অ্যাপশহর

বিশ্বসেরা! বলে লাইফ ম্যাগাজিন

ফ্রাঙ্ক কাপরা তাঁকে হলিউডে কাজ করার জন্য ডাকলে কেন মধুবালার পিতৃদেব আতাউল্লা খান সে প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যান করেন তা অবশ্য রহস্যই থেকে যাবে। তবে মধুবালা পিতৃআজ্ঞা শিরোধার্য মেনে বোম্বাইতেই থেকে যান।

EiSamay.Com 12 Feb 2020, 12:21 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কেদার শর্মা নির্দেশিত ‘নীল কমল’ (১৯৪৭) ছবিতে রাজ কাপুরের বিপরীতে মুমতাজ জাহান বেগম দেহলভির নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ দেখে উচ্ছ্বসিত দেবিকা রানি তাঁকে মধুবালা নাম গ্রহণ করতে বলেন। বাকিটা ইতিহাস। পঞ্চাশের দশকে জেমস বার্ক তাঁর ছবি তোলেন লাইফ ম্যাগাজিনের জন্য, যেখানে মধুবালাকে আন্তর্জাতিক বাজারে সবচাইতে বড়ো স্টার হিসেবে ঘোষণা করা হয়। থিয়েটার আর্টস পত্রিকাতেও একই ঘোষণার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল ‘আর তিনি এমনকি বেভারলি হিলসে থাকেনও না।’
EiSamay.Com D2
মধুবালা


ফ্রাঙ্ক কাপরা তাঁকে হলিউডে কাজ করার জন্য ডাকলে কেন মধুবালার পিতৃদেব আতাউল্লা খান সে প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যান করেন তা অবশ্য রহস্যই থেকে যাবে। তবে মধুবালা পিতৃআজ্ঞা শিরোধার্য মেনে বোম্বাইতেই থেকে যান। হয়তো গোড়ার দিনগুলোর অন্নকষ্ট এবং অতগুলি ভাই বোনের মৃত্যুর মধ্যবর্তী সময়ে বাপের সঙ্গে এক স্টুডিও থেকে আর এক নির্দেশকের দপ্তরে কাজের খোঁজে চক্কর মেরে বেড়ানোর স্মৃতি বড় পিছুটান হয়ে রয়ে গেছিল পেশোয়ারি উদ্বাস্তু পরিবারের মেয়েটির আশ্চর্যজনক উত্থান সত্ত্বেও।

বম্বে টকিজের মহল (১৯৪৯) মধুবালাকে অবিসংবাদী এক নম্বর নায়িকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। তারপর দেব আনন্দ, দিলীপ কুমার এবং শেষে কিশোর কুমার। এক অসামান্য সরস অভিনয় জীবন। অতুলনীয়।

পরের খবর

Entertainmentসম্পর্কে আরও বিস্তারিত ও নতুন খবর জানতে ক্লিক করুন। সব ধরনের ব্রেকিং, আপডেট এবং বিশ্লেষণ সবার প্রথম বাংলায় পড়তে ক্লিক করুন Bengali Newsএই সময় ডিজিটাল