এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আহত তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)। মুখ থুবড়ে পড়ে যান তিনি।পায়ে বড়সড় চোট,আঘাত লেগেছে মাথাতেও। প্রবল যন্ত্রণা থাকায় সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করে রাতেই কলকাতা ফিরছেন তিনি। এর পিছনে চক্রান্তের অভিযোগ তুলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তাঁর অভিযোগ, 'চার-পাঁচজন মিলে চক্রান্ত করে ধাক্কা দিয়েছে। আশপাশে ছিল না কোনও পুলিশ।' ঘটনায় শোরগোল রাজনৈতিক মহলে।
জানা গিয়েছে, মনোনয়ন পেশের পর নন্দীগ্রামের রানিচকে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকে ফেরার সময় গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। সেসময় প্রচুর লোক তাঁকে ঘিরে ছিলেন। সেসময় আচমকা কয়েকজন ধাক্কা মারেন বলে অভিযোগ। ধাক্কায় গাড়ির দরজা বন্ধ হয়ে মুখ থুবড়ে পড়েন তিনি। বাঁ পায়ে গুরুতর চোট লেগেছে তাঁর। মুখ থুবড়ে পড়ায় হাতে মাথাতেও চোট পেয়েছেন তিনি। যন্ত্রণা এতটাই বাড়ে যে সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করে কলকাতা ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। বেশ কিছুটা রাস্তা আসার পর যন্ত্রণায় মারাত্মক ছটফট করতে থাকেন নেত্রী। নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে পাঁজাকোলা করে তুলে গাড়ির সামনের সিট থেকে পিছনে নিয়ে আসেন। নেত্রীর পা সাংঘাতিক ফুলে গিয়েছে খবর। বরফ দিয়ে আপাতত পায়ে ক্রেপ ব্যান্ডেজ বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গ্রিন করিডর করে নেত্রীকে নিয়ে আসা হচ্ছে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। অর্থোপেডিক ও ইমার্জেন্সি মেডিসিন-সহ মোট ছ’টি বিভাগের HOD-দের অ্যালার্ট করা হয়েছে এসএসকেএমে। খালি করা হচ্ছে ট্রমাকেয়ার এবং উডবার্নের সামনের চত্বর। তৈরি রাখা হচ্ছে উডবার্নের ১২.৫ নম্বর কেবিন।
রাজ্য পুলিশের ডিজি নীরজনয়ন ফোনে জেলা পুলিশ সুপারের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর দুর্ঘটনা নিয়ে খোঁজ নিলেন। এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। জেড প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পান তিনি। নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হওয়ার পর থেকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি যদিও নির্বাচন কমিশনের অধীনে রয়েছে। 'এই ঘটনা পুরোটাই নাটক', মন্তব্য করেন BJP সাংসদ অর্জুন সিং।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
জানা গিয়েছে, মনোনয়ন পেশের পর নন্দীগ্রামের রানিচকে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকে ফেরার সময় গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। সেসময় প্রচুর লোক তাঁকে ঘিরে ছিলেন। সেসময় আচমকা কয়েকজন ধাক্কা মারেন বলে অভিযোগ। ধাক্কায় গাড়ির দরজা বন্ধ হয়ে মুখ থুবড়ে পড়েন তিনি। বাঁ পায়ে গুরুতর চোট লেগেছে তাঁর। মুখ থুবড়ে পড়ায় হাতে মাথাতেও চোট পেয়েছেন তিনি। যন্ত্রণা এতটাই বাড়ে যে সমস্ত কর্মসূচি বাতিল করে কলকাতা ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। বেশ কিছুটা রাস্তা আসার পর যন্ত্রণায় মারাত্মক ছটফট করতে থাকেন নেত্রী। নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে পাঁজাকোলা করে তুলে গাড়ির সামনের সিট থেকে পিছনে নিয়ে আসেন। নেত্রীর পা সাংঘাতিক ফুলে গিয়েছে খবর। বরফ দিয়ে আপাতত পায়ে ক্রেপ ব্যান্ডেজ বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গ্রিন করিডর করে নেত্রীকে নিয়ে আসা হচ্ছে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। অর্থোপেডিক ও ইমার্জেন্সি মেডিসিন-সহ মোট ছ’টি বিভাগের HOD-দের অ্যালার্ট করা হয়েছে এসএসকেএমে। খালি করা হচ্ছে ট্রমাকেয়ার এবং উডবার্নের সামনের চত্বর। তৈরি রাখা হচ্ছে উডবার্নের ১২.৫ নম্বর কেবিন।
রাজ্য পুলিশের ডিজি নীরজনয়ন ফোনে জেলা পুলিশ সুপারের কাছে মুখ্যমন্ত্রীর দুর্ঘটনা নিয়ে খোঁজ নিলেন। এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। জেড প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পান তিনি। নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হওয়ার পর থেকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি যদিও নির্বাচন কমিশনের অধীনে রয়েছে। 'এই ঘটনা পুরোটাই নাটক', মন্তব্য করেন BJP সাংসদ অর্জুন সিং।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।