AbhishekChatterjee Death মাত্র ৫৭ বছরে অভিনেতার জীবনাবসান। বৃহস্পতিবার সকালে টলিউডের এইনক্ষত্র পতনের খবর শোকস্তব্ধ ছিল গোটা টলিউড। একক নায়ক হিসেবে প্রায় ৯০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন অভিষেক। এছাড়াও একাধিক সিরিয়াল, টেলিফিল্মে কাজ করেছন তিনি। 'গীতসংগীত' ছবি অভিষেকের কেরিয়ারে স্মরণীয় মাইলফলক। তবে সিনেমার জগতেই না টেলিভিশনের দুনিয়াতেও আজ থেকে ২০ বছর আগে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায় (AbhishekChatterjee)। তাও সেই বিপ্লব এনেছিলেন TRP-তে।
এখন ছোটপর্দায় প্রতি দিনই টিআরপি নিয়ে প্রতিযোগিতা চলে।প্রতি সপ্তাহে সপ্তাহে প্রকাশিত হয় টিআরপি রিপোর্ট। কোন সিরিয়াল এগিয়ে রয়েছে কোন সিরিয়াল রয়েছে পিছিয়ে এই নিয়ে চলে জোরদার টক্কর।কিন্তু আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে বাংলা সিরিয়ালের টিআরপি রেকর্ড ভেঙে দেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায় (AbhishekChatterjee) অভিনীত একটি টেলিফিল্ম।
অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর সুদীপ্তা চক্রবর্তী নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন যদিও পোস্টটি সুদীপ্তার লেখা নয়। জনৈক ভাস্কর রায়ের লেখা পোস্ট। অবশ্য পোস্টটি ২০০২ সালের একটি টেলিফিল্ম নিয়ে।
টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত ভাস্কর রায় সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “২০০২ সালের সেই দিনটার স্মৃতি আমার কাছে এখনও অবিস্মরণীয়। বাংলা টেলিভিশনে টিআরপি-র নতুন রেকর্ড তৈরি করেছিল টেলিফিল্ম ‘সেতু’ (Setu)। সিরিয়াল নয়, নন-ফিকশন নয়, শুধু একটা টেলিফিল্ম যে ১৪ টিআরপি পেতে পারে – সে এক রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপার।”
সেতু’ টেলিফিল্মে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে গার্গী রায়চৌধুরী, চান্দ্রেয়ী ঘোষ, দীপঙ্কর দে। পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন প্রভাত রায়। চিত্রনাট্য লিখেছিলেন শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভাস্করবাবু শেষে আরও লেখেন, “প্রিয় অভিনেতার চলে যাওয়ার খবরে অনেকে অনেক কিছু বলবেন, কাগজে অনেক কিছু ছাপা হবে। কিন্তু ২০ বছর আগে এই নিঃশব্দে রেকর্ড তৈরি করার কথাটা কেউ লিখবেন কিনা জানি না।”
মৃত্যুর আগে পর্যন্ত অভিষেক চট্টোপাধ্যায় যে দুটি সিরিয়াল করছিলেন ‘মোহর’ আর ‘খড়কুটো’ (Khorkuto) স্টার জলসার দুটি ধারাবাহিক। দুটি ধারাবাহিকেই এক আদর্শবান পিতা, স্বামীর চরিত্রে দর্শকরা ভালোবাসা দিতে থাকে অভিনেতাকে। মারা যাওয়ার আগে অবধি এই দুই ধারাবাহিকে কাজ করে গেলেন। এছাড়াও ছোট পর্দায় আরও বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছিল। চোখের তারা তুই, ইচ্ছে নদী, অন্দরমহল, কুসুম দোলা, ফাগুন বউ, ময়ূরপঙ্খীর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে তাঁকে।
এখন ছোটপর্দায় প্রতি দিনই টিআরপি নিয়ে প্রতিযোগিতা চলে।প্রতি সপ্তাহে সপ্তাহে প্রকাশিত হয় টিআরপি রিপোর্ট। কোন সিরিয়াল এগিয়ে রয়েছে কোন সিরিয়াল রয়েছে পিছিয়ে এই নিয়ে চলে জোরদার টক্কর।কিন্তু আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে বাংলা সিরিয়ালের টিআরপি রেকর্ড ভেঙে দেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায় (AbhishekChatterjee) অভিনীত একটি টেলিফিল্ম।
অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর সুদীপ্তা চক্রবর্তী নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন যদিও পোস্টটি সুদীপ্তার লেখা নয়। জনৈক ভাস্কর রায়ের লেখা পোস্ট। অবশ্য পোস্টটি ২০০২ সালের একটি টেলিফিল্ম নিয়ে।
টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত ভাস্কর রায় সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “২০০২ সালের সেই দিনটার স্মৃতি আমার কাছে এখনও অবিস্মরণীয়। বাংলা টেলিভিশনে টিআরপি-র নতুন রেকর্ড তৈরি করেছিল টেলিফিল্ম ‘সেতু’ (Setu)। সিরিয়াল নয়, নন-ফিকশন নয়, শুধু একটা টেলিফিল্ম যে ১৪ টিআরপি পেতে পারে – সে এক রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপার।”
সেতু’ টেলিফিল্মে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে গার্গী রায়চৌধুরী, চান্দ্রেয়ী ঘোষ, দীপঙ্কর দে। পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন প্রভাত রায়। চিত্রনাট্য লিখেছিলেন শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভাস্করবাবু শেষে আরও লেখেন, “প্রিয় অভিনেতার চলে যাওয়ার খবরে অনেকে অনেক কিছু বলবেন, কাগজে অনেক কিছু ছাপা হবে। কিন্তু ২০ বছর আগে এই নিঃশব্দে রেকর্ড তৈরি করার কথাটা কেউ লিখবেন কিনা জানি না।”
মৃত্যুর আগে পর্যন্ত অভিষেক চট্টোপাধ্যায় যে দুটি সিরিয়াল করছিলেন ‘মোহর’ আর ‘খড়কুটো’ (Khorkuto) স্টার জলসার দুটি ধারাবাহিক। দুটি ধারাবাহিকেই এক আদর্শবান পিতা, স্বামীর চরিত্রে দর্শকরা ভালোবাসা দিতে থাকে অভিনেতাকে। মারা যাওয়ার আগে অবধি এই দুই ধারাবাহিকে কাজ করে গেলেন। এছাড়াও ছোট পর্দায় আরও বেশ কয়েকটি ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছিল। চোখের তারা তুই, ইচ্ছে নদী, অন্দরমহল, কুসুম দোলা, ফাগুন বউ, ময়ূরপঙ্খীর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে তাঁকে।