আমি আমার পরিবারকে মিস করছি। আমার জন্য তাঁরাই সব। টেকনোলজিকে ধন্যবাদ। তাঁদের দেখতে পারি, কথা বলতে পারি সারাদিনে অনেকবার। কিন্তু তবুও খুব মিস করছি। এই সময়টা শিক্ষা দিয়েছে যে জীবন ভঙ্গুর এবং ভালোবাসার মানুষগুলোর সঙ্গে সময় কাটানোর মূল্য অনেক।'
'করোনাভাইরাস পৃথিবী থেকে চলে যাওয়ার পরে নিজের জীবনে কোনও পরিবর্তন আনতে চান?'
উত্তরে তিনি বলেন, 'কোনও পরিবর্তন চাই না। তবে হ্যাঁ, আমার পরিবারকে এক ছাদের নিচে পেতে চাই। আমার জীবন যেভাবে চলছে, তা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। অপেক্ষা করছি লকডাউন শেষ হওয়ার এবং পরিবারকে কাছে পাওয়ার। যদিও তাঁরা ভার্চুয়ালি আমার সঙ্গে আছে। কিন্তু এই থাকায় পার্থক্য আছে। পিতা এবং স্বামী হিসেবে তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। যদিও জানি যে তাঁরা ভালো আছে।'
সঞ্জয় বলে ওঠেন, 'সময় অনেক মূল্যবান। এই মহামারী আমাদের শেখাচ্ছে, যখন সময়ের বিলাসিতা থাকে, তখন অনেক কিছুই করা যায়...।'
সন্তানেরা ভিডিয়ো কলে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে মজার মজার কাণ্ড করছে। সেটা দেখে ভালো সময় কাটছে বলে জানান এই তারকা। এছাড়াও তিনি ব্যায়াম করেন, পরবর্তী চরিত্রের ডায়ালগ প্র্যাকটিস করেন মাঝে মাঝে। সারাদিনই নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন।
১৯৯৩ সালের মুম্বই বিস্ফোরণ-হামলার ঘটনার পর, হামলাকারীর কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র কেনার অভিযোগে সঞ্জয় দত্তর সাজা হয়। আট ফুট বাই দশ ফুটের একটি সেলে বাস করতেন তিনি। চার বছর তিন মাস ১৪ দিন কারাগারে ছিলেন তিনি। করোনার লকডাউন তাঁকে সে সব দিনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে বলে স্বীকারোক্তি সঞ্জয়ের।
'করোনাভাইরাস পৃথিবী থেকে চলে যাওয়ার পরে নিজের জীবনে কোনও পরিবর্তন আনতে চান?'
উত্তরে তিনি বলেন, 'কোনও পরিবর্তন চাই না। তবে হ্যাঁ, আমার পরিবারকে এক ছাদের নিচে পেতে চাই। আমার জীবন যেভাবে চলছে, তা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। অপেক্ষা করছি লকডাউন শেষ হওয়ার এবং পরিবারকে কাছে পাওয়ার। যদিও তাঁরা ভার্চুয়ালি আমার সঙ্গে আছে। কিন্তু এই থাকায় পার্থক্য আছে। পিতা এবং স্বামী হিসেবে তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। যদিও জানি যে তাঁরা ভালো আছে।'
সঞ্জয় বলে ওঠেন, 'সময় অনেক মূল্যবান। এই মহামারী আমাদের শেখাচ্ছে, যখন সময়ের বিলাসিতা থাকে, তখন অনেক কিছুই করা যায়...।'
সন্তানেরা ভিডিয়ো কলে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে মজার মজার কাণ্ড করছে। সেটা দেখে ভালো সময় কাটছে বলে জানান এই তারকা। এছাড়াও তিনি ব্যায়াম করেন, পরবর্তী চরিত্রের ডায়ালগ প্র্যাকটিস করেন মাঝে মাঝে। সারাদিনই নিজেকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন।
১৯৯৩ সালের মুম্বই বিস্ফোরণ-হামলার ঘটনার পর, হামলাকারীর কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র কেনার অভিযোগে সঞ্জয় দত্তর সাজা হয়। আট ফুট বাই দশ ফুটের একটি সেলে বাস করতেন তিনি। চার বছর তিন মাস ১৪ দিন কারাগারে ছিলেন তিনি। করোনার লকডাউন তাঁকে সে সব দিনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে বলে স্বীকারোক্তি সঞ্জয়ের।