এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রার্থী ঘোষণা হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন তৃণমূলের 'পুরনো' হেভিওয়েটরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর অভিমান করে কেঁদে ফেললেন দলের পুরনো সৈনিক সোনালী গুহ। অন্যদিকে, চোখের জল ফেলে দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার হুঁশিয়ারি দিলেন আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। শুক্রবার প্রার্থী তালিকা ঘোষণার শুরুতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) গলায় শোনা যায় আক্ষেপের সুর। পুরোনা অনেককেই প্রার্থী করতে না পারার কথা জানান তিনি। বিশ্বস্ত সৈনিক সোনালি গুহকে অসুস্থতার জেরে টিকিট দেওয়া সম্ভব হয়নি বলে জানান দলনেত্রী। যদিও তালিকা প্রকাশের পর কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় সাতগাছিয়ার বিদায়ী বিধায়ক সোনালী গুহ। তাঁর প্রশ্ন, 'আমি তো কোনওদিনও দিদির সঙ্গ ছাড়িনি। তাহলে দিদি কেন আমায় ছেড়ে দিলেন?'
অন্যদিকে, তালিকা প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন আরাবুল ইসলাম। দলের পক্ষ থেকে নাম ঘোষণা না হওয়ায় ফেসবুকে ক্ষোভ উগরে দেন ভাঙড়ের দাপুটে নেতা। তিনি লেখেন, 'আজ দলে আমার প্রয়োজন ফুরল।' একইসঙ্গে হুঁশিয়ারির সুরে আরাবুল বলেন, 'দলের কোনও বিষয়েই আমি আর নেই। যাকে প্রার্থী করা হয়েছে তাঁকে তো দিদি চেনেনও না। যে লাটের বাটই হোক না কেন, ভাঙরের বর্তমান পরিস্থিতি বোঝা সম্ভব নয়।' তাঁর কথাতেই স্পষ্ট, প্রচারে অংশ নেবেন না তিনি। আরাবুল বলেন, 'ভাঙড়ের মানুষই সিদ্ধান্ত নেবেন।' এদিকে আরাবুল প্রার্থী না হওয়ায় হতাশ তাঁর সমর্থকরা। সন্ধ্যা থেকেই ভাঙড়ে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ প্রদর্শন। নিজের পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বয়ং ওই নেতার বিরুদ্ধেই।
অন্যদিকে, প্রচারে যাবেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন টিকিট না পাওয়া সিঙ্গুরের বিদায়ী বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তাঁর কথায়, 'বয়সের অজুহাত দিয়ে আমাকে প্রার্থী করা হয়নি। দলের পক্ষ থেকে বলা হলেও আমি প্রচারে থাকব না।' সিঙ্গুর ও হরিপাল, পাশাপাশি দুই কেন্দ্র থেকে স্বামী-স্ত্রী বেচারাম মান্না ও করবী মান্নাকে প্রার্থী করা নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে বিক্ষুব্ধ নেতাদের মধ্যে ক’জন দলবদল করেন তার দিকেই নজর রাজনীতির কারবারিদের।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
অন্যদিকে, তালিকা প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন আরাবুল ইসলাম। দলের পক্ষ থেকে নাম ঘোষণা না হওয়ায় ফেসবুকে ক্ষোভ উগরে দেন ভাঙড়ের দাপুটে নেতা। তিনি লেখেন, 'আজ দলে আমার প্রয়োজন ফুরল।' একইসঙ্গে হুঁশিয়ারির সুরে আরাবুল বলেন, 'দলের কোনও বিষয়েই আমি আর নেই। যাকে প্রার্থী করা হয়েছে তাঁকে তো দিদি চেনেনও না। যে লাটের বাটই হোক না কেন, ভাঙরের বর্তমান পরিস্থিতি বোঝা সম্ভব নয়।' তাঁর কথাতেই স্পষ্ট, প্রচারে অংশ নেবেন না তিনি। আরাবুল বলেন, 'ভাঙড়ের মানুষই সিদ্ধান্ত নেবেন।' এদিকে আরাবুল প্রার্থী না হওয়ায় হতাশ তাঁর সমর্থকরা। সন্ধ্যা থেকেই ভাঙড়ে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ প্রদর্শন। নিজের পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বয়ং ওই নেতার বিরুদ্ধেই।
অন্যদিকে, প্রচারে যাবেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন টিকিট না পাওয়া সিঙ্গুরের বিদায়ী বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তাঁর কথায়, 'বয়সের অজুহাত দিয়ে আমাকে প্রার্থী করা হয়নি। দলের পক্ষ থেকে বলা হলেও আমি প্রচারে থাকব না।' সিঙ্গুর ও হরিপাল, পাশাপাশি দুই কেন্দ্র থেকে স্বামী-স্ত্রী বেচারাম মান্না ও করবী মান্নাকে প্রার্থী করা নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে বিক্ষুব্ধ নেতাদের মধ্যে ক’জন দলবদল করেন তার দিকেই নজর রাজনীতির কারবারিদের।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।