এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রথম ছবি Socha Na Tha থেকেই পরিচালক Imtiaz Ali বুঝিয়ে দিয়েছিলেন পট বয়লার বলিউড ছবি তৈরি করেও কীভাবে জারা হাটকে থাকা যায়। ২০০৯ সালে একটি সাক্ষাত্কারে ইমতিয়াজ বলেছিলেন, ‘আমি জানি না ভালোবাসা ঠিক কি। তবে ছবির মাধ্যমে আমি মানুষের নানা ইমোশন বোঝার এবং এক্সপ্লোর করার চেষ্টা করে।’ জাম্পকাট ২০১৪। আরও খানিক পরিণত হয়েছেন পরিচালক। ফিল্মফেয়ার পত্রিকাকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে তিনি জানালেন, ‘সাধারণ কথোপথন থেকেই আমি কাল্পনিক গল্প তৈরি করতে পারি। সত্যি বলতে কি মানুষ আর তাঁদের মধ্যে হওয়া কথার আদান প্রদান আমাকে ভীষণ ইন্সপায়ার করে। বাস্তব জীবন থেকে গল্পের খোরাক নিয়ে নিজের কল্পনার ছোঁয়া দিই।’
তাঁর ৫০তম জন্মদিনে দেখে নেওয়া যাক ইমতিয়াজ আলির ফিল্মোগ্রাফির সেরা চার ছবি...
নিজেকে ভালোবাসো তুমি এবার...
২০০৭ সালে মুক্তি পায় তাঁর কেরিয়ারের সবচেয়ে সাড়া জাগানো ছবি Jab We Met। নিজের স্বপ্নপূরণের জন্যে নিজের সবটা বাজি রাখা কিংবা কোনও গিল্ট ফিলিং ছাড়াই নিজেকে ভালোবাসা... এই সবই তো গীত হাতে ধরে শিখিয়েছিল আদিত্যকে! সেই সঙ্গে দর্শককেও পাঠ দিয়েছিল জীবন বাঁচার ক্ষেত্রে ঠিক-ভুলের সীমারেখা বড়ই ধূসর... একে অপরের সঙ্গে মিলে মিশে যায় প্রতিটি বাঁকে। থেকে যায় অফুরান জীবনীশক্তি। শুধুমাত্র ইমতিয়াজ আলিই নন, এই ছবি Kareena Kapoor এবং Shahid Kapoor-এর কেরিয়ারেরও টার্নিং পয়েন্ট।
ভালোবাসায় প্র্যাক্টিকাল থাকা যায়!
২০০৯ সালে Deepika Padukone এবং Saif Ali Khan অভিনীত এই ছবিতে বার বার উঠে এসেছে মন ও বুদ্ধির সংঘাত প্রসঙ্গ। ভালোবাসায় কতটা প্র্যাক্টিকাল থাকা যায়? প্র্যাক্টিকাল থাকলে ভালোবাসা কি জানলা দিয়ে উবে যায়! প্রাক্তন কি বর্তমানে ভালো বন্ধু হতে পারে? নাকি আড়াল থেকে যখন তখন বেরিয়ে আসতে পারে পুরনো প্রেমের অমোঘ টান। নবীন প্রজন্মের মনের এমনই নানা দোলাচাল ধরা পড়েছিল Love Aaj Kal ছবিতে।
ভাঙা হৃদয়ের কেরামতি!
ভালোবাসায় প্রত্যাখান কীভাবে জনার্দনকে জর্ডানে পরিণত করে, এই ছবি তারই দল্প বলে। ভালোবাসায় যে গোলাপের পাপড়ির পাশাপাশি কাঁটাও রয়েছে, তা দেখিয়েছেন ইমতিয়াজ। বলার চেষ্টা করেছেন মাঝে মাঝে নতুনকে আপন করে নিতে হলে পুরনোকে বিদায় জানাতে হয়। নয়তো সবটাই আগুনে জ্বলেপুড়ে যায়। ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া Rockstar ছবিতে নজড় কেড়েছিল Ranbir Kapoor-এর অভিনয়। আর সেই থেকেই শুরু হয়েছিল এক নতুন জুটির পথ চলা।
ভালোবাসা দুর্বলতা নয়...
২০১৫ সালে মুক্তি পায় সম্পর্কের নানা স্তর, নানা জটিলতা নিয়ে তৈরি Imtioaz Ali-র আরও একটি অসাধারণ ছবি Tamasha। Ranbir Kapoor এবং Deepika Padukone-র অনন্য কেমিস্ট্রি এই ছবিকে যেন জীবনের দলিল করে তোলে। প্রতিটি ধাপে বুঝিয়ে দেয়, ভালোবাসা কখনও দুর্বলতা হতে পারে না। ভালোবাসা সবচেয়ে বড় জোড়।
তাঁর ৫০তম জন্মদিনে দেখে নেওয়া যাক ইমতিয়াজ আলির ফিল্মোগ্রাফির সেরা চার ছবি...
নিজেকে ভালোবাসো তুমি এবার...
২০০৭ সালে মুক্তি পায় তাঁর কেরিয়ারের সবচেয়ে সাড়া জাগানো ছবি Jab We Met। নিজের স্বপ্নপূরণের জন্যে নিজের সবটা বাজি রাখা কিংবা কোনও গিল্ট ফিলিং ছাড়াই নিজেকে ভালোবাসা... এই সবই তো গীত হাতে ধরে শিখিয়েছিল আদিত্যকে! সেই সঙ্গে দর্শককেও পাঠ দিয়েছিল জীবন বাঁচার ক্ষেত্রে ঠিক-ভুলের সীমারেখা বড়ই ধূসর... একে অপরের সঙ্গে মিলে মিশে যায় প্রতিটি বাঁকে। থেকে যায় অফুরান জীবনীশক্তি। শুধুমাত্র ইমতিয়াজ আলিই নন, এই ছবি Kareena Kapoor এবং Shahid Kapoor-এর কেরিয়ারেরও টার্নিং পয়েন্ট।
ভালোবাসায় প্র্যাক্টিকাল থাকা যায়!
২০০৯ সালে Deepika Padukone এবং Saif Ali Khan অভিনীত এই ছবিতে বার বার উঠে এসেছে মন ও বুদ্ধির সংঘাত প্রসঙ্গ। ভালোবাসায় কতটা প্র্যাক্টিকাল থাকা যায়? প্র্যাক্টিকাল থাকলে ভালোবাসা কি জানলা দিয়ে উবে যায়! প্রাক্তন কি বর্তমানে ভালো বন্ধু হতে পারে? নাকি আড়াল থেকে যখন তখন বেরিয়ে আসতে পারে পুরনো প্রেমের অমোঘ টান। নবীন প্রজন্মের মনের এমনই নানা দোলাচাল ধরা পড়েছিল Love Aaj Kal ছবিতে।
ভাঙা হৃদয়ের কেরামতি!
ভালোবাসায় প্রত্যাখান কীভাবে জনার্দনকে জর্ডানে পরিণত করে, এই ছবি তারই দল্প বলে। ভালোবাসায় যে গোলাপের পাপড়ির পাশাপাশি কাঁটাও রয়েছে, তা দেখিয়েছেন ইমতিয়াজ। বলার চেষ্টা করেছেন মাঝে মাঝে নতুনকে আপন করে নিতে হলে পুরনোকে বিদায় জানাতে হয়। নয়তো সবটাই আগুনে জ্বলেপুড়ে যায়। ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া Rockstar ছবিতে নজড় কেড়েছিল Ranbir Kapoor-এর অভিনয়। আর সেই থেকেই শুরু হয়েছিল এক নতুন জুটির পথ চলা।
ভালোবাসা দুর্বলতা নয়...
২০১৫ সালে মুক্তি পায় সম্পর্কের নানা স্তর, নানা জটিলতা নিয়ে তৈরি Imtioaz Ali-র আরও একটি অসাধারণ ছবি Tamasha। Ranbir Kapoor এবং Deepika Padukone-র অনন্য কেমিস্ট্রি এই ছবিকে যেন জীবনের দলিল করে তোলে। প্রতিটি ধাপে বুঝিয়ে দেয়, ভালোবাসা কখনও দুর্বলতা হতে পারে না। ভালোবাসা সবচেয়ে বড় জোড়।