এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: রবিবাসরীয় ব্রিগেডের আগে চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। বাঙালির এই মহাগুরু কি থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর ব্রিগেডে? হাতে তুলে নেবেন গেরুয়া পতাকা? গত ২৪ ঘণ্টা ধরে জল্পনায় তোলপাড় গোটা বাংলা। এর মধ্যেই শনিবার রাতে জল্পনা উস্কে দিলেন BJP-র রাজ্য পর্যবেক্ষক কৈলস বিজয়বর্গীয়। মিঠুন চক্রবর্তীয় বেলগাছিয়ার বাড়িতে উপস্থিত হলেন তিনি। মধ্যরাত পর্যন্ত দু'পক্ষের মধ্যে চলল বার্তালাপ। তবে কি কাল ব্রিগেডে উপস্থিত থাকছেন তারকা? জল্পনা জিইয়ে রাখার পক্ষেই BJP নেতৃত্ব। তাই কার্যত ধোঁয়াশা রেখেই এদিন টুইট করেন কৈলাস। তিনি লেখেন, 'আজ বেলগাছিয়ায় শ্রী মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে বার্তালাপের পর নিজের অনুভূতি টুইটারে জানালেন শ্রী কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তিনি লেখেন, 'গভীর রাত পর্যন্ত বিখ্যাত অভিনেতা মিঠুন দাদার সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা হল। দেশের প্রতি তাঁর ভালোবাসা এবং দরিদ্র মানুষের প্রতি তাঁর অবদানের কাহিনী শুনে আমার হৃদয় পরিপূর্ণ।' সূত্রের খবর, এদিন মধ্যরাত পর্যন্ত মিঠুনের বাড়িতেই ছিলেন BJP নেতা। দীর্ঘ আলোচনা হয় তাঁদের মধ্যে। যদিও মোদীর ব্রিগেডে 'ডিস্কো ডান্সারের' উপস্থিতি নিয়ে কোনও সঠিক ইঙ্গিত মেলেনি।
শনিবার সকালেও মিঠুন চক্রবর্তীর BJP-তে যোগদান নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তিনি বলেন, ' ব্রিগেড সভার আসল সেলিব্রিটি প্রধানমন্ত্রী এবং উপস্থিত জনতা। আমরা সকলকেই এই সভার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, সঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তীকেও।' তাঁর এই বক্তব্যের পর থেকেই জোর জল্পনা শুরু হয় রাজ্য রাজনীতিতে। আর এবার ব্রিগেড সমাবেশের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে সরাসরি অভিনেতার বাড়িতেই হাজির হলেন দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক।
উল্লেখ্য, জল্পনার শুরু বসন্তপঞ্চমীর সকাল থেকে। বঙ্গোপসাগরের রাজনীতির ঢেউ ঝড় তোলে আরবসাগরেও। ১৬ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পুজোর সকালে মিঠুন চক্রবর্তীর মুম্বইয়ের বাড়িতে যান RSS প্রধান মোহন ভাগবত। দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দুজনের মধ্যে। যদিও সেদিন সৌজন্য সাক্ষাত ও আধাত্মিকতার প্রসঙ্গের বাইরে অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা তা বলেননি মহাগুরু। তবে মোদীর মেগা ব্রিগেডকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠে সুস্পষ্টভাবে ভেসে উঠেছে মিঠুন চক্রবর্তীর নাম। গেরুয়া শিবিরের অন্দরমহল বলছে, রবিবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গেই থাকবেন বাঙালির প্রথম সুপারস্টার। তাঁর জন্য পদ্মশিবিরে তৈরি হয়েছে বিশেষ অনুষ্ঠান সূচি। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছে, বাংলার ভোট ময়দানের সাম্প্রতিক ইতিহাস এই সব কিছুকেই যোগদানের ইঙ্গিত বলেই সুস্পষ্ট করছে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই জল্পনায় শিলমোহর দেননি কোনও BJP নেতাই।
তবে, এদিন রাতে মিঠুন-কৈলাস সাক্ষাৎ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের বক্তব্য, দলে স্বাগত জানিয়ে জল্পনার উপর প্রচ্ছন্ন সম্মতিই দিয়েছেন কৈলাস। অন্যদিকে, অপর একটি মহলের কথায়, প্রধানমন্ত্রী এবং জনতাকে তারকা বলেছেন এই নেতা। সেক্ষেত্রে আদৌ কি ব্রিগেডে আসবেন মিঠুন চক্রবর্তী!
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর জন্য যে তারকা মুখ খুঁজছিল গেরুয়া শিবির সেই অনুসন্ধান বোধহয় এবার শেষ হল। তাই এযাবৎকালের দলে যোগদানের সমস্ত নজির ভেঙে স্বয়ং নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরেই পদ্মাভিষেক হতে চলেছে প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ ও মহাতারকা মিঠুন চক্রবর্তীর। মঞ্চে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তীর উপস্থিতি পাল্টে দিতে পারে বঙ্গ ময়দানের অনেক ভোট সমীকরণ। মধ্যরাতের এই সাক্ষাৎপর্ব যেন সেই দিকেই ইঙ্গিত করছে।
শনিবার সকালেও মিঠুন চক্রবর্তীর BJP-তে যোগদান নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তিনি বলেন, ' ব্রিগেড সভার আসল সেলিব্রিটি প্রধানমন্ত্রী এবং উপস্থিত জনতা। আমরা সকলকেই এই সভার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, সঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তীকেও।' তাঁর এই বক্তব্যের পর থেকেই জোর জল্পনা শুরু হয় রাজ্য রাজনীতিতে। আর এবার ব্রিগেড সমাবেশের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে সরাসরি অভিনেতার বাড়িতেই হাজির হলেন দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক।
উল্লেখ্য, জল্পনার শুরু বসন্তপঞ্চমীর সকাল থেকে। বঙ্গোপসাগরের রাজনীতির ঢেউ ঝড় তোলে আরবসাগরেও। ১৬ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পুজোর সকালে মিঠুন চক্রবর্তীর মুম্বইয়ের বাড়িতে যান RSS প্রধান মোহন ভাগবত। দীর্ঘক্ষণ কথা হয় দুজনের মধ্যে। যদিও সেদিন সৌজন্য সাক্ষাত ও আধাত্মিকতার প্রসঙ্গের বাইরে অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা তা বলেননি মহাগুরু। তবে মোদীর মেগা ব্রিগেডকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠে সুস্পষ্টভাবে ভেসে উঠেছে মিঠুন চক্রবর্তীর নাম। গেরুয়া শিবিরের অন্দরমহল বলছে, রবিবারের সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গেই থাকবেন বাঙালির প্রথম সুপারস্টার। তাঁর জন্য পদ্মশিবিরে তৈরি হয়েছে বিশেষ অনুষ্ঠান সূচি। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছে, বাংলার ভোট ময়দানের সাম্প্রতিক ইতিহাস এই সব কিছুকেই যোগদানের ইঙ্গিত বলেই সুস্পষ্ট করছে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই জল্পনায় শিলমোহর দেননি কোনও BJP নেতাই।
তবে, এদিন রাতে মিঠুন-কৈলাস সাক্ষাৎ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। রাজনৈতিক মহলের একাংশের বক্তব্য, দলে স্বাগত জানিয়ে জল্পনার উপর প্রচ্ছন্ন সম্মতিই দিয়েছেন কৈলাস। অন্যদিকে, অপর একটি মহলের কথায়, প্রধানমন্ত্রী এবং জনতাকে তারকা বলেছেন এই নেতা। সেক্ষেত্রে আদৌ কি ব্রিগেডে আসবেন মিঠুন চক্রবর্তী!
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর জন্য যে তারকা মুখ খুঁজছিল গেরুয়া শিবির সেই অনুসন্ধান বোধহয় এবার শেষ হল। তাই এযাবৎকালের দলে যোগদানের সমস্ত নজির ভেঙে স্বয়ং নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরেই পদ্মাভিষেক হতে চলেছে প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ ও মহাতারকা মিঠুন চক্রবর্তীর। মঞ্চে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তীর উপস্থিতি পাল্টে দিতে পারে বঙ্গ ময়দানের অনেক ভোট সমীকরণ। মধ্যরাতের এই সাক্ষাৎপর্ব যেন সেই দিকেই ইঙ্গিত করছে।