এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সপ্তম তথা শেষ দফার ভোট গ্রহণ পর্বে অশান্তির খবর এল উত্তরপ্রদেশ থেকে। যোগী রাজ্যের চান্দৌলি কেন্দ্রের ভোটাররা অভিযোগ করলেন জোর করেই তাঁদের আঙুলে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভোটের কালি যাতে তাঁরা আর পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে না পারেন। তাঁদের দাবি বিজেপি কর্মীরা ঘুষ দিয়ে এই ব্যবস্থা করেছেন।
তারা জীবনপুরের বাসিন্দারা সমাজবাদী পার্টি এবং বহুজন সমাজ পার্টির কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় পুলিশ স্টেশনের বাইরে। সংবাদসংস্থা এএনআই-কে এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, তাঁদের ভোট দেওয়ার আগে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে কোন দলকে ভোট দেবেন। তিনি এও দাবি করেন বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার জন্যে মাথা পিছু ৫০০ টাকা করে দিচ্ছে বিজেপি।
জেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন মায়াবতী ও অখিলেশ সমর্থিত প্রার্থী সঞ্জয় চৌহান।
সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট কুমার হর্ষ জানিয়েছেন, ‘তারা জীবনপুরের কিছু বাসিন্দা অভিযোগ করেছেন তাঁদের আঙুলে জোর করে কালি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ঘুষও দেওয়া হয়েছে। আমি আশ্বস্ত করছি, এই অঞ্চলে যাঁরা ভোটার আছেন, তাঁরা নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারবেন।’
সপ্তম দফায় উত্তরপ্রদেশের ১৩টি আসনে ভোট হচ্ছে। তালিকায় রয়েছে মহারাজগঞ্জ, গোরক্ষপুর, কুশিনগর, দেওরিয়া, বাঁশগাঁ, ঘোসি, সালেমপুর, বালিয়া, গাজিপুর,চান্দৌলি, বারাণসী, মির্জাপুর এবং রবার্টসগঞ্জ।
তারা জীবনপুরের বাসিন্দারা সমাজবাদী পার্টি এবং বহুজন সমাজ পার্টির কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় পুলিশ স্টেশনের বাইরে। সংবাদসংস্থা এএনআই-কে এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, তাঁদের ভোট দেওয়ার আগে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে কোন দলকে ভোট দেবেন। তিনি এও দাবি করেন বিজেপি-কে ভোট দেওয়ার জন্যে মাথা পিছু ৫০০ টাকা করে দিচ্ছে বিজেপি।
জেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন মায়াবতী ও অখিলেশ সমর্থিত প্রার্থী সঞ্জয় চৌহান।
সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট কুমার হর্ষ জানিয়েছেন, ‘তারা জীবনপুরের কিছু বাসিন্দা অভিযোগ করেছেন তাঁদের আঙুলে জোর করে কালি লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ঘুষও দেওয়া হয়েছে। আমি আশ্বস্ত করছি, এই অঞ্চলে যাঁরা ভোটার আছেন, তাঁরা নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারবেন।’
সপ্তম দফায় উত্তরপ্রদেশের ১৩টি আসনে ভোট হচ্ছে। তালিকায় রয়েছে মহারাজগঞ্জ, গোরক্ষপুর, কুশিনগর, দেওরিয়া, বাঁশগাঁ, ঘোসি, সালেমপুর, বালিয়া, গাজিপুর,চান্দৌলি, বারাণসী, মির্জাপুর এবং রবার্টসগঞ্জ।