বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় ও বিশিষ্ট পরিচালক মহেশ ভাট। হিন্দি ছবির দর্শককে একাধিক হিট ছবি দর্শককে উপহার দিয়েছেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁকে নিয়ে রয়েছে অনেক বিতর্কও। তবে কন্যা সন্তান শাহিন এক লহমায় তাঁর জীবনের বদাভ্যাস ছাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু, কোন খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করেছিলেন মহেশ ভাট? সম্প্রতি আরবাজ খানের চ্যাট শোয়ে এসে জীবনের সেই গোপন কথা শেয়ার করলেন মহেশ ভাট। তিনি জানান, একটা সময় মদের নেশায় ডুবে থাকতেন। কিন্তু, ছোট্ট শাহিদ সেই গন্ধ সহ্য করতে পারত না বলে মদকে পাকাপাকিভাবে গুডবাই জানিয়ে দিয়েছিলেন মহেশ ভাট।
আরবাজ খানের চ্যাট শোয়ে এসে মহেশ ভাট তঁর ছোটবেলা থেকে বর্তমান পরিস্থিতির অনেক ঘটনার কথাই মন খুলে বলেন। মদকাশক্ত হওয়ার কথা নিজেই গল্প করেন মহেশ। তিনি জানান, একটা সময় রোজ নেশা করতেন।
কিন্তু, যখন শাহিনকে যখন প্রথমবার কোলে নিলেন তারপর থেকে আজ পর্যন্ত কোনও দিন মদ ছুঁয়ে দেখেননি। মহেশ ভাট নেশাগ্রস্থ অবস্থায় রাস্তার ধারে ঘুমানোটাই তাঁর নিত্যদিনের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
আরবাজ খানের চ্যাট শো এসে মহেশ ভাট বলেন, "সোনি রাজদান আর আমার প্রথম সন্তান শাহিন সদ্য জন্ম নিয়েছে। আমি যখন হাসপাতালে পৌঁছাই, তাঁরা আমার হাতে সন্তানকে তুলে দেন। আমার দু হাত দিয়ে শাহিনকে আগলে ধরেছিলাম।"
মহেশ আরও বলেন, "কিন্তু, যখন আমি ওকে চুমু খেতে যাই খেয়াল করি যে আমার থেকে দূরে যেতে চাইছে। ও আসলে মদের গন্ধটা সহ্য করতে পারছিল না। আমার জন্যই শাহিন ওরকম করছিল।"
পরিচালকের সংযোজন, তিনি দীর্ঘ ৩৬ বছর এক বিন্দু মদ স্পর্শ করে দেখেননি। ব্যক্তিগতজীবন নিয়ে কথা বলার পাশাপাশি নিজের মায়ের প্রসঙ্গেও কথা বলেন মহেশ ভাট।
আরবাজের চ্যাট শো তিনি জানান, একটা সময় মহেশ ভাট জানতে পারেন তাঁর মা নিজের পরিচয় বদলে ফেলতে চেয়েছিল। কারণ বিয়ের আগেই তিনি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু, মহেশের বাবা তাঁকে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না।
মহেশের বাবার মা অর্থাৎ ঠাকুমা যতদিন পর্যন্ত বেঁচে আছেন ততদিন বিয়ে করা সম্ভব নয়। ছোটবেলা থেকে এই প্রতিকূল পরিস্থিতি দেখে মানসিকভাবে ভীষণই বিধ্বস্ত হয়ে পড়তেন। গত বছর দাদু হয়েছেন মহেশ ভাট। আলিয়া ভাটের মেয়ে রাহা আর পুরো পরিবারকে নিয়ে সুখের সংসার মহেশ ভাটের।
আরবাজ খানের চ্যাট শোয়ে এসে মহেশ ভাট তঁর ছোটবেলা থেকে বর্তমান পরিস্থিতির অনেক ঘটনার কথাই মন খুলে বলেন। মদকাশক্ত হওয়ার কথা নিজেই গল্প করেন মহেশ। তিনি জানান, একটা সময় রোজ নেশা করতেন।
কিন্তু, যখন শাহিনকে যখন প্রথমবার কোলে নিলেন তারপর থেকে আজ পর্যন্ত কোনও দিন মদ ছুঁয়ে দেখেননি। মহেশ ভাট নেশাগ্রস্থ অবস্থায় রাস্তার ধারে ঘুমানোটাই তাঁর নিত্যদিনের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
আরবাজ খানের চ্যাট শো এসে মহেশ ভাট বলেন, "সোনি রাজদান আর আমার প্রথম সন্তান শাহিন সদ্য জন্ম নিয়েছে। আমি যখন হাসপাতালে পৌঁছাই, তাঁরা আমার হাতে সন্তানকে তুলে দেন। আমার দু হাত দিয়ে শাহিনকে আগলে ধরেছিলাম।"
মহেশ আরও বলেন, "কিন্তু, যখন আমি ওকে চুমু খেতে যাই খেয়াল করি যে আমার থেকে দূরে যেতে চাইছে। ও আসলে মদের গন্ধটা সহ্য করতে পারছিল না। আমার জন্যই শাহিন ওরকম করছিল।"
পরিচালকের সংযোজন, তিনি দীর্ঘ ৩৬ বছর এক বিন্দু মদ স্পর্শ করে দেখেননি। ব্যক্তিগতজীবন নিয়ে কথা বলার পাশাপাশি নিজের মায়ের প্রসঙ্গেও কথা বলেন মহেশ ভাট।
আরবাজের চ্যাট শো তিনি জানান, একটা সময় মহেশ ভাট জানতে পারেন তাঁর মা নিজের পরিচয় বদলে ফেলতে চেয়েছিল। কারণ বিয়ের আগেই তিনি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু, মহেশের বাবা তাঁকে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না।
মহেশের বাবার মা অর্থাৎ ঠাকুমা যতদিন পর্যন্ত বেঁচে আছেন ততদিন বিয়ে করা সম্ভব নয়। ছোটবেলা থেকে এই প্রতিকূল পরিস্থিতি দেখে মানসিকভাবে ভীষণই বিধ্বস্ত হয়ে পড়তেন। গত বছর দাদু হয়েছেন মহেশ ভাট। আলিয়া ভাটের মেয়ে রাহা আর পুরো পরিবারকে নিয়ে সুখের সংসার মহেশ ভাটের।