এই সময়: এই বছর দুর্গাপুজোর আগেই রাজ্যে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার (টেট) ফল প্রকাশ হবে। চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি রাজ্যে প্রাথমিকের টেট বা টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট দিয়েছিলেন আড়াই লক্ষ চাকরিপ্রার্থী। গত ২১ জুন মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, পুজোর আগেই প্রাথমিকে সাড়ে ১০ হাজার শিক্ষক চাকরি পাবেন। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে মানিক ভট্টাচার্য পুনর্নিযুক্ত হওয়ার পর এক সাংবাদিক বৈঠকে মঙ্গলবার জানান, প্রাথমিকের টেট-এর ফল দুর্গাপুজোর আগেই বেরোবে। এই বছর অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে দুর্গাপুজো। মানিক বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মেনেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর স্কুলশিক্ষা দফতর ও পর্ষদ। এই প্রথম টেট-এর ফল প্রকাশের আগেই মডেল উত্তরপত্র পর্ষদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে।'
একই সঙ্গে এ দিন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি জানিয়েছেন, এ বারের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সাড়ে ১০ হাজার হবু প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকার কাউন্সেলিংয়ের নির্ঘণ্ট ৬ জুলাই পর্ষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। সেই মতো শুরু হবে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া। কী ভাবে, কোথায় এবং কাদের কাউন্সেলিং হবে, তা বিজ্ঞপ্তিতে বিশদে জানিয়ে দেওয়া হবে। তার পর জেলা ভিত্তিক প্যানেল তৈরি করে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। কোনও জেলায় পদ ফাঁকা না-থাকলে বিধি মেনে অন্য জেলায় নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
এ বারের বিধানসভা ভোটে নদিয়ার পলাশিপাড়া কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হন মানিক ভট্টাচার্য। সেই জন্য তিনি পর্ষদ সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। ভোটে জিতে বিধায়ক হয়েছেন মানিক। ভোটের ফল বেরোনোর পর তাঁকেই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে নিয়োগ করা হয়েছে।
সেই নিয়োগ নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। মানিকের বক্তব্য, 'ভোটে নির্বাচিতরাই সরকারি কাজে যোগ দেন। এটা অবৈধ বলে আমার জানা নেই। বিধায়ককে পর্ষদ সভাপতি হিসেবে যাঁরা নিয়োগ করেছেন, তাঁরা বৈধতা মেনেই কাজ করেছেন।' পর্ষদ সভাপতি এ দিন বার বার বলেন, 'চাকরিপ্রার্থীরা নানা ভাবে বিভ্রান্ত হন। অর্ধসত্য ও বিভ্রান্তিকর প্রচার চলে। তাই, পর্ষদ ও স্কুলশিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইট www.wbbpe.org এবং www.wbsed.gov.in নজর রাখতে হবে।'
একই সঙ্গে এ দিন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি জানিয়েছেন, এ বারের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সাড়ে ১০ হাজার হবু প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকার কাউন্সেলিংয়ের নির্ঘণ্ট ৬ জুলাই পর্ষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। সেই মতো শুরু হবে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া। কী ভাবে, কোথায় এবং কাদের কাউন্সেলিং হবে, তা বিজ্ঞপ্তিতে বিশদে জানিয়ে দেওয়া হবে। তার পর জেলা ভিত্তিক প্যানেল তৈরি করে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। কোনও জেলায় পদ ফাঁকা না-থাকলে বিধি মেনে অন্য জেলায় নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
এ বারের বিধানসভা ভোটে নদিয়ার পলাশিপাড়া কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী হন মানিক ভট্টাচার্য। সেই জন্য তিনি পর্ষদ সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। ভোটে জিতে বিধায়ক হয়েছেন মানিক। ভোটের ফল বেরোনোর পর তাঁকেই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে নিয়োগ করা হয়েছে।
সেই নিয়োগ নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। মানিকের বক্তব্য, 'ভোটে নির্বাচিতরাই সরকারি কাজে যোগ দেন। এটা অবৈধ বলে আমার জানা নেই। বিধায়ককে পর্ষদ সভাপতি হিসেবে যাঁরা নিয়োগ করেছেন, তাঁরা বৈধতা মেনেই কাজ করেছেন।' পর্ষদ সভাপতি এ দিন বার বার বলেন, 'চাকরিপ্রার্থীরা নানা ভাবে বিভ্রান্ত হন। অর্ধসত্য ও বিভ্রান্তিকর প্রচার চলে। তাই, পর্ষদ ও স্কুলশিক্ষা দফতরের ওয়েবসাইট www.wbbpe.org এবং www.wbsed.gov.in নজর রাখতে হবে।'