এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আগামী ১৭ জুলাই রাজ্যে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জয়েন্ট এন্ট্রান্স (Engineering Joint Exam)পরীক্ষা। জয়েন্ট বোর্ডের (Joint Entrance Board) নির্দেশে ১১ জুলাই থেকে পিছিয়ে তা করা হয় ১৭ জুলাই। ওইদিন রাজ্যে পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিশেষ লোকাল ট্রেনে (Local Train) পরীক্ষার্থীদের উঠতে দেওয়ার আর্জি জানাল রাজ্য সরকার। এই মর্মে কেন্দ্রীয় রেলের কাছে একি চিঠিও দিয়েছে রাজ্য। ওই দিন মোট ৯২ হাজার ৬৯৫ জন পরীক্ষার্থী ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরীক্ষায় বসবেন। মোট ২৭৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হওয়ার কথা। এদিকে, আগামী ৩০ জুলাই পর্যন্ত লোকাল ট্রেনের উপর জারি রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। শুধুমাত্র রেলের নিজস্ব কর্মী ও জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরাই উঠতে পারছেন স্টাফ স্পেশ্যাল ট্রেনে (Staff Special Train)। সেখানেই এবার পরীক্ষার্থীদের উঠতে দেওয়ার দাবি জানাল রাজ্য। রাজ্যের বক্তব্য, ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে সরকারি এবং বেসরকারি বাস চললেও তা পরীক্ষাকেন্দ্রে সঠিক সময়ে পৌঁছনোর জন্য পর্যাপ্ত নয়। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থেই এই আর্জি রাখা হয়েছে রাজ্যের তরফে।
বৃহস্পতিবার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্ব রেলকে চিঠি পাঠিয়ে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিশেষ ট্রেনে ওঠার অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ করেছে পরিবহণ দফতর। চিঠিতে জানানো হয়েছে, জয়েন্টের অ্যাডমিট কার্ড দেখে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ট্রেনে উঠতে দেওয়া হোক। একইভাবে জয়েন্ট পরীক্ষার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত থাকবেন, তাঁদেরও স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে উঠতে দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে, যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্যের বক্তব্য, 'সপ্তাহে পাঁচ দিন যখন ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে মেট্রো চলবে, তখন জয়েন্ট পরীক্ষার দিনও সরকারি তরফে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হবে বলে মনে হয়।' জয়েন্ট বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভাস্কর গুপ্ত বলেন, 'জয়েন্ট বোর্ডের উচিত, সরকারের কাছে ওই দিনটির জন্য পরীক্ষা স্পেশাল ট্রেন, মেট্রো এবং গণপরিবহণ সচল রাখার আর্জি জানানো। কারণ, শনিবার ব্যাঙ্ক এবং বহু বেসরকারি অফিসও খোলা থাকে।'
একইসঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নিয়ে জেলাশাসকদের সতর্ক করেছে রাজ্য। যাতে ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে কোনও অসুবিধা না হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলির সামনে যেন পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলার ব্যবস্থা থাকে সেদিকেও নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে।
বৃহস্পতিবার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্ব রেলকে চিঠি পাঠিয়ে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিশেষ ট্রেনে ওঠার অনুমতি দেওয়ার অনুরোধ করেছে পরিবহণ দফতর। চিঠিতে জানানো হয়েছে, জয়েন্টের অ্যাডমিট কার্ড দেখে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ট্রেনে উঠতে দেওয়া হোক। একইভাবে জয়েন্ট পরীক্ষার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত থাকবেন, তাঁদেরও স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে উঠতে দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে, যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্যের বক্তব্য, 'সপ্তাহে পাঁচ দিন যখন ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে মেট্রো চলবে, তখন জয়েন্ট পরীক্ষার দিনও সরকারি তরফে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হবে বলে মনে হয়।' জয়েন্ট বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভাস্কর গুপ্ত বলেন, 'জয়েন্ট বোর্ডের উচিত, সরকারের কাছে ওই দিনটির জন্য পরীক্ষা স্পেশাল ট্রেন, মেট্রো এবং গণপরিবহণ সচল রাখার আর্জি জানানো। কারণ, শনিবার ব্যাঙ্ক এবং বহু বেসরকারি অফিসও খোলা থাকে।'
একইসঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষা নিয়ে জেলাশাসকদের সতর্ক করেছে রাজ্য। যাতে ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছাতে কোনও অসুবিধা না হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলির সামনে যেন পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলার ব্যবস্থা থাকে সেদিকেও নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে।