এই সময় বিনোদন ডেস্ক: বহু বাধা বিপত্তি পেরিয়ে অবশেষে কলকাতায় শ্বশুরবাড়িতে পা রেখেছেন রফিয়াৎ রশিদ মিথিলা। ফেব্রুয়ারি মাসের গ্র্যান্ড রিসেপশনের পর তিনি ফিরে গিয়েছিলেন ঢাকায়। ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন নিজের কাজে। এদিকে সৃজিত মুখোপাধ্যায় দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছিলে কাকাবাবুর শ্যুটিং করতে। এরই মদ্য সদস্যবিবাহিত দম্পতির দেখা করার কথা থাকলেও বাধ সাধলো করোনা। ফলে সব পরিকল্পনাই ভেস্তে গিয়েছিল। এদিকে মিথিলার মন পড়ে থাকত কলকাতায়। অবশেষে তিনি পা রেখেছেন শহরে, সঙ্গে মেয়ে আইরা। কলকাতার একটি স্কুলে ভর্তিও করে দিয়েছেন আইরাকে। অনলাইনেই ক্লাস করছে সে। ১৫ অগস্ট কাঁটাতার পেরিয়ে এদেশে আসলেন মিথিলা। স্ত্রীর ঘরে ফেরার খবর জানিয়ে সৃজিত লিখেছিলেন, ‘১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট ঘৃণার কারণে অনেকেই সীমান্ত পার করেছিলেন। ২০২০-র ১৫ অগস্ট ভালোবাসার জন্য দু’জন ফের সীমান্ত পার করলেন'।
পেট্রাপোল সীমান্ত পার করে মিথিলা ও তাঁর মেয়ে আইরা পশ্চিমবঙ্গে এলেন। সৃজিত সেখানে হাজির হয়েছিলেন স্ত্রী-কন্যাকে কলকাতায় নিয়ে আসতে। জীবনান্দ দাশের কবিতা মিথিলার বিশেষ প্রিয়। মাঝে মধ্যেই জীবনান্দের লাইন মিথিলা তুলে ধরেন তাঁর সোশ্যাল পোস্টে। সম্প্রতি বনলতা সেন থেকে কিছু লাইন উদ্ধৃত করে একটি পোস্ট করেন। কিন্তু ছবিটি একটু খোলামেলা বলে জোর চর্চা চলছে সংবাদমাধ্যমে। কেন মিথিলা এমন ছবি দিলেন। কিন্তু মিথিলার ছবির সঙ্গে কবির লাইন ভীষণ মায়াময়।
আরও পড়ুন
সৃজিতের কাছেই থাকবেন পাকাপাকি? বাংলাদেশ ছাড়ছেন মিথিলা!
এই প্রসঙ্গে মিথিলা বলেছেন, কলকাতা আসার আগে বেশ কিছু ফটোশ্যুট করেছিলাম। আর জীবনানন্দ দাশ আমার প্রিয় কবি। ছবিটার সঙ্গে ক্যাপশনটা কল্পনা করে ভালো লাগল। তাই শেয়ার করলাম। এখানে তো ১৪ দিন আগে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকব। বাইরে বেরোনো হচ্ছে না। তাই মাঝে মাঝে এ রকম ছবি দেব ভাবছি। কলকাতায় এসে মিথিলা উপহার পেয়েছেন গিটার আর আইরা কিবোর্ড। মা-মেয়ের জন্য জন্মদিনের এই উপহার আগেভাগেই কিনে রেখেছিলেন সৃজিত।
কলকাতাতেও বেশ কিছু কাজের কথা রয়েছে মিথিলার। তার মধ্যে একটি ওয়েব সিরিজও রয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশের নানা কাজ তো রয়েইছে। এর আগে মিথিলা বলেছিলেন,'কলকাতার মানুষকে যখন বিয়ে করেছি তখন তো ওপার বাংলায় যেতেই হবে। কিন্তু এমন নয় যে আমি পাকাপাকি বাংলাদেশ ছাড়ছি। মেয়ের পড়াশোনার দিকে আমায় নজর দিতে হবে'।
এই সময় ডিজিটালের বিনোদন সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে
পেট্রাপোল সীমান্ত পার করে মিথিলা ও তাঁর মেয়ে আইরা পশ্চিমবঙ্গে এলেন। সৃজিত সেখানে হাজির হয়েছিলেন স্ত্রী-কন্যাকে কলকাতায় নিয়ে আসতে। জীবনান্দ দাশের কবিতা মিথিলার বিশেষ প্রিয়। মাঝে মধ্যেই জীবনান্দের লাইন মিথিলা তুলে ধরেন তাঁর সোশ্যাল পোস্টে। সম্প্রতি বনলতা সেন থেকে কিছু লাইন উদ্ধৃত করে একটি পোস্ট করেন। কিন্তু ছবিটি একটু খোলামেলা বলে জোর চর্চা চলছে সংবাদমাধ্যমে। কেন মিথিলা এমন ছবি দিলেন। কিন্তু মিথিলার ছবির সঙ্গে কবির লাইন ভীষণ মায়াময়।
আরও পড়ুন
সৃজিতের কাছেই থাকবেন পাকাপাকি? বাংলাদেশ ছাড়ছেন মিথিলা!
এই প্রসঙ্গে মিথিলা বলেছেন, কলকাতা আসার আগে বেশ কিছু ফটোশ্যুট করেছিলাম। আর জীবনানন্দ দাশ আমার প্রিয় কবি। ছবিটার সঙ্গে ক্যাপশনটা কল্পনা করে ভালো লাগল। তাই শেয়ার করলাম। এখানে তো ১৪ দিন আগে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকব। বাইরে বেরোনো হচ্ছে না। তাই মাঝে মাঝে এ রকম ছবি দেব ভাবছি। কলকাতায় এসে মিথিলা উপহার পেয়েছেন গিটার আর আইরা কিবোর্ড। মা-মেয়ের জন্য জন্মদিনের এই উপহার আগেভাগেই কিনে রেখেছিলেন সৃজিত।
কলকাতাতেও বেশ কিছু কাজের কথা রয়েছে মিথিলার। তার মধ্যে একটি ওয়েব সিরিজও রয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশের নানা কাজ তো রয়েইছে। এর আগে মিথিলা বলেছিলেন,'কলকাতার মানুষকে যখন বিয়ে করেছি তখন তো ওপার বাংলায় যেতেই হবে। কিন্তু এমন নয় যে আমি পাকাপাকি বাংলাদেশ ছাড়ছি। মেয়ের পড়াশোনার দিকে আমায় নজর দিতে হবে'।
এই সময় ডিজিটালের বিনোদন সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে