এই সময় বিনোদন ডেস্ক: করোনা আতঙ্কে বিশ্ব এখন গৃহবন্দি। ভবিষ্যতের একটা আঁচ পেলেও ঠিক কি ঘটতে চলেছে তা আমরা কেউ জানিনা। ভয়ের দিন আসতে চলেছে, আর্থিক মন্দার সঙ্গে আবার হয়ত আসবে আরও একটা মন্বন্তর। অন্তত ইতিহাস তাই বলে। বেঁচে থাকার প্রাথমিক শর্ত পূরণের লক্ষ্যে চলবে হাহাকার। মাঝে মধ্যেই সকলের মনে হচ্ছে বেরিয়ে পড়ি সব বাঁধন ছেড়ে। এভাবে ভাবতে বসলে হয়তো আমরা সকলেই পাগল হয়ে যাব। এমন সংকটকালে কবি জয় গোস্বামীর অন্যরকম একটি লেখা গৃহবধূর ডায়েরি কবিতাটি পড়লেন অপর্ণা সেন। এই কবিতা আজকের দিনে যে কতটা প্রাসঙ্গিক তা স্বষ্ট হল তাঁর পাঠে। শুধু তাই নয়, কবিতার ইংরেজি অনুবাদও করেন তিনি।
পাঠের শুরুতেই বলে দেন,'জয় এই কবিতাটি একটানা লিখেছেন। কোন যতিচিহ্ন ব্যবহার করেননি। আমি আমার মতো করে থামব, যখন মনে হবে'। পড়া শুরু করলেন অপর্ণা। তুলে ধরলেন সেই প্রান্তিক মানুষগুলোর কথা। ব্যক্ত করলেন তাঁর মতো করে।
‘আমার সবচেয়ে ভয় হয় ওই পাগলদের জন্যে ওই রাস্তার পাগলদের জন্যে ওই চটপরাদের জন্যে ওই জটপড়া চুলদাড়ি কিংবা ন্যাড়ামাথাদের জন্যে আমার সবচেয়ে ভয় হয় ওরা প্রত্যেক মুহূর্তে কত কত দূরে চলে যাচ্ছে বাড়ি ছেড়ে দেশ ছেড়ে ওদের কি বাপ-মা নেই ভাইবোন নেই কোন মেয়ে কি ওদের ভালবাসল না ওরা কাকে চড় মেরে কার হাত ছাড়িয়ে কোন শিকল তোলা ঘরের জানলা টপকে একদিন দিগ্বিদিকে পালিয়ে যায়,যেভাবে উল্কা যায় আকাশে...’
এরপরই তিনি পড়লেন তাঁর অনুবাদের অংশটি। যাঁর নাম তিনি দিয়েছেন-'THE DIARY OF A HOUSEWIFE'। এভাবেই তাঁর বোধ, চেতনায় জয়ের কবিতা তিনি ছড়িয়ে দিলেন বিশ্বে। দূর থেকে দূরে গৃহবন্দিদের কাছে পৌঁছে দিলেন তাঁর বার্তা।
পাঠের শুরুতেই বলে দেন,'জয় এই কবিতাটি একটানা লিখেছেন। কোন যতিচিহ্ন ব্যবহার করেননি। আমি আমার মতো করে থামব, যখন মনে হবে'। পড়া শুরু করলেন অপর্ণা। তুলে ধরলেন সেই প্রান্তিক মানুষগুলোর কথা। ব্যক্ত করলেন তাঁর মতো করে।
‘আমার সবচেয়ে ভয় হয় ওই পাগলদের জন্যে ওই রাস্তার পাগলদের জন্যে ওই চটপরাদের জন্যে ওই জটপড়া চুলদাড়ি কিংবা ন্যাড়ামাথাদের জন্যে আমার সবচেয়ে ভয় হয় ওরা প্রত্যেক মুহূর্তে কত কত দূরে চলে যাচ্ছে বাড়ি ছেড়ে দেশ ছেড়ে ওদের কি বাপ-মা নেই ভাইবোন নেই কোন মেয়ে কি ওদের ভালবাসল না ওরা কাকে চড় মেরে কার হাত ছাড়িয়ে কোন শিকল তোলা ঘরের জানলা টপকে একদিন দিগ্বিদিকে পালিয়ে যায়,যেভাবে উল্কা যায় আকাশে...’
এরপরই তিনি পড়লেন তাঁর অনুবাদের অংশটি। যাঁর নাম তিনি দিয়েছেন-'THE DIARY OF A HOUSEWIFE'। এভাবেই তাঁর বোধ, চেতনায় জয়ের কবিতা তিনি ছড়িয়ে দিলেন বিশ্বে। দূর থেকে দূরে গৃহবন্দিদের কাছে পৌঁছে দিলেন তাঁর বার্তা।