এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দু’ধরনের হাওয়া বইতে থাকে ক্যালিফোর্নিয়ায়। আর তার ফলেই বিস্তীর্ণ অরণ্য অঞ্চলে আগুন ধরে যায়। এই সময়টাকে বলা হয় ‘ওয়াইল্ডফায়ার সিজন’। ক্যালিফোর্নিয়া ফায়ার এবং ইউনাইটেড ফরেস্ট সার্ভিস-এর হিসেব অনুযায়ী এ বছর ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত ২ লক্ষ ৫৪ হাজার একর বনাঞ্চল আগুনের কবলে। এই আগুন এখনও জ্বলছে।
দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় এই আগুন জ্বলতে জ্বলতে প্রায় চলে এসেছে ওয়ার্নার ব্রাদার্স স্টুডিয়োজ লট-এর কাছে। ধোঁয়ায় অসহনীয় অবস্থায় স্টুডিয়োর সবাইকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সরানো যায়নি একজনকে। তিনি হলেন ৮৯ বছর বয়সী হলিউড তারকা ক্লিন্ট ইস্টউড।
তবে এই প্রথম বার নয়। এর আগেও এমন হয়েছে তাঁর সঙ্গে। ১৪২ একর বিস্তৃত এই বিখ্যাত স্টুডিয়োতে গত ৪০ বছর ধরে রয়েছে তাঁর প্রোডাকশন অফিস। এই স্টুডিয়োর কাছেই আমেরিকার প্রখ্যাত টেলিভিশন হোস্ট এলেন ডি জেনারেস-এর দফতর। এলেনকে ইস্টউড জানিয়েছেন, গত নভেম্বর মাসের ১০ তারিখের বুশ ফায়ারের কথা। খুবই ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছিল সেই ‘ঝোপ-আগুন’। ক্লিন্ট বলেছেন তাঁর সেই দিনের অভিজ্ঞতার কথা। ‘আমি স্টুডিয়োতে আসছিলাম আমার ছবির সাউন্ডের কিছু কাজ করতে। লক্ষ্য করলাম স্টুডিয়ো ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে। যত এগোচ্ছিলাম, ততই মনে হচ্ছিল স্টুডিয়োয় বুঝি আগুন লেগে গিয়েছে। কে যেন এসে বললেন স্টুডিয়ো থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমি বললাম, ‘আমাকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নেই, আমরা এখানে কাজ করছি।’ আগের মতোই এবারেও সরানো যায়নি তাঁকে। কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় এই আগুন জ্বলতে জ্বলতে প্রায় চলে এসেছে ওয়ার্নার ব্রাদার্স স্টুডিয়োজ লট-এর কাছে। ধোঁয়ায় অসহনীয় অবস্থায় স্টুডিয়োর সবাইকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সরানো যায়নি একজনকে। তিনি হলেন ৮৯ বছর বয়সী হলিউড তারকা ক্লিন্ট ইস্টউড।
তবে এই প্রথম বার নয়। এর আগেও এমন হয়েছে তাঁর সঙ্গে। ১৪২ একর বিস্তৃত এই বিখ্যাত স্টুডিয়োতে গত ৪০ বছর ধরে রয়েছে তাঁর প্রোডাকশন অফিস। এই স্টুডিয়োর কাছেই আমেরিকার প্রখ্যাত টেলিভিশন হোস্ট এলেন ডি জেনারেস-এর দফতর। এলেনকে ইস্টউড জানিয়েছেন, গত নভেম্বর মাসের ১০ তারিখের বুশ ফায়ারের কথা। খুবই ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছিল সেই ‘ঝোপ-আগুন’। ক্লিন্ট বলেছেন তাঁর সেই দিনের অভিজ্ঞতার কথা। ‘আমি স্টুডিয়োতে আসছিলাম আমার ছবির সাউন্ডের কিছু কাজ করতে। লক্ষ্য করলাম স্টুডিয়ো ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে। যত এগোচ্ছিলাম, ততই মনে হচ্ছিল স্টুডিয়োয় বুঝি আগুন লেগে গিয়েছে। কে যেন এসে বললেন স্টুডিয়ো থেকে সবাইকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমি বললাম, ‘আমাকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার দরকার নেই, আমরা এখানে কাজ করছি।’ আগের মতোই এবারেও সরানো যায়নি তাঁকে। কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।