বাবার মতো নকুলও (Nakul Krishna) সংগীত জগতের সঙ্গে যুক্ত তাঁর কথায় বাবা চলে যাওয়ার পর তিনি বুঝেছেন আসল কষ্টটা কী?
নকুল লিখেছেন, “তিন সপ্তাহ আগে ঠিক কি যে ঘটে গেল সেটা বুঝতে এখনও সময় লাগছে, গলা ধরে আসে মনে বুকে উপর একটা চাপ ধরে আছে। আমি আমার বাবাকে নিয়ে অনেক কিছু বলতে চাইছিলাম তবে ঘটনাটার আকস্মিকটাও বুঝতে পেরেছিলাম। তুমি চলে যাওয়ার পর আমি বুঝেছি কতটা ভাগ্যবান, এই জন্য নয় যে আমারদায়ক জীবন তুমি আমাদের দিয়েছো তার জন্য।আমি ভাগ্যবান কারণ আমি প্রতিটা দিন তোমাকে সামনে থেকে দেখছি আমি।”
একগুচ্ছ ফ্যামিলি ফটো শেয়ার করে নকুল তাঁর চিঠির শেষে সংযোজন করে লিখেছেন, “কত মানুষ এখনও তোমাকে একবার দেখতে চান। তোমার জীবনদর্শন আমি মেনেই চলেছি। যে ভাবে তুমি মানুষের সঙ্গে কথা বলতে। যেভাবে তুমি তোমার একগ্রতা দেখিয়েছ সংগীতের প্রতি। সারা জীবন শুধুই পজিটিভ থেকেছো তুমি। জীবনে আবারও কখনও কোথাও দেখা হবে আমার আর তোমার।”
হিন্দি ছাড়াও বাংলা, তামিল, তেলুগু, মালায়ালম, গুজরাতি-সহ একাধিক ভারতীয় ভাষায় গান গেয়েছেন তিনি। ভারতীয় পপ ও রক মিউজিকে আলাদা করে নিজের পরিচয় তৈরি করেছিলেন কেকে।
‘আঁখো মে তেরি’, ‘যারা সা’, ‘খুদা জানে’ (Khuda Jane Song) , ‘তুহি মেরি শব হ্যায়’,'দিল ইবাদত', ‘ক্যায়া মুছে প্যায়ার হ্যায়’-সহ অজস্র হিট গান দর্শকদের উপহার দিয়েছেন কেকে। ‘বাঁচনা ইয়ে হাসিনো’ ছবির ‘খুদা জানে’ গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছিলেন কেকে।