এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বর্ষবরণের রাতে বেঙ্গালুরুতে গণ শ্লীলতাহানি ঘটেছে। CCTV ফুটেজে দেখা গেছে, পথচলতি এক যুবতীকে নিয়ে কীভাবে লালসার খেলা খেলছে দুই যুবক। একইসময়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে অন্যরা মজা দেখছে।
নারী নিরাপত্তা, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার পাশাপাশি এই ঘটনা প্রশ্ন তুলেছে এ দেশে নারী সম্মান নিয়েও। বেঙ্গালুরুর ঘটনার পরই একের পর এক আলটপকা দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করেছেন কয়েকজন রাজনীতিক। কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পরমেশ্বর মন্তব্য করেন, ‘বড়দিন ও বর্ষবরণের রাতে এমন হয়েই থাকে।’ তাঁর মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা হলে সমাজবাদী পার্টির নেতা আবু আজমি মন্তব্য করেন, ‘মেয়েরা ছোট পোশাক পরে বেশি রাতে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরলে এমন তো হবেই।’ একের পর এক নারীবিদ্বেষী মন্তব্যের করে এই রাজনীতিকরা বিতর্ক সৃষ্টি তো করেছেনই পাশাপাশি প্রশ্ন তুলেছেন, সত্যি এ দেশে ‘বেটি’কে বাঁচানো আর পড়ানো কি সম্ভব?
Extremely disappointed & hurt at the Bengaluru #MassMolestation. Someone's Dress is not a Yes. This & many other such incidents need to stop pic.twitter.com/VDvud0fjm9 — Virender Sehwag (@virendersehwag) January 5, 2017
রাজনীতিকদের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের সময় এগিয়ে এসেছেন সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষরা। ভারতবর্ষ যে মহিলাদের সম্মান করতে জানে, তা ফের মনে করাচ্ছেন তাঁরা। ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ ট্যুইট করে বলেন, ‘কারোর পোশাক কোনো ইঙ্গিত দেয় না। বেঙ্গালুরুর ঘটনায় আমি অসম্ভব মর্মাহত।’
একইভাবে এই ঘটনার নিন্দা করে ভিডিও পোস্ট করেছেন অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তাতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন অভিনেতা। ‘রাস্তায় যে কোনো মেয়ের শ্লীলতাহানিকেও কেউ কেউ সমর্থন করেন। লজ্জা হওয়া উচিত তাদের।’
অভিনেত্রী বিদ্যা বালনও প্রতিবাদস্বরূপ নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। যার অর্থ, শুধু শর্ট স্কার্ট নয় বোরখা পরলেও যৌন হেনস্থার শিকার হতে হয় মহিলাদের।
প্রতিবাদের ভাষা হলেও, বিদ্যা ও বাকিদের তোলা প্রশ্নগুলিই আজ ঘুরে ফিরে আসছে।
নারী নিরাপত্তা, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার পাশাপাশি এই ঘটনা প্রশ্ন তুলেছে এ দেশে নারী সম্মান নিয়েও। বেঙ্গালুরুর ঘটনার পরই একের পর এক আলটপকা দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করেছেন কয়েকজন রাজনীতিক। কর্নাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পরমেশ্বর মন্তব্য করেন, ‘বড়দিন ও বর্ষবরণের রাতে এমন হয়েই থাকে।’ তাঁর মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা হলে সমাজবাদী পার্টির নেতা আবু আজমি মন্তব্য করেন, ‘মেয়েরা ছোট পোশাক পরে বেশি রাতে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরলে এমন তো হবেই।’ একের পর এক নারীবিদ্বেষী মন্তব্যের করে এই রাজনীতিকরা বিতর্ক সৃষ্টি তো করেছেনই পাশাপাশি প্রশ্ন তুলেছেন, সত্যি এ দেশে ‘বেটি’কে বাঁচানো আর পড়ানো কি সম্ভব?
Extremely disappointed & hurt at the Bengaluru #MassMolestation. Someone's Dress is not a Yes. This & many other such incidents need to stop pic.twitter.com/VDvud0fjm9 — Virender Sehwag (@virendersehwag) January 5, 2017
রাজনীতিকদের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের সময় এগিয়ে এসেছেন সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষরা। ভারতবর্ষ যে মহিলাদের সম্মান করতে জানে, তা ফের মনে করাচ্ছেন তাঁরা। ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ ট্যুইট করে বলেন, ‘কারোর পোশাক কোনো ইঙ্গিত দেয় না। বেঙ্গালুরুর ঘটনায় আমি অসম্ভব মর্মাহত।’
একইভাবে এই ঘটনার নিন্দা করে ভিডিও পোস্ট করেছেন অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তাতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন অভিনেতা। ‘রাস্তায় যে কোনো মেয়ের শ্লীলতাহানিকেও কেউ কেউ সমর্থন করেন। লজ্জা হওয়া উচিত তাদের।’
অভিনেত্রী বিদ্যা বালনও প্রতিবাদস্বরূপ নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। যার অর্থ, শুধু শর্ট স্কার্ট নয় বোরখা পরলেও যৌন হেনস্থার শিকার হতে হয় মহিলাদের।
প্রতিবাদের ভাষা হলেও, বিদ্যা ও বাকিদের তোলা প্রশ্নগুলিই আজ ঘুরে ফিরে আসছে।