বোল্ড অবতারে ধরা দেওয়ার জন্য প্রায়সই চর্চায় থাকেন ভোজপুরি অভিনেত্রীরা। তাঁদের মধ্যে কেউ নিয়মিত বোল্ড ছবি পোস্ট করেন সোশাল মিডিয়ায়। কেউ আবার খোলামেলা পোশাকে নাচের ভিডিয়ো আপলোড করে চর্চায় থাকেন। তাঁদের মধ্যেই অন্যতম প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। হট অবতারে তিনিও মাঝেমধ্যেই উঁকি দেন নেটপাড়ায়।
প্রিয়াঙ্কার মতো অনেক ভোজপুরি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত ভিডিয়ো লিক হওয়ার ঘটনা ঘটেছে অতীতে। অনেকেই এই বিষয়গুলি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেন না। যদিও প্রিয়াঙ্কা চুপ করে সহ্য করার পাত্রী নন।
নায়িকা বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন। তাঁর এমএমএস লিক হওয়ার খবর চাউর হওয়া নিয়ে বেজায় রেগে গিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। নায়িকার দাবি, যা রটেছে তার মধ্যে কোনও সত্যতা নেই।
প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিতের দাবি, শুধমাত্র তাঁকে বদনাম করার জন্য কেউ ওই ভিডিয়োর সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে দিয়েছেন। সোশাল মিডিয়ায় তিনি বলেন, 'আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে।'
তাঁর সংযোজন, 'যাতে আমার কেরিয়ার নষ্ট হয়ে যায়, সেই কারণে সুচারুভাবে এই কাণ্ড ঘটানো হয়েছে।' ইতিমধ্যেই আইনি পদক্ষেপ করেছেন প্রিয়াঙ্কা। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ঠিক কী ঘটেছিল? ২০২২ সালে সোশাল মিডিয়ায় একটি এমএমএস ভাইরাল হয়। যা দেখে অনেকে দাবি করেছিলেন, ভিডিয়োয় যে মহিলাকে দেখা যাচ্ছে তিনি প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। এরপরেই অভিনেত্রীকে কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়।
সম্প্রতি নেটপাড়ায় নীরবতা ভেঙেছেন প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ভাইরাল ভিডিয়োতে তিনি নেই। শুধুমাত্র তাঁর ইমেজ নষ্ট করার জন্য কেউ ওই কাণ্ড ঘটিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত বছর কাঁচা বাদাম গার্ল অঞ্জলি অরোরার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে বলে রটে গিয়েছিল। এরপর একাধিকবার অভিনেত্রী জানিয়েছেন যে তিনি ওই ভিডিয়োতে ছিলেন না। ভিডিয়োটি ভুয়ো।
যদিও অঞ্জলির কথায় বিশ্বাস করতে নারাজ অনেকেই। যে কোনও ভিডিয়ো পোস্ট করলেই এমএমএস কাণ্ড নিয়ে খোঁচা দেওয়া হয় অঞ্জলিকে। সম্প্রতি ট্রোলারদের মজাদার কায়দায় চাঁচাছোলা জবাব দিয়েছেন অঞ্জলি।
হাম তুম ছবির 'লড়কি কিউ' গানের 'উসকে বিনা এক পল রেহ না সকোগে তুম… উসকো পতা হ্যায় ইয়ে কেহ না সকোগে তুম' লাইন ব্যবহার করেই পালটা কটাক্ষ করেন অঞ্জলি অরোরা।
প্রিয়াঙ্কার মতো অনেক ভোজপুরি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত ভিডিয়ো লিক হওয়ার ঘটনা ঘটেছে অতীতে। অনেকেই এই বিষয়গুলি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেন না। যদিও প্রিয়াঙ্কা চুপ করে সহ্য করার পাত্রী নন।
নায়িকা বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন। তাঁর এমএমএস লিক হওয়ার খবর চাউর হওয়া নিয়ে বেজায় রেগে গিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। নায়িকার দাবি, যা রটেছে তার মধ্যে কোনও সত্যতা নেই।
প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিতের দাবি, শুধমাত্র তাঁকে বদনাম করার জন্য কেউ ওই ভিডিয়োর সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে দিয়েছেন। সোশাল মিডিয়ায় তিনি বলেন, 'আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে।'
তাঁর সংযোজন, 'যাতে আমার কেরিয়ার নষ্ট হয়ে যায়, সেই কারণে সুচারুভাবে এই কাণ্ড ঘটানো হয়েছে।' ইতিমধ্যেই আইনি পদক্ষেপ করেছেন প্রিয়াঙ্কা। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ঠিক কী ঘটেছিল? ২০২২ সালে সোশাল মিডিয়ায় একটি এমএমএস ভাইরাল হয়। যা দেখে অনেকে দাবি করেছিলেন, ভিডিয়োয় যে মহিলাকে দেখা যাচ্ছে তিনি প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। এরপরেই অভিনেত্রীকে কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়।
সম্প্রতি নেটপাড়ায় নীরবতা ভেঙেছেন প্রিয়াঙ্কা পণ্ডিত। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ভাইরাল ভিডিয়োতে তিনি নেই। শুধুমাত্র তাঁর ইমেজ নষ্ট করার জন্য কেউ ওই কাণ্ড ঘটিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত বছর কাঁচা বাদাম গার্ল অঞ্জলি অরোরার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে বলে রটে গিয়েছিল। এরপর একাধিকবার অভিনেত্রী জানিয়েছেন যে তিনি ওই ভিডিয়োতে ছিলেন না। ভিডিয়োটি ভুয়ো।
যদিও অঞ্জলির কথায় বিশ্বাস করতে নারাজ অনেকেই। যে কোনও ভিডিয়ো পোস্ট করলেই এমএমএস কাণ্ড নিয়ে খোঁচা দেওয়া হয় অঞ্জলিকে। সম্প্রতি ট্রোলারদের মজাদার কায়দায় চাঁচাছোলা জবাব দিয়েছেন অঞ্জলি।
হাম তুম ছবির 'লড়কি কিউ' গানের 'উসকে বিনা এক পল রেহ না সকোগে তুম… উসকো পতা হ্যায় ইয়ে কেহ না সকোগে তুম' লাইন ব্যবহার করেই পালটা কটাক্ষ করেন অঞ্জলি অরোরা।