এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: টিকিট না পাওয়া বিধায়কদের দল এবার গেরুয়া শিবিরে। সোমবার BJP-তে যোগদান করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী সোনালী গুহ। তিনি সাতগাছিয়ার বিধায়ক। একইসঙ্গে যোগদান করলেন শিবপুরের বিধায়ক জটু লাহিড়ী, সিঙুরের মাস্টারমশাই রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ও তাঁর ছেলে। বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক ফুটবলার দীপেন্দু বিশ্বাস, অভনেত্রী তনুশ্রী চক্রবর্তীও এদিন গেরুয়া শিবিরে নাম লেখালেন। এদিন হেস্টিংসে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন।
একইসঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের টিকিট পেয়েও এদিন দলবদল করলেন মালদার হবিবপুরের বিধায়ক সরলা মুর্মু। তাঁর সঙ্গেও মালদা জেলা সভাপতি গৌরচন্দ্র মণ্ডল, জেলা কোঅর্ডিনেটর অম্লান ভাদুড়িও পদ্ম শিবিরে নাম লেখালেন। তাঁদের হাত ঘাসফুল থেকে পদ্মে লাফ দিয়েছে জেলা পরিষদের ১৪ জন সদস্য। ফলে মালদা জেলা পরিষদে এবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে গেল BJP। ভোটের আগেই বড় ভাঙন দেখা দিল মালদহ জেলা তৃণমূলে। ৩৪ আসনের এই জেলা পরিষদে তৃণমূলের ৩১ জন সদস্য ছিল। এই মুহূর্তে BJP-র সদস্য সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯। যা সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমানে ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলেছে।
উল্লেখ্য, টিকিট না পাওয়ায় দিদির উপর অভিমান করেছিলেন তাঁর দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী সোনালী গুহ। 'কষ্টের জায়গা থেকেই BJP-তে যাচ্ছি' বলে জানিয়েছিলেন তিনি। যদিও প্রার্থী নয় বরং নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের হয়ে প্রচার করতে চান তিনি। দলে সম্মান চান বলেও উল্লেখ করেন সোনালী। এদিকে, সিঙ্গুরে জমি আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যও দলের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে নাম লেখালেন গেরুয়া শিবিরে। টানা দশ বছর সিঙ্গুরের বিধায়ক থাকাকালীন বারবার তাঁর সঙ্গে বেচারাম মান্নার দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। জেলা পরিষদে রবীন্দ্রনাথ ঘনিষ্ঠ নেতাকে সরিয়ে বেচারামের আস্থাভাজনকে দায়িত্ব দেওয়ার পর দুই নেতার সম্পর্কের চিড় আরও বাড়ে। শেষ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথের পরিবর্তে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য বেচারামকে সিঙ্গুরে প্রার্থী করার পরই দল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মাস্টারমশাই।
এদিকে, রুদ্রনীল ঘোষের পর এবার টলিউডের আরেক মুখ তনুশ্রী চক্রবর্তীও এবার পদ্ম শিবিরে এলেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রার্থী করা হয় কিনা, সেদিকেই নজর থাকবে রাজনৈতিক মহলের।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
একইসঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের টিকিট পেয়েও এদিন দলবদল করলেন মালদার হবিবপুরের বিধায়ক সরলা মুর্মু। তাঁর সঙ্গেও মালদা জেলা সভাপতি গৌরচন্দ্র মণ্ডল, জেলা কোঅর্ডিনেটর অম্লান ভাদুড়িও পদ্ম শিবিরে নাম লেখালেন। তাঁদের হাত ঘাসফুল থেকে পদ্মে লাফ দিয়েছে জেলা পরিষদের ১৪ জন সদস্য। ফলে মালদা জেলা পরিষদে এবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে গেল BJP। ভোটের আগেই বড় ভাঙন দেখা দিল মালদহ জেলা তৃণমূলে। ৩৪ আসনের এই জেলা পরিষদে তৃণমূলের ৩১ জন সদস্য ছিল। এই মুহূর্তে BJP-র সদস্য সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯। যা সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমানে ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়ে ফেলেছে।
এদিকে, রুদ্রনীল ঘোষের পর এবার টলিউডের আরেক মুখ তনুশ্রী চক্রবর্তীও এবার পদ্ম শিবিরে এলেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রার্থী করা হয় কিনা, সেদিকেই নজর থাকবে রাজনৈতিক মহলের।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।