Dadasaheb Phalke Award: দীর্ঘ অবদানের স্বীকৃতি, স্বর্ণযুগের অভিনেত্রীকে দাদা সাহেব ফালকে কেন্দ্রের
Dadasaheb Phalke Award Winner ২০২০ সালের দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেতে চলেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী আশা পারেখ ( Asha Parekh)। ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হবে এই সম্মান। এর আগে পদ্মশ্রী সম্মানও পেয়েছেন এই অভিনেত্রী।
ছয়-সাতের দশকে পর্দায় তার উপস্থিতি মানে লাখো লাখো হৃদয়ে ঝড়। রাজেশ খান্নার নায়িকা, বর্ষীয়ান অভিনেত্রী আশা পারেখকে ( Asha Parekh)। চলতি বছর দাদাসাহেব ফালকে (Dadasaheb Phalke Award ) সম্মানে ভূষিত করার সিদ্ধান্ত। ২০২০ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার এটি। 'তিসরি মঞ্জিল', ‘কাটি পতঙ্গ', ‘ম্য়ায় তুলসি তেরে আঙ্গনকি’-এর মতো একাধিক সিনেমা তাঁর শক্তিশালী অভিনয়ের ফলে বলিউডের ইতিহাসে কাল্ট-এর তকমা পেয়েছেন। ৮০ ছুঁই ছুঁই এই সুন্দরী অভিনেত্রীকে চলতি বছর দাদাসাহেব ফালকে (Dadasaheb Phalke Award ) সম্মানে ভূষিত করার সিদ্ধান্ত। ৩০ সেপ্টেম্বর তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হবে সিনেমার সর্ব্বোচ্চ সম্মান। এর আগে পদ্মশ্রী সম্মানও পেয়েছেন এই অভিনেত্রী।
বেবি আশা পারেখ নাম নিয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু। মাত্র ১০ বছর বয়সে ১৯৫২ সালে 'মা' (Maa) ছবির হাত ধরে শিশুশিল্পী হিসাবে অভিনয় জগতে পা রেখেছিলেন। ১৯৫৯ সালে 'দিল দে কে দেখো' (Dil Deke Dekho) ছবি দিয়ে শাম্মি কাপুরের অভিনেত্রী হিসাবে কাজ শুরু করেন কিশোরী আশা। রূপোলি পর্দায় সেই শুরু। তারপর আর কোনও দিন ফিরে তাকাতে হয়নি। 'দিল দে কে দেখো' (Dil Deke Dekho) সুপারহিট হওয়ায় হিট হয়ে যায় শাম্মী-আশা জুটিও। তাঁর ভ্রু-পল্লবের ডাক, মুক্তো ঝরা হাসিতে মোহিত ছিল আসমুদ্র হিমাচল। একসময় বলিউডের হায়েস্ট পেইড অভিনেত্রী ছিলেন তিনি।
দীর্ঘ কয়েক দশক বলিউডে একচেটিয়া রাজত্ব করেছেন আশা পারেখ। ১৯৯৫ সালে অভিনয় জীবন থেকে অবসর নেন আশা পারেখ। ২০০২ সালে ফিল্ম ফেয়ার লাইভ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। জানা গিয়েছে, নিজস্ব ফিল্ম ও সিরিয়াল-এর প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে তাঁর।
পরমা সুন্দরী অভিনেত্রী সাতের দশকে লাখো লাখো যুবকদের হার্ট থ্রব ছিলেন আশা। অথচ আজীবন অবিবাহিত রয়ে গেলেন এই কিংবদন্তী অভিনেত্রী। তবে প্রেমের ছোঁয়া যে জীবনে আসেনি তা নয়। একবার এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী সাহসীকতার সঙ্গে জানিয়েছিলেন, তিনি নাসির হুসেনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন। বলিউডের মিস্টার পারফেক্টশনিস্ট আমির খানের কাকা বিবাহিত নাসির হুসেনের সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল এই সুন্দরী অভিনেত্রীর। নাসির হুসেনের একাধিক সিনেমা. কাজ করেছিলেন তিনি। কিন্তু আশা চাননি কোনওদিন তাঁর জন্য নিজের সন্তানদের ছেড়ে আসুক নাসির হুসেন (Nashir Hussain)। তাই তিনি নিজেই সরে আসেন, সেখান থেকে। এরপর আর কখনও মন দিয়ে উঠতে পারেননি আশা।
বেবি আশা পারেখ নাম নিয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু। মাত্র ১০ বছর বয়সে ১৯৫২ সালে 'মা' (Maa) ছবির হাত ধরে শিশুশিল্পী হিসাবে অভিনয় জগতে পা রেখেছিলেন। ১৯৫৯ সালে 'দিল দে কে দেখো' (Dil Deke Dekho) ছবি দিয়ে শাম্মি কাপুরের অভিনেত্রী হিসাবে কাজ শুরু করেন কিশোরী আশা। রূপোলি পর্দায় সেই শুরু। তারপর আর কোনও দিন ফিরে তাকাতে হয়নি। 'দিল দে কে দেখো' (Dil Deke Dekho) সুপারহিট হওয়ায় হিট হয়ে যায় শাম্মী-আশা জুটিও। তাঁর ভ্রু-পল্লবের ডাক, মুক্তো ঝরা হাসিতে মোহিত ছিল আসমুদ্র হিমাচল। একসময় বলিউডের হায়েস্ট পেইড অভিনেত্রী ছিলেন তিনি।
দীর্ঘ কয়েক দশক বলিউডে একচেটিয়া রাজত্ব করেছেন আশা পারেখ। ১৯৯৫ সালে অভিনয় জীবন থেকে অবসর নেন আশা পারেখ। ২০০২ সালে ফিল্ম ফেয়ার লাইভ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। জানা গিয়েছে, নিজস্ব ফিল্ম ও সিরিয়াল-এর প্রযোজনা সংস্থা রয়েছে তাঁর।
পরমা সুন্দরী অভিনেত্রী সাতের দশকে লাখো লাখো যুবকদের হার্ট থ্রব ছিলেন আশা। অথচ আজীবন অবিবাহিত রয়ে গেলেন এই কিংবদন্তী অভিনেত্রী। তবে প্রেমের ছোঁয়া যে জীবনে আসেনি তা নয়। একবার এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী সাহসীকতার সঙ্গে জানিয়েছিলেন, তিনি নাসির হুসেনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন। বলিউডের মিস্টার পারফেক্টশনিস্ট আমির খানের কাকা বিবাহিত নাসির হুসেনের সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল এই সুন্দরী অভিনেত্রীর। নাসির হুসেনের একাধিক সিনেমা. কাজ করেছিলেন তিনি। কিন্তু আশা চাননি কোনওদিন তাঁর জন্য নিজের সন্তানদের ছেড়ে আসুক নাসির হুসেন (Nashir Hussain)। তাই তিনি নিজেই সরে আসেন, সেখান থেকে। এরপর আর কখনও মন দিয়ে উঠতে পারেননি আশা।