রাজস্থানের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া রাজ পরিবারের সদস্য। ১৯৮৪ সালে বসুন্ধরা রাজনীতিতে নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে যোগ দেন তিনি।
মাত্র এক বছর পরে, তিনি রাজস্থান বিজেপি যুব ফ্রন্টের সহ-সভাপতি নিযুক্ত হন। এই বছর, তিনি ধুলুলপুর থেকে চতুর্থবার রাজস্থান বিধানসভা সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৭ সালে তিনি রাজস্থান বিজেপির ভাইস প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন।
রাজস্থান কংগ্রেসের নেতা সচিন পাইলট ১৯৭৭ সালের ৭ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা রাজেশ পাইলটের ছেলে সচিন।
বাবার আকস্মিক মৃত্যুর পরই ২০০২ সালে রাজনীতিতে যোগ দেন সচিন। ২০০৪ সালে মাত্র ২৬ বছর বয়সে লোকসভা নির্বাচনে জিতে সংসদ পৌঁছে যান তিনি।
বিজেপির সংস্থাপক সদস্য জশবন্ত সিংয়ের ছেলে মানবেন্দ্র সিং বিধানসভা নির্বাচনের আগেই কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। বিজেপির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই দূরত্ব বাড়ছিল তাঁর। বাবা জশবন্ত সিং অবশ্য ৩৪ বছর বিজেপির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি প্রতিরক্ষামন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং বিদেশমন্ত্রী হিসেবেও কাজ করেছেন।
রাজস্থানে BJP-র ডাকসাইটে নেতা কিরোদী লাল মীনা রাজনীতিতে প্রবেশের আগে RSS-র সদস্য ছিলেন। ১৯৮০ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। এমারজেন্সির সময় ১৭ মাস জেলবন্দি ছিলেন তিনি।
৬৬ বছরের মীনা ১৯৮৫-তে মহুয়া কেন্দ্র থেকে প্রথমবার বিধায়ক হয়েছিলেন। এখনও পর্যন্ত পাঁচ বার বিধায়ক ও দু'বার সাংসদ হয়েছেন তিনি। ২০০৮ সালে মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের সঙ্গে মতবিরোধের জন্য গত নির্বাচনে নির্দল হিসেবে লড়েও জয় পেয়েছিলেন। চলতি বছর ফের একবার পদ্ম শিবিরে ফিরে যান মীনা।