এই সময় বিনোদন ডেস্ক: বলিউডের স্টার কিড মানেই কেরিয়ার অভিনয়, এমন ধারণা কিছু ক্ষেত্রে পাল্টে গিয়েছে। সে রকমই একজন ঝনক শুক্লা। যদিও প্রতিশ্রুতিমান শিশুশিল্পী হয়েও পরবর্তী কালে ফিরে আসেননি অভিনয়ে। করিশ্মা কা করিশ্মার সেই ছোট্ট মেয়েটিকে মনে আছে? সে সময় তো দর্শকমহলে তার নামই হয়ে গিয়েছিল 'দেশি রোবট'। কারণ ওই ধারাবাহিকে তার চরিত্রটি ছিল রোবট চাইল্ডের। মেয়েটির আসল নাম ঝনক শুক্লা। সেই 'রোবট' এখন কেমন দেখতে জানেন? তিনি এখন কী করেন? কল্পবিজ্ঞানমূলক এই সিরিয়াল ছিল সময়ের থেকে এগিয়ে। সেখানে দেখানো হয়েছিল, একজন বিজ্ঞানী একটি রোবট তৈরি করেছেন। রোবটের নামই করিশ্মা। তাঁর পরিবারের আর কেউ জানে না করিশ্মা একজন রোবট। প্রতি এপিসোডে কোনও না কোনও সমস্যা সামাধান করে পরিবারকে রক্ষা করত যন্ত্রবালিকা করিশ্মা।
সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র ৬। এখন তিনি ২৩ বছরের যুবতী। ২০০৩-এর ছবি কাল হো না হো-তে প্রীতি জিন্টার ছোট বোনের চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। বি-টাউনের একটা বড় অংশের মতে, ঝনক যতটা ট্যালেন্টেড ছিলেন ততটা তাঁকে ব্যবহার করতে পারেনি বলিউড। বর্তমানে আন্ধেরির ভবনস কলেজে পড়াশোনা করেছেন ইতিহাস নিয়ে। ভবিষ্যতে আর্কিওলজি নিয়ে হায়ার স্টাডিজ করতে চান। হিন্দুস্তানি মিউজিকের চর্চা করেন নিয়মিত। অভিনয় নয়, বরং পড়াশোনা নিয়েই কেরিয়ার আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চান তিনি।
কারণ ঝনকের বাবা-মা দুজনেই অভিনয় করেন। তাই ছোট থেকে এই পরিবেশে থেকে তাঁর মনে হয়েছে অ্যাক্টিং প্রফেশনটা বেশ হেকটিক। একটা ইচ্ছে রয়েছে। পছন্দের অভিনেতা রণবীর সিংয়ে সঙ্গে যদি স্ক্রিন শেয়ারের সুযোগ মিলত…। আপাতত সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন ঝনক।
তাঁর বাবা হরিল শুক্ল একজন তথ্যচিত্র পরিচালক। মা সুপ্রিয়া অভিনেত্রী। হিন্দি সিরিয়াল ও সিনেমায় পরিচিত মুখ। পরিণীতা, লগে রহো মুন্নাভাই, থ্রি ইডিয়াটস ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে সুপ্রিয়ার অভিনয় নজর কেড়েছে দর্শকদের। পাশাপাশি, সিরিয়াল তেরে লিয়ে, কুমকুম ভাগ্য, কুণ্ডলী ভাগ্য-এও তাঁর কাজ মনে রাখার মতো। বাবা, মা আর বোনের সঙ্গে ঝনক থাকেন মুম্বইয়ে। তাঁর মা এখনও অভিনয় করেন। মা আর বোনের সঙ্গে ঝনকের সম্পর্ক বন্ধুর মতো। বিভিন্ন পোস্ট সে কথা তিনি জানাতেও ভোলেন না। ডেডলাইন: সির্ফ ২৪ ঘণ্টে ছবিতেও ঝনক স্ক্রিন শেয়ার করেছিলেন রজিত কাপুর, কঙ্কণা সেনশর্মা এবং ইরফান খানের সঙ্গে।
ঝনকের অভিনয় দেখে তাঁকেই ব্ল্যাক ছবির জন্য বেছেছিলেন সঞ্জয় লীলা বনশালী। কিন্তু ঝনকের পক্ষে এত বেশি দিন ডেট দেওয়া সম্ভব ছিল না তখন। ফলে ছোট্ট মিশেলের চরিত্রে অভিনয় আর করা হয়নি। আইকনিক ছবির একটি অংশ হওয়ার সুযোগ অধরাই থেকে গেল।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ জনপ্রিয় ঝনক। ইনস্টাগ্রামে নিয়মিত ছবি আপলোড করেন। বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্ত শেয়ার করেন। ইন্টারনেটে তাঁর ফলোয়ারও অনেক। পরিচালক বাবা এবং অভিনেত্রী মায়ের মেয়ে নিজেও ইন্ডাস্ট্রিতে কেরিয়ার করবেন কিনা কিছু বলেননি এখনও। আপাতত নিজের পড়াশোনা এবং জীবন উপভোগ করছেন।
সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র ৬। এখন তিনি ২৩ বছরের যুবতী। ২০০৩-এর ছবি কাল হো না হো-তে প্রীতি জিন্টার ছোট বোনের চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। বি-টাউনের একটা বড় অংশের মতে, ঝনক যতটা ট্যালেন্টেড ছিলেন ততটা তাঁকে ব্যবহার করতে পারেনি বলিউড। বর্তমানে আন্ধেরির ভবনস কলেজে পড়াশোনা করেছেন ইতিহাস নিয়ে। ভবিষ্যতে আর্কিওলজি নিয়ে হায়ার স্টাডিজ করতে চান। হিন্দুস্তানি মিউজিকের চর্চা করেন নিয়মিত। অভিনয় নয়, বরং পড়াশোনা নিয়েই কেরিয়ার আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চান তিনি।
কারণ ঝনকের বাবা-মা দুজনেই অভিনয় করেন। তাই ছোট থেকে এই পরিবেশে থেকে তাঁর মনে হয়েছে অ্যাক্টিং প্রফেশনটা বেশ হেকটিক। একটা ইচ্ছে রয়েছে। পছন্দের অভিনেতা রণবীর সিংয়ে সঙ্গে যদি স্ক্রিন শেয়ারের সুযোগ মিলত…। আপাতত সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন ঝনক।
তাঁর বাবা হরিল শুক্ল একজন তথ্যচিত্র পরিচালক। মা সুপ্রিয়া অভিনেত্রী। হিন্দি সিরিয়াল ও সিনেমায় পরিচিত মুখ। পরিণীতা, লগে রহো মুন্নাভাই, থ্রি ইডিয়াটস ছবিতে পার্শ্বচরিত্রে সুপ্রিয়ার অভিনয় নজর কেড়েছে দর্শকদের। পাশাপাশি, সিরিয়াল তেরে লিয়ে, কুমকুম ভাগ্য, কুণ্ডলী ভাগ্য-এও তাঁর কাজ মনে রাখার মতো। বাবা, মা আর বোনের সঙ্গে ঝনক থাকেন মুম্বইয়ে। তাঁর মা এখনও অভিনয় করেন। মা আর বোনের সঙ্গে ঝনকের সম্পর্ক বন্ধুর মতো। বিভিন্ন পোস্ট সে কথা তিনি জানাতেও ভোলেন না। ডেডলাইন: সির্ফ ২৪ ঘণ্টে ছবিতেও ঝনক স্ক্রিন শেয়ার করেছিলেন রজিত কাপুর, কঙ্কণা সেনশর্মা এবং ইরফান খানের সঙ্গে।
ঝনকের অভিনয় দেখে তাঁকেই ব্ল্যাক ছবির জন্য বেছেছিলেন সঞ্জয় লীলা বনশালী। কিন্তু ঝনকের পক্ষে এত বেশি দিন ডেট দেওয়া সম্ভব ছিল না তখন। ফলে ছোট্ট মিশেলের চরিত্রে অভিনয় আর করা হয়নি। আইকনিক ছবির একটি অংশ হওয়ার সুযোগ অধরাই থেকে গেল।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ জনপ্রিয় ঝনক। ইনস্টাগ্রামে নিয়মিত ছবি আপলোড করেন। বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্ত শেয়ার করেন। ইন্টারনেটে তাঁর ফলোয়ারও অনেক। পরিচালক বাবা এবং অভিনেত্রী মায়ের মেয়ে নিজেও ইন্ডাস্ট্রিতে কেরিয়ার করবেন কিনা কিছু বলেননি এখনও। আপাতত নিজের পড়াশোনা এবং জীবন উপভোগ করছেন।